কুরআন তেলোয়াত অশুদ্ধ পড়লে নামাজ ভঙ্গ হয়।আর ইমাম কেরাতে ভুল পড়ে তাতেও নামাজ ভঙ্গ হবে।যেহেতু ইমাম ভুল করা মানে সবার নামাজে ভুল। তাই তারপর আপনাকে প্রত্যেক বার আবারও পড়তে হয়,তাই নামাজ পড়তে যোগ্যতম ইমাম নিয়োগ দিতে হবে।আর অপারগ ব্যক্তি(নামাজে ভুল)কে দিয়ে নামাজ পড়াও গোনাহের কাজ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

না, এটা ঠিক হচ্ছে না। আপনি নিজে নিজে পড়ে নিলে আপনার নামায হবে। তবে, বাকি মুসল্লি ও ঈমামের নামায কি পুরোপুরিভাবে হবে? এছাড়া, কোনো কোনো সময় ক্বেরাত ভুল পড়ার কারনে, নামায নাও হতে পারে।


এ জন্য আপনার উচিত যে, ঈমাম সাহেব কে চুপিচুপি এ ব্যাপারে বলা যে, আপনার অমুক অমুক জায়গায় ভুল রয়েছে। আর, ভুলগুলো তাকে হাতে-নাতে ধরিয়ে দিবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

কেরাত পড়া ভুল হলেই নামাজ নষ্ট হয় না বা দোহরিয়ে তথা পুনর্বার পড়তে হয় না। কিরাত পড়াটা যদি লাহনে জলী তথা মারাত্মক পর্যায়ের ভুল হয় যার কারণে অর্থ বিকৃতি ঘটে তখন নামাজ নষ্ট হবে। লাহনে জলী পর্যায়ের না হলে নামাজ নষ্ট হবে না। সে ক্ষেত্রে নামাজ দোহরিয়ে পড়ারও কোনো প্রয়োজন নেই। সুতরাং কোন ধরনের ভুলে নামাজ নষ্ট হয় এ বিষয়ে যদি আপনার পরিস্কার জানা শোনা থাকে তাহলে তো ভালো কথা। নতুবা নিকটস্থ বিজ্ঞ কোনো আলেমের কাছ থেকে এ বিষয়ে জেনে নিন। লাহনে জলি পর্যায়ের ভুল হলে তার পেছনে আপনার নামাজ পড়া ঠিক হবে না। কারণ এতে আপনার সহ সকল মুসল্লীদের নামাজ নষ্ট হয়ে যাবে। এ ক্ষেত্রে হয় আপনাকে সরে যেতে হবে নতুবা ইমাম সাহেবেক সরে যেতে হবে। সুতরাং এ ক্ষেত্রে আপনার করণীয় হলো, ইমামের কিরাতস্থ ভুলের ধরন সম্বন্ধে প্রথম নিশ্চিত হোন। তারপর যাতে আপনিসহ সকল মুসল্লীর নামাজ নষ্ট না হয় তার জন্য চিন্তা করুন। তবে এ ক্ষেত্রে কৌশল অবলম্বন করতে হবে। কখনো ইমামের সাহেবের সাথে বিরোধ করা যাবে না। প্রয়োজনে আপনি নিজেই অন্য ভালো কোন জায়গায় স্থানান্তরিত হোন। বিবাদ বিসম্বাদ কখনো কাম্য নয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ