আমি এক মসজিদে মোয়াজ্জিনের চাকুরী করি,ইমামের ক্বেরাত পড়া ভূল হওয়ার কারনে আমি সব সময় নামাজ দোহরায়া পড়ি,এই খানে কি আমার চাকুরী করা ঠিক হবে?

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ-ঐ ব্যক্তি আমাদের দলভুক্ত নয়, যে কুরআনকে স্পষ্টরূপে বিশুদ্ধ ভাবে মধুর সুরে তিলাওয়াত করে না। সূনান আবু দাউদ। হাদিস নম্বরঃ ১৪৬৯ এক্ষেত্রে নামাজ না পড়াই...

আপনাকে কোনো সূরা পড়তে হবে না ।তাকবির তাহরিমা করে সানা আর আউজুবিল্লাহ হিমিনাশ শায়তনির রযিম বলে হুযুরের সূরার দিকে মন দিনে শুনতে হবে ।সূরা গুলো পড়তে হবে না

আপনি তাকে এই হাদিস দিয়ে বোঝাতে পারেন। সূনান আবু দাউদ নম্বরঃ ৫৫৫ জামাআতে নামায আদায়ের ফযিলত। আহমদ ইবনু হাম্বল উছমান ইবনু আফফান (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি...

জি, ভাইয়া ! এতে আপনার নামায হয়ে যাবে। কারণ কাঁধে কাঁধ মিলানো, সামিআল্লাহ বলার সময় হাত উঠানো ফরজ বা ওয়াজিব পর্যায়ের কিছু নয়। তাই এগুলো না করা হলেও নামাযের কোনো...

হ্যা৷ নামায হবে৷ কিন্তু আপনার জন্য খুব দ্রুত কুরআন শিক্ষা করা জরুরী৷

হ্যা আপনাকে ইত্তেকাফের নিয়তে থাকতে হবে ।

কুরআন তেলোয়াত অশুদ্ধ পড়লে নামাজ ভঙ্গ হয়।আর ইমাম কেরাতে ভুল পড়ে তাতেও নামাজ ভঙ্গ হবে।যেহেতু ইমাম ভুল করা মানে সবার নামাজে ভুল। তাই তারপর আপনাকে প্রত্যেক বার আবারও পড়তে হয়,তাই...

"আল ফিতনাতু আআশাদ্দু মিনাল কাতলি" কুরআনের আয়াত অর্থ ফিতনা বা বিভ্রান্তা তৈরী করা হত্যা থেকেও জগন্য। ইবনে উমর রাঃ থেকে বর্নিত "নাহা রাসূলুল্লাহি সাঃ আনিল উগলুতাত" --- মিশকাত। অর্থাৎ রাসূল...

এটা আপনার মনের ধারণা। আপনি নামায এর সাথে সাথে জিকির করা শুরু করুন। আমরা অনেকে আছি যারা জিকির করাকে গুরুত্বহীন মনে করি। কিন্ত নামায এর থেকে বেশি সাওয়াব এবং আমাদের...

নামাজের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে মনোযোগ রাখা। নিজে নিজে সুরা ফাতিহা পড়ে যদি মনোযোগ ভাল থাকে, তবে সেটাই করা উচিৎ।