(যেমন-মাগরিবের নামাজ) সম্পূর্ণ নামাজ আস্তে পড়লে হয়না? অর্থাৎ মাগরির ফরজ নামাজের প্রথম দুই রাকাত তাকবির সহ সুরা গুলি জোরে জোরে পড়তে হবে (যেমন জমাতে ইমাম পড়ে)?নাকি সুরা আস্তে পড়তে হবে ও তাকবির জোড়ে পড়তে হবে? এবং তৃতীয় রাকাতে জমাতে যেমন সুরা আস্তে পাঠ করে কিন্তু তাকবির জোরে দেয় তেমন নিজে মাগরিবের ফরজ পড়তে গেলে তৃতীয় রাকাতটি তেমনভাবে পড়তে হবে নাকি তাকবির ও আস্তে পড়তে হবে?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
mmjubayer

Call

হ্যা,সে ক্ষেত্রে তাকবীর আস্তে আস্তে বলবে। আর ফরজ নামাজ একাকি পড়লে সে ক্ষেত্রে করণীয় হলো... ফজর,মাগরীব ও এশার নামাজে সুরা ও তাকবীর জোরে পড়া & আস্তে পড়া উভয়টিই জায়েজ, আর জহুর ও আসরে আস্তে পড়া ওয়াজিব ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

নামাজের ফরজের ভিতর একটি হলো তাকবীরে তাহরীমা বা আল্লাহ আকবার বলে নামাজ শুরু করা।

আপনি জামাতে নামাজ পড়েন বা নিজে নামাজ পড়েন তাকবীর বলতে হবে।কিন্তু আস্তে বলবেন।এটি না পড়লে নামাজ হবে না।

 আর রুকু বা সিজদায় যাওয়ার সময় তাকবীর বলা সুন্নাতে মুয়াক্কাদাহ।এটিও জামাতে বা নিজে নামাজ পড়লে আস্তে বলতে হবে।

উল্লেখ্য আমি নিজে নামাজ বা মুক্তাদির কথা বলছি,ইমাম সাহেবের জন্য এটি প্রযোজ্য নয়।

আপনি নিজে নামাজ পড়লে সবকিছু আস্তে পড়তে হবে।সেটি তাকবীর হোক বা সূরা হোক।

আর ফরজ নামাজে দুই রাকাতেও একই নিয়ম।


সব কথার মূল আপনাকে ইমামের পিছনে ও নিজে নামাজ পড়তে হলে সবকিছু আস্তে পড়তে হবে।


সূত্র :রাহে নাজাত ও বেহেশতী জেওর থেকে সংগ্রহ করে নিজের ভাষায় লেখা।

আর কোনো বিষয় না বুঝলে মন্তব্য করুন।

ধন্যবাদ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ