চিকিৎসা বা আরোগ্য লাভের উপায় এলার্জি উদ্দীপক পদার্থ যতদূর সম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে যেমন পোষা প্রাণী ঘর থেকে দূরে রাখা; বালিশ, কম্বল, মাদুর ইত্যাদিতে বর্ডার লাগানো; ঘরের দেয়াল, দরজা-জানালা, কার্পেট সর্বদা পরিষ্কার রাখা, প্রয়োজনে চাকরি পরিবর্তন করা, নাকের ফোঁটা জাতীয় ওষুধের অল্প ও অতিব্যবহার পরিহার করা ইত্যাদি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔসধ সেবন নাকের এলার্জিতে যতদূর সম্ভব অপারেশন এড়িয়ে চলা উচিত। তবু অনেক সময় নাকে প্রতিবন্ধকতা দূর করতে বা প্রদাহের কারণে জমে থাকা তরল পদার্থ বের করার জন্য অপারেশনের প্রয়োজন হয়। যেমন- নাকের সাইনাস পরিষ্কার করা নাকের বেড়ে যাওয়া মাংসপেশি চিকিৎসার মাধ্যমে কেটে ফেলা নাকের পলিপ বের করা নাকের বাঁকা হাড় সোজা করা ইত্যাদি। তাছাড়া অনেক সময় রোগীকে অন্যান্য চিকিৎসার সঙ্গে মানসিক প্রবোধ দিতে হয় বাচ্চাদের ক্ষেত্রে নাকের এলার্জির সঙ্গে টনসিল ও এডিনয়েডের দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ থাকলে, খুব প্রয়োজন না হলে অপারেশন করা উচিত নয়। এলার্জির চিকিৎসা অধিকাংশ ক্ষেত্রে কম ফলদায়ক ও সময়সাপেক্ষে। তারপরও রোগী উপরোল্লিখিত নিয়মকানুন মেনে চলে স্বাস্থ্যসম্মত জীবন যাপন করলে রোগমুক্ত থাকতে পারেন। চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স জেলা সদর হাসপাতাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় বেসরকারী হাসপাতাল