আমার এক ভাইয়ের পরী আছর করেছে তাকে কিভাবে বাচানো যায় এর কোনো আমল থাকলে তদবীর থাকলে দিন তাড়ি তাড়ি উওর চাই
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

আয়াতুল কুরসী পাঠ করতে থাকুন। ইন শা আল্লাহ্‌ সমাধান হয়ে যাবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
MDMiskat

Call

জীন শয়তান থেকে বাচার শরিয়ত সম্মত উপায়- (অবশ্যই পড়ুন কেননা মানুষের প্রধান শত্রুই এই জিন-সয়তান)

এখানে কয়েকটা বিষয় রয়েছে, প্রথমে জানা দরকার জিনে ধরা রোগীর আচরণ কেমন হয়, দ্বিতীয়ত কি কাজ করলে জীন শয়তান দূরে থাকে, তৃতীয়ত বাচ্চাদেরকে কি করে এদের থেকে হেফাজত করা যায় এবং শেষেরটা হল কাউকে যদি জীন শয়তান আছর করেই ফেলে তবে তার সমাধান কি।

--- জিনে ধরা রোগীর কিছু বৈশিষ্ট্য --- 
১- জিনে ধরা রোগী কিছুক্ষণের জন্য বেহুশ হয়ে যায়।
২- কখনো কখনো জিনে ধরা রোগীর মুখ থেকে ফেনা বের হয়। 
৩- জিনে ধরা রোগী প্রায়ই সপ্নে সাপ, কুকুর, শিয়াল, বানর, ইঁদুর এগুলো দেখে। 
৪- জিনে ধরা রোগী প্রায়ই ভিতু থাকে। 
৫- জিনে ধরা রোগী নামাজ পড়া, কুরআন তিলায়াত, আল্লাহ্‌র জিকির পছন্দ করে না, ইত্যাদি।(শায়খ আব্দুল্লাহ শহীদ আব্দুর রহমানের বই থেকে সংগৃহীত)

--- যে আমল করলে জীন শয়তান ভয়ে পালিয়ে যায় ---

১- রাসুল (সাঃ) বলেন, যে বেক্তি সকালে ১বার ও বিকালে ১বার আয়াতুল কুরসি পাঠ করবে, শয়তান থেকে সারাদিন সে আল্লাহ্‌র আশ্রয়ে থাকবে। (সহিহ তারগিব)
২- “রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি সকাল ও বিকালে সূরা ইখলাস, ‘সূরা ফালাক’ ও ‘সূরা নাস’ তিনবার করে বলবে, এটাই তার সবকিছুর জন্য যথেষ্ট হবে। (আবূ দাউদ; তিরমিযী)
৩- রাসুল (সাঃ) বলেন, যে বেক্তি সকালে ৩বার ও সন্ধ্যায় ৩বার নিম্নোক্ত দুয়াটি বলবে, তাহলে কোন কিছু তার ক্ষতি করতে পারবে না। (সহিহ আবুদাউদ)
«بِسْمِ اللَّهِ الَّذِي لاَ يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَيْءٌ فِي الْأَرْضِ وَلاَ فِي السّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ». 
(বিস্‌মিল্লা-হিল্লাযী লা ইয়াদ্বুররু মা‘আ ইস্‌মিহী শাইউন ফিল্ আরদ্বি ওয়ালা ফিস্ সামা-ই, ওয়াহুয়াস্ সামী‘উল ‘আলীম)। 
“আল্লাহ্‌র নামে; যাঁর নামের সাথে আসমান ও যমীনে কোনো কিছুই ক্ষতি করতে পারে না। আর তিনি সর্বশ্রোতা, মহাজ্ঞানী।” 
৪- “রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন : পেশাব পায়খানার স্থানে জিন শয়তান থাকে। অতএব তোমাদের কেহ যখন এখানে আসে সে যেন বলে, 
اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْخُبْثِ وَالْخَبائِث».
আল্লা-হুম্মা ইন্নী আ‘ঊযু বিকা মিনাল খুব্‌সি ওয়াল খাবা-ইস
হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট অপবিত্র পুরুষ জিন্ ও নারী জিন্ থেকে আশ্রয় চাই”। (ইবনে হিব্বান, বুখারী, মুসলিম)
এছাড়াও “রাসূলুল্লাহ (সাঃ) গর্তে পেশাব করতে নিষেধ করেছেন কারণ গর্ত হল জিনদের থাকার জায়গা”। (সহীহ্-আবু দাউদ)
৫- “রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন : “যখন তোমাদের কেউ ঘরে প্রবেশ করে, আর প্রবেশের সময় ও খাবারের সময় আল্লাহকে স্মরণ করে, তখন শয়তান (নিজ ব্যক্তিদের) বলে, তোমাদের কোনো বাসস্থান নেই, তোমাদের রাতের কোনো খাবার নেই।” (মুসলিম)
অর্থাৎ খাওয়ার সময় ও ঘরে প্রবেশের সময় বলতে হবে-
«بِسْمِ اللَّهِ»
(বিসমিল্লাহ) “আল্লাহর নামে।”
৬- রাসুল (সাঃ) বলেন : যে ব্যক্তি শোয়ার সময় আয়াতুল কুরসী পড়বে শয়তান সারা রাত তার নিকটে যাবে না।(বুখারী)
৭- রাসুল (সাঃ) বলেন : যখন তোমাদের কেউ হাই তোলে তখন সে যেন তার মুখে হাত দিয়ে বাধা দেয়। কারণ হাই তোলার সময় শয়তান প্রবেশ করে”।(মুসলিম)

--- ছোট শিশুদের কিভাবে জীন শয়তান থেকে নিরাপদে রাখা যায় ---
১- রাসুল (সাঃ) বলেন : সন্ধ্যা বেলায় তোমাদের সন্তানদের বাহিরে যাওয়া থেকে বিরত রাখবে। কারণ, তখন শয়তানেরা ছড়িয়ে পড়ে। (বুখারী) 
২- রাসূলুল্লাহ (সাঃ) হাসান ও হুসাইন রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা-এর জন্য এই বলে (আল্লাহ্‌র) আশ্রয় প্রার্থনা করতেন-
«أُعِيذُكُمَا بِكَلِمَاتِ اللَّهِ التَّامَّةِ مِنْ كُلِّ شَيْطَانٍ وَهَامَّةٍ، وَمِنْ كُلِّ عَيْنٍ لاَمَّةٍ».
(উ‘ইযুকুমা বিকালিমা-তিল্লা-হিত তা-ম্মাতি মিন কুল্লি শাইতানিওঁয়া হা-ম্মাহ্‌, ওয়ামিন কুল্লি আইনিল্লা-ম্মাহ্‌)।
“আমি তোমাদের দু’জনকে আল্লাহ্‌র পরিপূর্ণ কালেমাসমূহের আশ্রয়ে নিচ্ছি যাবতীয় শয়তান ও বিষধর জন্তু থেকে এবং যাবতীয় ক্ষতিকর চক্ষু (বদনযর) থেকে।”(বুখারী)
৩- রাসুল (সাঃ) বলেন : নিম্নোক্ত দোয়া পাঠ করে সহবাস করলে উক্ত সহবাসের ফলে সৃষ্ট সন্তানের কোন ক্ষতি শয়তান করতে পারে না”।(বুখারী, আবু দাউদ, তিরমিযী) 
«بِسْمِ اللَّهِ، اللَّهُمَّ جَنِّبْنَا الشَّيْطَانَ، وَجَنِّبِ الشَّيْطَانَ مَا رَزَقْتَنَا».
(বিসমিল্লাহি আল্লা-হুম্মা জান্নিবনাশ্-শাইত্বানা ওয়া জান্নিবিশ্-শাইত্বানা মা রযাকতানা)।
“আল্লাহ্‌র নামে। হে আল্লাহ! আপনি আমাদের থেকে শয়তানকে দূরে রাখুন এবং আমাদেরকে আপনি যে সন্তান দান করবেন তার থেকেও শয়তানকে দূরে রাখুন।”

--- জীন শয়তান কাউকে আছর করলে করনীয় ---
এটা প্রমাণিত যে, কেউ যদি উপরে বর্ণিত আমলগুলো করে তবে জিন-সয়তান তার কোন ক্ষতি করতে পারবে না কিন্তু কেউ এই আমলগুলো না করার কারণে যদি জিন-সয়তান পাকড়াও করে ফেলে তবে আয়াতুল কুরসি, সূরা ফালাক, সূরা নাস দিয়ে ঝার ফুক করলে জীন-শয়তান চলে যাবে ইন-শা-আল্লাহ। কাউকে বিষধর জন্তু বা সাপে কাটলে সূরা ফাতিহা পড়ে মুখের থুথু কাটা জায়গায় লাগাবে এভাবে কয়েকবার করলে সুস্থ হয়ে যাবে ইন-শা-আল্লাহ।(বুখারি, মুসলিম)। আর ১ জনের মাধ্যমে যদি অন্যজনের নজর লাগে তবে যে বেক্তির জন্য নজর লাগলো তাকে গোসল করিয়ে সেই গোসলের পানি নজর লাগা অসুস্থ বেক্তির গায়ে পিছন দিক থেকে ঢেলে দিলে সে সুস্থ হয়ে যাবে। আর কার মাধ্যমে নজর লাগলো এটা বুঝা না গেলে ঐ সুরাগুলো দ্বারা ঝার-ফুক করতে হবে। ইসলামে প্রত্যেক রোগের চিকিৎসা রয়েছে, অথচ মানুষ এগুলো গ্রহণ না করে তন্ত্র-মন্ত্র বা তাবিজ-কবজের আশ্রয় নেয়। শরিয়ত সম্মত এই পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করুণ, কেননা তন্ত্র-মন্ত্র বা তাবিজ-কবজের আশ্রয় নেওয়া শির্ক। (মুসনাদে আহমাদ, সিলসিলাহ সহিহাহ)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
NayemSR

Call

এক. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করতে হবে ও ইসলামী শরিয়তের অনুসরণ করতে হবে। কারণ আল্লাহ তাআলা বলেছেন : ﻭَﻣَﻦْ ﻳَﻌْﺶُ ﻋَﻦْ ﺫِﻛْﺮِ ﺍﻟﺮَّﺣْﻤَﻦِ ﻧُﻘَﻴِّﺾْ ﻟَﻪُ ﺷَﻴْﻄَﺎﻧًﺎ ﻓَﻬُﻮَ ﻟَﻪُ ﻗَﺮِﻳﻦٌ আর যে পরম করুণাময়ের জিকির থেকে বিমুখ থাকে আমি তার জন্য এক শয়তানকে নিয়োজিত করি, ফলে সে হয়ে যায় তার সঙ্গী। (সূরা যুখরুফ : ৩৬) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তোমাদের কেহ যখন ঘুমিয়ে যায় শয়তান তখন তার মাথার কাছে বসে তিনটি গিরা লাগায়। প্রতিটি গিরা দেয়ার সময় একটি কথা বলে: তোমার সামনে আছে দীর্ঘ রাত, তুমি ঘুমাও। যখন সে নিদ্রা থেকে উঠে আল্লাহর জিকির করে তখন একটি গিরা খুলে যায়। এরপর যখন সে অজু করে তখন আরেকটি গিরা খুলে যায়। এরপর যখন নামাজ পড়ে তখন শেষ গিরাটি খুলে যায়। ফলে সে সারাদিন কর্মতৎপর ও সুন্দর মন নিয়ে দিন কাটায়। আর যদি এমন না করে, তাহলে সারাদিন তার কাটে খারাপ মন ও অলসভাব নিয়ে।” (বর্ণনায় : বুখারী ও এ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত হল: (১) ঠিকমত অজু করলে, নামাজ আদায় করলে শয়তানের চড়াও থেকে মুক্ত থাকা যায়। (২) খারাপ মন নিয়ে থাকা ও অলসতা শয়তানের কুমন্ত্রণার ফল। (৩) রীতিমত নামাজ আদায় করলে শরীর ও মন প্রফুল্ল থাকে। কর্মতৎপরতা বৃদ্ধি পায়। অলসতা দূর হয়ে যায়। (৪) ঘুম থেকে উঠার সাথে সাথে অজু গোসল করার আগেই আল্লাহর জিকির করা উচিত। ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়ার নির্দিষ্ট দুআ আছে। এটি পাঠ করা সুন্নত। এতে শয়তানের কুপ্রভাব দূর হয়ে যায়। ৫. ঘর থেকে বের হওয়ার সময় দুআ পাঠ করা ৬. পেশাব পায়খানাতে যাওয়ার সময় দুআ পাঠ করা: ৭. প্রতিদিন সকালে ও সন্ধ্যায় এ দুআটি তিনবার পাঠ করা ﺃﻋُﻮْﺫُ ﺑِﻜَﻠِﻤَﺎﺕِ ﺍﻟﻠﻪِ ﺍﻟﺘَّﺎﻣَّﺎﺕِ ﻣِﻦْ ﺷَﺮِّ ﻣَﺎ ﺧَﻠَﻖَ (আউজু বিকালি মাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন শাররি মা খালাকা) অর্থ: আমি আল্লাহ তাআলার পরিপূর্ণ বাক্যাবলীর মাধ্যমে তাঁর সৃষ্টির সকল অনিষ্টতা থেকে আশ্রয় নিচ্ছি। (বর্ণনায় : মুসলিম, তিরমিজী, আহমাদ) ৮. প্রতিদিন নিদ্রা গমনকালে আয়াতুল কুরসী পাঠ করা

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

এক. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করতে হবে ও ইসলামী শরিয়তের অনুসরণ করতে হবে। কারণ আল্লাহ তাআলা বলেছেন : ﻭَﻣَﻦْ ﻳَﻌْﺶُ ﻋَﻦْ ﺫِﻛْﺮِ ﺍﻟﺮَّﺣْﻤَﻦِ ﻧُﻘَﻴِّﺾْ ﻟَﻪُ ﺷَﻴْﻄَﺎﻧًﺎ ﻓَﻬُﻮَ ﻟَﻪُ ﻗَﺮِﻳﻦٌ আর যে পরম করুণাময়ের জিকির থেকে বিমুখ থাকে আমি তার জন্য এক শয়তানকে নিয়োজিত করি, ফলে সে হয়ে যায় তার সঙ্গী। (সূরা যুখরুফ : ৩৬) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তোমাদের কেহ যখন ঘুমিয়ে যায় শয়তান তখন তার মাথার কাছে বসে তিনটি গিরা লাগায়। প্রতিটি গিরা দেয়ার সময় একটি কথা বলে: তোমার সামনে আছে দীর্ঘ রাত, তুমি ঘুমাও। যখন সে নিদ্রা থেকে উঠে আল্লাহর জিকির করে তখন একটি গিরা খুলে যায়। এরপর যখন সে অজু করে তখন আরেকটি গিরা খুলে যায়। এরপর যখন নামাজ পড়ে তখন শেষ গিরাটি খুলে যায়। ফলে সে সারাদিন কর্মতৎপর ও সুন্দর মন নিয়ে দিন কাটায়। আর যদি এমন না করে, তাহলে সারাদিন তার কাটে খারাপ মন ও অলসভাব নিয়ে।” (বর্ণনায় : বুখারী ও এ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত হল: (১) ঠিকমত অজু করলে, নামাজ আদায় করলে শয়তানের চড়াও থেকে মুক্ত থাকা যায়। (২) খারাপ মন নিয়ে থাকা ও অলসতা শয়তানের কুমন্ত্রণার ফল। (৩) রীতিমত নামাজ আদায় করলে শরীর ও মন প্রফুল্ল থাকে। কর্মতৎপরতা বৃদ্ধি পায়। অলসতা দূর হয়ে যায়। (৪) ঘুম থেকে উঠার সাথে সাথে অজু গোসল করার আগেই আল্লাহর জিকির করা উচিত। ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়ার নির্দিষ্ট দুআ আছে। এটি পাঠ করা সুন্নত। এতে শয়তানের কুপ্রভাব দূর হয়ে যায়। ৫. ঘর থেকে বের হওয়ার সময় দুআ পাঠ করা ৬. পেশাব পায়খানাতে যাওয়ার সময় দুআ পাঠ করা: ৭. প্রতিদিন সকালে ও সন্ধ্যায় এ দুআটি তিনবার পাঠ করা ﺃﻋُﻮْﺫُ ﺑِﻜَﻠِﻤَﺎﺕِ ﺍﻟﻠﻪِ ﺍﻟﺘَّﺎﻣَّﺎﺕِ ﻣِﻦْ ﺷَﺮِّ ﻣَﺎ ﺧَﻠَﻖَ (আউজু বিকালি মাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন শাররি মা খালাকা) অর্থ: আমি আল্লাহ তাআলার পরিপূর্ণ বাক্যাবলীর মাধ্যমে তাঁর সৃষ্টির সকল অনিষ্টতা থেকে আশ্রয় নিচ্ছি। (বর্ণনায় : মুসলিম, তিরমিজী, আহমাদ) ৮. প্রতিদিন নিদ্রা গমনকালে আয়াতুল কুরসী পাঠ করা এছাড়া ও জ্বীন তাড়ানোর উপায়: দুষ্ট জীনেরা আমাদের শত্রু,যাহাকে জ্বীন বিরক্ত করে সেই জানে জ্বীনের অত্যচার কত কঠিন, জ্বীন তড়ানোর উপায় বলছি, সকাল বেলা সাতটি বড়ই পাতা নিয়ে বেটে রস করবে তার পর ওজু করে দরুদে ইবরহীম এক বার সুরা ফাতিহা ২১বার, আয়াতুল ক্বুরসী ২১বার,সুরা ইখলাস ২১বার,সুরা ফালাক্ব ২১বার,সুরা নাস ২১বার আবার দরুদে ইবরহীম ১বার পড়ে বড়ই পাতার রসে ফু দিবে তার পর যাহার উপর জীন আছর করে তাহাকে অর্ধেক রস খাওয়াইবে বাকি অর্ধেক রস এক বালতি পানিতে মিসিয়ে সেই পানি দিয়ে রোগীকে গোসল করাইবে, এই ভাবে তিন দিন অথবা পাঁচ দিন অথবা সাত দিন এই ভাবে আমল করিলে ইনশাআল্লাহ জ্বীনের আছর দুর হইবে। তথ্যসুত্র : https://www.bissoy.com/227192/

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

জিন পরী থেকে বাচার দোয়া লা হাউলাঅলা কুয়াতা ইল্লাবিল্লাহির আলিমআ রাজিউন। আপনার ভাইয়ের পরীর আছর থেকে বাচার জন্য ভাল কবিরাজ দেখান তাহলে ঠিক হয়ে যাবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ভাই নিচে দুইটা লিংক আছে এই সম্পর্কে এখানে আর এখানে

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

সুরা নাস তিনবার পড়ুন।তারপর এই সুরাগুলো পড়ুন,"সুরা নাস,সুরা ফালাক্ব,সুরা কাফিরুন,সুরা ইখলাস"।অাপনি ইয়াসিন সুরার যতটুকু পারেন তা ও পড়বেন,,পাশাপাশি অায়াতুল কুরসি ও পড়ুন।অনেক ভালো হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ