নামাজ পড়ার সময় সুরার ধারাবাহিকতা ঠিক না রেখে পড়লে কি নামাজ হবে না?

আপনাকে কোনো সূরা পড়তে হবে না ।তাকবির তাহরিমা করে সানা আর আউজুবিল্লাহ হিমিনাশ শায়তনির রযিম বলে হুযুরের সূরার দিকে মন দিনে শুনতে হবে ।সূরা গুলো পড়তে হবে না

নামাজ না পরে যদি মনকে স্রস্টার কাছে নিবেদন করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার নামাজ না পরলেও চলবে, মন টাকে সব সময় ইবাদতে রাখতে হবে

আপনার জন্য করনীয় হল যখন ওজু ভেঙ্গো যাবে সাথে সাথে নামাজ ছেরে দেওয়া৷ এতটুকু সুযোগআছে যে ঐ নামাজ শেষ পর্যন্ত থাকা৷ নতুন করে ওজু বিহীন নামাজ শুরু করা গুনাহ হবে৷

প্রত্যেক রাকাতে সুরা ফাতেহার পর সূরা মিলানোর পূর্ব। বিসমিল্লাহ পড়া মুস্তাহাব

নামাজ হয়ে যাবে  তবে মাকরুহ হবে।

না এরকম হবে কেনো! আমার জিবনে প্রথম শুনা।আগে তো শুনিনি।আপনি নির্ভয়ে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ুন।এতে অনেক উপকারিতা আছে।

তাহাজ্জুদ নামাজ পড়লে গুনাহ মাফ হয় এবং মনের আশা পূরণ এমনভাবে জোর দিয়ে কেউ বলতে পারবে না।তবে আপনি যদি যথেষ্ট সুন্দরভাবে তাহাজ্জুদ সম্পন্ন করেন এবং আল্লাহর কাছে কান্নাকাটি করে গুনাহ...

সন্দেহ টা শয়তানের পক্ষ থেকে আসে। প্রস্রাব করার সময় ভাল ভাবে করুন। যদি প্রস্রাব বের হয় সেটা টের পাওয়ার কথা। অযু করার পূর্বে (যদি প্রস্রাব করার পর অযু করে থাকেন)...

জ্বি না হবে না এলকোহল মুসলিম দের জন্য হারাম সেটা যেই এলকোহল হোক না কেন। এলকোহল যুক্ত পারফিউম ব্যাবহার করলে নামায হবে না।

মোনাজাতের সময় আংগুল মটকানো গুনাহ নয়...এটা আদবের খেলাফ..।তবে মসজিদের মধ্যে বা নামাজের মধ্যে আংগুল মুটকানো মাকরুহ.। এটা নামাজের মধ্যে না করলে নামাজের কোন ক্ষতি হবে না..আদবের খেলাফ হবে এবং মাকরুহ...