প্রীতি ম্যাচ খেলতে বাংলাদেশে এসেছিলেন লিওনেল মেসি। ২০১১ সালের ৬ সেপ্টেম্বর নাইজেরিয়ার বিপক্ষে আর্জেন্টিনার প্রীতি ম্যাচের সাক্ষী হয়েছিলো বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম।চলতি মাসের ২২ জুলাই ইউনিসেফের অ্যাম্বাসেডর হিসেবে কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরনার্থী শিবির পরিদর্শনে আসছেন’ এমন গুঞ্জন চাওর হয়েছিল বাংলাদেশের গণমাধ্যমে। কিন্তু সেটিকে পুরোপুরি ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিলেন বাংলাদেশে উইনিসেফের যোগাযোগ ব্যবস্থাপক এএম সাকিল ফয়েজুল্লাহ। গণমাধ্যমকে তিনি জানান, ‘এটা পুরোপুরি ভিত্তিহীন একটি খবর। বর্তমানে বাংলাদেশে আসার কোন সম্ভাবনা নেই মেসির।’ source 》https://www.0.freebasics.com/http/www.somoyerkonthosor.com/2018/07/14/246478.htm/amp?iorg_service_id_internal=1641949102733312%3BAfrqfsc40y8PbEnw
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ শেষ হয়ে গেছে আগেভাগেই। দলের সেরা তারকা লিওনেল মেসি এখন স্পেনে। আর বিশ্বকাপের উত্তাপের মধ্যেই বাংলাদেশি কিছু গণমাধ্যমে খবর চাউর হয়, বাংলাদেশে আসছেন লিওনেল মেসি। ওইসব প্রতিবেদনে বলা হয়, ইউনিসেফের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে দেখতে আগামী ২২ জুলাই তিনি বাংলাদেশে আসছেন।
তবে মেসির বাংলাদেশে আসার বিষয়টি সম্পূর্ণ গুজব এবং ভিত্তিহীন খবর। এমনটাই জানিয়েছেন বাংলাদেশে ইউনিসেফের যোগাযোগ ব্যবস্থাপক এএম সাকিল ফয়েজুল্লাহ।
গণমাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন, এটা পুরোপুরি ভিত্তিহীন একটি খবর। বর্তমানে বাংলাদেশে আসার কোনো সম্ভাবনা নেই মেসির।
ইউনিসেফের এ কর্মকর্তা আরও জানিয়েছেন, আর্জেন্টিনার ফুটবল ফেডারেশন এবং তাদের সেখানকার ইউনিসেফ অফিসে যোগাযোগ করেও মেসির বাংলাদেশে আসার ব্যাপারে কোনো নিশ্চিত তথ্য পাওয়া যায়নি।
এরআগে ২০১১ সালের ৬ সেপ্টেম্বর নাইজেরিয়ার বিপক্ষে আর্জেন্টিনার প্রীতি ম্যাচের সাক্ষী হয়েছিলো বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম। সেবার আর্জেন্টিনার হয়ে মাঠে নেমেছিলেন মেসি।
প্রমান---http://www.somoynews.tv/pages/details/120491