আপনার এই মূহূর্তে বিয়ে করা ঠিক হবে না। যেহেতু সমস্যাটা প্রবল আকার ধারন করেছে তাই এই মূহূর্তে আপনি জরুরি কোন হোমিওপ্যাথি বা যৌন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের নিকট যান এবং লজ্জা না করে সবকিছু ডাক্তারকে খুলে বলবেন। এছাড়াও... *নিয়ম অনুযায়ী ওষুধ সেবন করবেন। *হস্তমৈথুন ভুলেও করবেন না। *নিয়মিত দুধ,ডিম,রসুন,পেয়াজ,মধু,কালজিরা,বাদাম ইত্যাদি খাবেন যা আপনার যৌন ক্ষেত্রে উন্নতি ঘটাবে।
★ হ্যা বিয়ে করুন সমস্যা নেই বরং বিয়ের পর চিকিৎসা করলে সমস্যা সমধান হবে এতে চিন্তার কিছু নেই । ★হ্যা এই সমস্যা থেকে সহজেই মুক্তি পাবেন তবে আপনাকে পুষ্টিকর খাবার এবং নিয়মিত প্রতিদিন দুধ,সিদ্ধডিম, মধু, খাবেন এবং মধুর সাথে রসুন খাবেন ২-৪ কোয়া। রাতে মধুর সাথে রসুন খেয়ে গরম দুধ বা গরম পানি খাবেন তাহলেই দ্রুত বির্যপাত হওয়াতে কিছুটা রেহাই পাবেন। ★আপনি হোমিওপ্যাথিক বা হামদার্দ এর চিকিৎসা নিন এবং নিয়মিত ঔষধ সেবন করুন । তবে হামদার্দ এর চিকিৎসা নিতে পারেন এতে হোমিওপ্যাথিক এর চেয়ে তড়াতাড়ি কাজ করবে।
যৌনমিলনের সময় যোনিতে মৈথুন করা শুরু করার সামান্য কিছুক্ষন পরেই এবং কিছু ক্ষেত্রে যোনিতে লিঙ্গ প্রবেশের পূর্বেই Foreplay এর মাঝে ছেলেদের বীর্যস্খলন হয়ে যাওয়াকে দ্রুত বীর্যপাত বলে। যাদের এ প্রবনতা আছে বলে ধরা হয় তাদের মূলত যৌনমিলনের মৈথুন বা হস্তমৈথুন করার সময় ১-৫ মিনিট এর মধ্যেই বীর্যস্খলন ঘটে যায়। আমাদের দেশের তরুণরা সাধারণত বিয়ের আগে নানা প্রকার যৌন অনাচারে অভ্যস্থ হয়ে এ সমস্যাটির সৃষ্টি করে থাকে। স্বাভাবিক অবস্থায় এ সময় সাধারনত ৫ থেকে ১০-১৫ মিনিট পর্যন্ত হয়ে থাকে। যেহেতু কমবেশি সব মেয়েরই Foreplay’র মাধ্যমে মোটামুটিভাবে যৌনত্তেজিত হওয়ার পরও, যোনি মৈথুনে অর্গাজম হতে কমপক্ষে ৫-৭ মিনিট সময় লাগে তাই ১-৫ মিনিটের এত সংক্ষিপ্ত মিলনে তার তৃপ্তি হয়না বলাই বাহুল্য। তাছাড়া ছেলেদেরও সামান্য সময়ের এই মিলনে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অর্গাজম হয়না। এপ্রসঙ্গে অনেকেরই একটা ভুল ধারনা এই যে ছেলেদের বীর্যপাত মানেই অর্গাজম। কিন্ত প্রকৃতপক্ষে, বীর্যপাত আর অর্গাজম সম্পূর্ন আলাদা দুটি অবস্থা। এটা ঠিক যে প্রায় সব ক্ষেত্রেই ছেলেদের যখনই অর্গাজম হয় তাদের বীর্যপাত ঘটে। কিন্ত অনেক সময় ছেলেটি পরিপূর্ন উত্তেজিত না থাকলে, তার বীর্যস্খলন হলেও অর্গাজম নাও হতে পারে। তবে দ্রুত বীর্যপাত সমস্যায় কেউ আক্রন্ত হলে এর সুচিকিৎসা ছাড়া এ থেকে নিস্তার পাওয়া প্রায় অসম্ভব। তাই কোন প্রকার সংকোচ না করে ঠিক সময়ে যথাযথ চিকিৎসা নেয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ। বিঃদ্রঃবিয়ে করলে দ্রুত বির্যপাত হওয়া থেকে রক্ষা পাবেন না।তাই আগে চিকিৎসা করে সুস্থ হন।অতপর বিবাহ করুন।