আপনার এ বিষয়টি আগে বুঝতে হবে : ১-"মাযহাব কি?" ২- "মাযহাব মানাকে ওয়াজিব বা ফরজ বলা হয় কেন?"  ৩-"মাযহাব মানা কার উপর ফরজ বা ওয়াজিব?"  ১-মুজতাহিদ  কুরআন সুন্নাহ, সাহাবাদের ফাতওয়া, কুরআন সুন্নাহ সম্পর্কে বিজ্ঞ...

হ্যা এমতাবস্থায় আপনার নামায হয়ে যাবে যদি সাহু সেজদা করেন।

ফরয নামাযের পর যে ব্যক্তি আয়তুল কুরছি পড়বে তার জান্নাতে যাওয়ার বাধা হল মৃর্ত্য। সুতরাং এ আমলটি করা উত্তম।

না, তেমন সমস্যা না। তবে আপনার নিকটতম ডাক্তার কে দেখাতে পারেন যিনি চক্ষু ডাক্তার। 

তাহলে,ইমামের তাকবীর ইমাম নিজেই দিতে পারবে।

ইসলাম শান্তির ধর্ম। ইসলামে এমন কোনো দোয়া নেই যে দোয়া পড়লে মানুষের মৃত্যু হবে।

জিকোন নামাজ সমর ধুই রাকাত ফেলা আত্যাহিতার শুধু পড়া যাবে। দুরদ মাছুরা পড়া যাবে নাই

মনে হচ্ছে আপনার চোখে সমস্যা রয়েছে। অবস্থা জটিল হবার পূর্বেই একজন চক্ষু বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হোন।

সোজা করা না ভাই, এটা হলো হাতের শাহাদাৎ আংগুল কাবার দিকে ইশারা করা। আত্তাহিয়্যাতু লিল্লাহি ওয়াস্ সালাওয়াতু, ওয়াত্ তাইয়িবাতু। আস্সালামু 'আলাইকা আইয়্যুহান নাবীয়্যু ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। আস্সালামু আলাইনা ওয়া আলা...

হ্যা,সে ক্ষেত্রে তাকবীর আস্তে আস্তে বলবে। আর ফরজ নামাজ একাকি পড়লে সে ক্ষেত্রে করণীয় হলো... ফজর,মাগরীব ও এশার নামাজে সুরা ও তাকবীর জোরে পড়া & আস্তে পড়া উভয়টিই জায়েজ, আর...