ছোট গাছে ফল ধরতে দেওয়া ঠিক নয় কারন তাতে গাছের বৃদ্ধি ব্যাহত হয় এবং গাছ দূর্বল হয়ে পড়ে।তাই এই সময় মুকুল ভেঙ্গে দেওয়া ভালো।গাছের বয়স কমপক্ষে ২/৩ বছর হলে ফুল/ফল ধরতে দেওয়া উচিত।
বিড়ি খাওয়া হারাম। এটি মাকরুহ নয়। মাকরুহ হচ্ছে, যেটা অপছন্দনীয়, আর হারাম হচ্ছে যেটা নিষিদ্ধ। কোরআনুল কারিমে যে মূল নিষেধাজ্ঞা রয়েছে তার মধ্যে বিড়ি অবশ্যই পড়ে। নিকৃষ্ট জিনিসগুলো, ক্ষতিকর জিনিসগুলো ইসলামে হারাম করে দেওয়া হয়েছে। সুতরাং, ধূমপান হারাম হওয়ার বিষয়ে আলেমদের মধ্যে কোনো বিতর্ক নেই এবং এটা অত্যন্ত ক্ষতিকর।
"ষোল" হবে।
মধু খাওয়ার সবথেকে ভালো সময় সকালে খালি পেটে মধু খাওয়া।
প্রতি চন্দ্রমাস পরপর হরমোনের প্রভাবে পরিণত মেয়েদের জরায়ু চক্রাকারে যে পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যায় এবং রক্ত ও জরায়ু নিঃসৃত অংশ যোনিপথে বের হয়ে আসে তাকেই মাসিক বলে।
একজন নারীর মাসিক তাকে প্রতি মাসে গর্ভধারণের জন্য প্রস্তুত করে। আরেকটু সহজ ভাষায় বললে, আমরা শুধু জানি বাচ্চা হওয়ার জন্য মাসিক হয়। তো বাচ্চা হওয়ার জন্য মাসিক কেন হওয়া লাগে? কারণ, প্রতিমাসে মেয়েদের গর্ভাশয় তার বাইরের আবরণটাকে শক্ত করে যেন গর্ভবতী হওয়ার পর বাচ্চাকে আশ্রয় দিতে পারে। কিন্তু পরে যখন ভ্রূণ নিষিক্ত হয় না তখন সে তার সেই শক্ত আবরণটাকে ছিঁড়ে ফেলে আবার পরের মাসের জন্য প্রস্তুতি নেয়া শুরু করে। যে কারণে মেয়েদের শরীরের ভেতরের একটা অঙ্গ ছিঁড়ে সেটা সেই রক্তের সাথে বের হয়ে যায়। এই পুরো প্রক্রিয়া গড়ে ২৮ দিনের মধ্যে হয়।
প্রায় এক কোটি আশি লক্ষ।
কক্সবাজারের হিমছড়ি এলাকায় সামনে সমুদ্র ও পিছনে পাহাড় দেখতে পাবেন।
কিডনি ভালো রাখার কয়টি উপায়ঃ
১. পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে- কিডনি ভালো রাখতে প্রতিদিন অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি বা তরল খাবার খাওয়া উচিত। অতিরিক্ত ঘাম ঝরলে পানি খাওয়ার পরিমাণ আরো বাড়াতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেলে কিডনিতে পাথর হয় না এবং এর স্বাভাবিক কার্যক্রম ঠিক থাকে।
২. লবণ কম খেতে হবে- খাবারে অতিরিক্ত লবন খাওয়া কিডনির জন্য ক্ষতিকর। মানুষের শরীরে প্রতিদিন মাত্র ১ চা চামচ লবণের চাহিদা থাকে। তাই কিডনি সুস্থ রাখতে অতিরিক্ত লবন খাওয়া পরিহার করার অভ্যাস করতে হবে।
৩. অতিরিক্ত প্রাণিজ প্রোটিন খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে- গরুর মাংস বা এই ধরনের প্রাণিজ আমিষ খেলে কিডনির উপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে। এমনকি চিপস, ফাস্টফুড, প্রক্রিয়াজাত খাবার, ইন্সট্যান্ট নুডলস এবং লবণ দিয়ে ভাজা বাদামও কিডনির জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। খাবার তালিকায় অতিরিক্ত প্রোটিন থাকলে কিডনির উপর চাপ পড়ে এবং কিডনির দূর্বল কোষগুলোর ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই প্রাণিজ প্রোটিন এড়িয়ে খাবার তালিকায় ডাল জাতীয় প্রোটিন রাখতে হবে। এছাড়া মাছ খাওয়া যেতে পারে।
৪. রক্তচাপ স্বাভাবিক মাত্রায় রাখার চেষ্টা করতে হবে- রক্তচাপ ১৪০/৯০ এর উপরে থাকলে কিডনিতে সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। কিডনি ভালো রাখতে রক্তচাপ সবসময় ১৩০/৮০ অথবা এর কম রাখার চেষ্টা করতে হবে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিয়মিত ব্যায়াম করা ও লবণ কম খাওয়া জরুরী।
৫. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে- ডায়াবেটিসনিয়ন্ত্রণে না রাখলে কিডনির রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই নিয়মিত রক্তের সুগারের পরিমাণ পরীক্ষা করান। সুগার বেশি থাকলে মিষ্টি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন।
৬. ওষুধ খাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক হতে হবে- কম বেশি প্রায় সব ওষুধই কিডনির জন্য ক্ষতিকর। বিশেষ করে ব্যথানাশক ওষুধগুলো কিডনির জন্য সব সময়ই হুমকিস্বরূপ। নিয়ম না জেনে বা নিজে নিজে ওষুধ কিনে খেলে অজান্তেই কিডনির বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। তাই যেকোন ওষুধ খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে নিতে হবে।
৭. প্রয়োজনের বেশি ভিটামিন সি খাওয়া যাবে না- মানুষের শরীরে প্রতিদিন ৫০০ মিলিগ্রামের বেশি ভিটামিন সি-এর প্রয়োজন নেই। নিয়মিত প্রয়োজনের চেয়ে বেশি ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খেলে কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই প্রতিদিন ৫০০ মিলিগ্রাম বা এর কম ভিটামিন সি গ্রহণ করুন।
৮. কোমল পানীয় ত্যাগ করতে হবে- অনেকেই পানির বদলে কোমল পানীয় বা বিভিন্ন রকমের এনার্জি ড্রিংকস খেয়ে থাকেন। এ ধরনের পানীয়গুলো কিডনির জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। তাই কোমল পানীয় এড়িয়ে চলুন এবং যখনই তৃষ্ণা পায় পানি খেয়ে নিন।
৯. ধূমপান ও মদপানের অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে- ধূমপান ও মদপানের কারণে ধীরে ধীরে কিডনিতে রক্ত চলাচল কমে যেতে থাকে। ফলে কিডনির কর্মক্ষমতাও হ্রাস পায়। তাই এগুলোর অভ্যাস পরিহার করতে হবে।
১০. নিয়মিত কিডনি পরীক্ষা করাতে হবে- উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, অতিরিক্ত ওজন অথবা পরিবারের কারো কিডনি সমস্যা থাকলে কিডনি রোগ হবার ঝুঁকি বেশি থাকে। যাদের কিডনি রোগের ঝুঁকি আছে তাদের অবশ্যই নিয়মিত কিডনি পরীক্ষা করানো উচিত।
লক্ষণগুলি দেখলে আপনি বুঝবেন আপনার হার্টের সমস্যায় রয়েছেঃ
১.ক্লান্তি : খুব একটা খাটুনি না গেলেও আপনি কী ক্লান্তি অনুভব করেন? যদি দিনের বেশিরভাগ সময়ে নিজেকে ক্লান্ত বলে মনে হয় তাহলে বুঝবেন আপনার হৃদযন্ত্রের সমস্যা হচ্ছে। তাই যদি অযথাই ক্লান্ত বোধ করেন সময় নষ্ট না করে চিকিতসকের পরামর্শ নিন।
২. হাত-পা ফুলে যাওয়া ঃ পা বা হাত মাঝে মধ্যেই ফুলে যাচ্ছে? এটাও কিন্তু হৃদপিণ্ডের সমস্যার একটা লক্ষণ। হৃদপিন্ডের সাহায্যে স্বাভাবিক রক্তচালনায় বাধা পায় তাহলে তা ধমণীর মধ্যে জমতে থাকে এবং শরীরকে ফুলিয়ে দেয়। আবার যদি রক্ত চলাচল স্বাভাবিক হয় তাহলে ফোলা ভাবটা কমে যায়।
৩.বুকে ব্যাথা :- হৃদযন্ত্রের সমস্যার সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে বুকের বাঁদিকে মাঝে মাঝেই ব্যথা হওয়া। অনেকে আছেন বুকে ব্যথা হলে গ্যাস অম্বলের থেকে এই ব্যথা হয়েছে বলে বিষয়টা অদেখা করে দেন। ফলে সমস্য়া আরও বাড়ে। বারবার এভাবে বুকে ব্যথা হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন, এবং ইসিজি করিয়ে দেখে নিন হৃদযন্ত্রের কোনও সমস্যা নেই তো।
৪শ্বাসকষ্ট : শ্বাসকষ্ট হচ্ছে হার্টের সমস্যার আর একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ যা অনেকসময়ই মহিলারা এড়িয়ে যান। এর কারণ হতে পারে হৃদযন্ত্র সঠিকভাবে কাজ করছে না ফলে শরীরে অক্সিজেনের অভাব হচ্ছে শরীরে। তাই সময় নষ্ট না করে আজই চিকিতসকের পরামর্শ নিন।
৫.তন্দ্রাচ্ছন্ন ভাব : ভালমতো ঘুম হওয়া সত্ত্বেও কোনও কারণ ছাড়াই আপনার যদি সারাক্ষণ ঘুম ঘুম পায় তাহলে বুঝবেন হৃদযন্ত্রে সমস্যা হচ্ছে। ডাক্তারের ক্লিনিক যাওয়ার আপনার সময় এসে গিয়েছে।
৬.হজমের সমস্যা : হার্টের একাধিক সমস্যা থাকলে হজমের সমস্যা দেখা যায়। হাজারো টোটকা, বা ওযুধেও যদি সমস্যা না কমে তাহলে বুঝবেন হৃদপিণ্ড স্বাভাবিক রক্তচলাচলে বাধা দিচ্ছে, আর তাই হজমের সমস্যা হচ্ছে।
৭.অনিয়মিত হৃদস্পন্দন : অনিয়মিত হৃদস্পন্দন হতে পারে হৃদপিণ্ডের সমস্যা থেকে। সময় থাকতেই চিকিতসকের পরামর্শ নিন ও চিকিতসা শুরু করান।
৮.অতিরিক্ত ঘাম হওয়া : যদি পাখার তলায় বসে থাকা সত্ত্বেও ঘামে ভিজে যান তাহলে বুঝবেন হৃদযন্ত্রে নজর দেওয়ার সময় এসেছে। অতিরিক্ত ঘাম হলে শরীর থেকে নুন ও জল বেরিয়ে যেতে থাকে, ফলে ক্লান্তি ও শরীর ডিহাইড্রেট হয়ে যায়।
আপনার নাম+ ফল বিতান দিতে পারেন।
যেমনঃ সবুজ ফল বিতান।
আমার বয়স ১৯। উচ্চতা ৫'৭" এবং ওজন ৫৪ কেজি। আমাকে দেখতে অনেক চিকন দেখায়। এখন আমি আমার আর একটু স্বাস্থ্য বাড়াতে চাই। আমাকে এক লোক পরামর্শ দিল রাতে কাঁচা ছোলা পানি বিজিয়ে রেখে সকালে ঘুম থেকে উঠে কাঁচা ছোলা খেতে। সকালে ঘুম থেকে উঠে কাঁচা ছোলা খেলে কী স্বাস্থ্য কিছুটা বাড়বে?
www.earnstations.com ১০ দিনে ২০ ডলার হলে একাউন্ট একটিব করা যায়। আমি ১০ দিনে ২০ ডলার ইনকাম করতে পারি নাই। এখন আমি কীভাবে একাউন্ট একটিব করব?
আমার বয়স ১৯ বছর ২ মাস। আমার এখন ও দাঁড়ি উঠে নাই। আমার মনে হয় আমার হরমোনে কোন সমস্যা আছে। এখন আমি হরমোনের সমস্যার জন্য কোন ধরনের ডাক্তার দেখাব? ডাক্তার দেখালে কী দাঁড়ি উঠবে?
আমার টুইটার একাউন্টে কেউ ফলো করলে ফলোয়ার পেন্ডিং না থেকে সাথে সাথে আমার ফলোয়ার হয়ে যাবে। এবং আমার সব ফটো দেখতে পাবে।এটা কীভাবে করব?