প্রথম কথা হলো, বাজারে বিভিন্ন ধরনের এ্যালার্ম ঘড়ি পাওয়া যায়। যেগুলো বাদ্যযুক্ত কিংবা বাদ্য সাদৃশ এ্যালার্ম রয়েছে সেগুলো মসজিদে ব্যবহার করা জায়েয হবে না। দ্বিতীয় কথা হলো, মসজিদ ইবাদত বিশেষত নামাজের জায়গা। এখানে এমন কোনো সাউন্ডের আয়োজন করা যাবে না যাতে ইবাদতকারী ব্যক্তির মনোযোগ নষ্ট হয়। সারকথা এ্যালার্ম ঘড়িতে যদি বাদ্য না থাকে এবং তাতে ইবাদাতকারী ব্যক্তিদের মনোযোগ নষ্ট না হয় তাহলে মসজিদে এ্যালার্ম ঘড়ি ব্যবহার করা জায়েয হবে। অন্যথায় জায়েয হবে না।