সময়

Call

আপনি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় জানতে চেয়েছেন। ইসলামের দৃষ্টিতে আপনার পিতার বর্তমানে অন্য কেউ আপনার বিয়ে দিতে পারবেন না। আইন গত ভাবে আপনি বৈধতা হয়তো পাবেন কিন্তু মেয়ের বিয়েতে তার পিতার সম্মতি ছাড়া অন্য কেউ বিবাহ দিতে পারেন না।আপনি যত দ্রুত সম্ভব পারিবারিক ভাবে বিবাহ সম্পন্ন করতে চেষ্টা করুন। মিয়া বিবি রাজি তো কেয়া কারেগা কাজী ---- এটি ভ্রান্ত ধারনা যা ইসলামের দৃষ্টিতে অগ্রহনযোগ্য। আপনার সুন্দর জীবন কামনা করছি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

হ্যা হালাল হয়েছে                ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ইসলামের দৃষ্টিতে এই বিয়ে বৈধ হয়নি। আবূ মূসা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ অভিভাবক ব্যতীত বিয়ে সম্পন্ন হতে পারে না। আইশা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ অভিভাবকের অনুমতি ব্যতীত কোন মহিলা বিয়ে করলে তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল। (তিরমিজীঃ ১১০২)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ভাই, বিবাহ হালাল হওয়ার জন্য কিছু শর্ত আছে সেই শর্তমুতাবেক যদি আপনি বিবাহ করে থাকেন তাহলে আপনার বিবাহ হালাল হবে ।

শর্ত সমূহঃ

  1. বিয়ের আকদের সময় সাক্ষী রাখতে হবে। দলীল হচ্ছে- নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “অভিভাবক ও দুইজন সাক্ষী ছাড়া কোন বিবাহ নেই।” -তাবারানী কর্তৃক সংকলিত, সহীহ জামে (৭৫৫৮)

    বিয়ের প্রচারণা নিশ্চিত করতে হবে। দলীল হচ্ছে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বাণী- “তোমরা বিয়ের বিষয়টি ঘোষণা কর।” -মুসনাদে আহমাদ এবং সহীহ জামে গ্রন্থে হাদিসটিকে ‘হাসান’ বলা হয়েছে (১০৭২)

    বিয়ের অভিভাবক হওয়ার জন্য শর্তঃ

    ১. সুস্থ মস্তিষ্ক সম্পন্ন হওয়া।

    ২. প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়া।

    ৩. দাসত্বের শৃঙ্খল হতে মুক্ত হওয়া।

    ৪.  অভিভাবককে কনের ধর্মের অনুসারী হওয়া। সুতরাং কোন অমুসলিম ব্যক্তি মুসলিম নর-নারীর অভিভাবক হতে পারবে না। অনুরূপভাবে কোন মুসলিম ব্যক্তি অমুসলিম নর-নারীর অভিভাবক হতে পারবে না। তবে অমুসলিম ব্যক্তি অমুসলিম নারীর অভিভাবক হতে পারবে, যদিও তাদের উভয়ের ধর্ম ভিন্ন হোক না কেন। কিন্তু মুরতাদ ব্যক্তি কারো অভিভাবক হতে পারবে না।
  2. বিয়ের আকদ (চুক্তি) করানোর দায়িত্ব মেয়ের অভিভাবককে পালন করতে হবে। যেহেতু আল্লাহ তাআলা বিয়ে দেয়ার জন্য অভিভাবকদের প্রতি নির্দেশনা জারী করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন: আর তোমরা তোমাদের মধ্যে অবিবাহিত নারী-পুরুষদের বিবাহ দাও।” --সূরা নুর। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: যে নারী তার অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিয়ে করবে তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল।” --হাদিসটি তিরমিযি (১০২১) ও অন্যান্য গ্রন্থকার কর্তৃক সংকলিত এবং --হাদিসটি সহীহ ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Habib96

Call

আপনাদের আকদ যদি উভয়েরই সাবালক অবস্থায় হয়, এবং কুফু/সমতা বিধান রক্ষা করেই বিয়ে করেন, তাহলে ইসলামি শরিয়তের আলোকে আপনাদের বিবাহ হালাল হয়েছে৷ আর যদি কুফু/সমতা বিধান রক্ষা না করে থাকেন তাহলে আপনাদের উভয়ের অবিভাবকদেরই ইতেরাজ-আপত্তির অধিকার থাকবে৷ চাইলে তারা বিয়েটা মেনে নিতে পারেন অথবা ফাসখ-বাতিল করে দিতে পারেন৷

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ