শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

আয়েশা থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে পুত্র সন্তানের পক্ষ থেকে দু’টি বকরী এবং কন্যা সন্তানের পক্ষ থেকে একটি বকরী দিয়ে আকীকা করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নম্বরঃ ৩১৬৩ আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মহামহিমান্বিত আল্লাহ আরাফাতের দিন জাহান্নাম থেকে যতো অধিক সংখ্যক বান্দাকে নাজাত দেন, অন্য কোন দিন এতো অধিক বান্দাকে নাজাত দেন না। মহাপ্রতাপশালী আল্লাহ এ দিন (বান্দার) নিকটবর্তী হন, অতঃপর তাদের সম্পর্কে ফেরেশতাদের নিকট গৌরব করে বলেনঃ তারা কী চায়? সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নম্বরঃ ৩০১৪ আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা যা ভোগ-ব্যবহার করো তার মধ্যে উত্তম হলো তোমাদের নিজস্ব শ্রমের উপার্জন। আর তোমাদের সন্তানও তোমাদের উপার্জনের অন্তর্ভুক্ত। সুনানে ইবনে মাজাহ। হাদিস নম্বরঃ ২২৯০ আয়েশা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন শোয়ার জন্য বিছানায় যেতেন তখন দু’হাত মিলিয়ে সূরা ইখলাস, ফালাক্ব ও নাস পাঠ করতেন। তারপর ফুঁ দিয়ে যথাসম্ভব মাথা থেকে পা পর্যন্ত সারা শরীরে তিনবার হাত বুলিয়ে দিতেন। তারপর মুখমন্ডল ও শরীরের সামনের অংশেও অনুরূপ বুলাতেন। সহীহ শামায়েলে তিরমিযী। হাদিস নম্বরঃ ১৯১ আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ চিত্রকরদের কিয়ামতের দিন শাস্তি দেয়া হবে। তাদেরকে বলা হবে, তোমরা যা সৃষ্টি করেছো তাতে জীবন সঞ্চার করো। সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নম্বরঃ ২১৫১ আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হালুয়া ও মধু পছন্দ করতেন। সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নম্বরঃ ৩৩২৩ হাদিসের মানঃ সহিহ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আয়িশাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রোযারত অবস্থায় চুমা দিতেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেমন নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারতেন, তোমাদের মধ্যে কে নিজের উপর তদ্রূপ নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা রাখে! সুনানে ইবনে মাজাহ হাদিস নম্বরঃ ১৬৮৪ হাদিসের মানঃ সহিহ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

হযরত আয়িশাহ (রা:) হতে বর্ণিত যে, আল্লার রাসূল (স) বলেছেন: সওমের কাযা যিম্মায় রেখে যদি কোন ব্যক্তি মারা যায় তাহলে তার অভিভাবক তার পক্ষ হতে সওম আদায় করবে। ( সহিহুল বুখারি ১৯৫২, ইসলামিক ফাউন্ডেশেন বুখারি ১৮২৫, মুসলিম ১৩/২৭, হা:১১৪৭)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

১/ হযরত অায়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর সব কাজেই জুতা পারায়, চুল আচড়ানোতে এবং পবিত্রতা অর্জনে ডান দিক থেকে শুরু করতে ভাল বাসতেন। ২/ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া আত তামীমী (রহঃ) আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উযূ (ওজু/অজু/অযু)-গোসল, চুল আচড়ান এবং জুতা পরার বেলায় ডান দিক থেকে শুরু করতে ভালোবাসতেন। ৩/ হযরত আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, দশটি কাজ ফিতরাতের অন্তভুক্ত- গোঁফ খাটো করা, দাড়ি লম্বা করা, মিসওয়াক করা, নাকে পানি দেয়া, নখ কাটা, নাক কানের ছিদ্র এবং আঙ্গুলের গিরাসমুহ ধোয়া, বগলের পশম উপড়ে ফেলা, নাড়ির নিচের পশম কাটা এবং পানি দ্বারা ইসতিনজা করা। হাদীসের রাবী মুস’আব বলেন, দশম কাজটির কথা আমি ভুলে গিয়েছি। সম্ভবত সেটি হবে কুলি করা। এ হাদীসের বর্ণনায় কুতায়বা আরো একটি বাক্য বাড়ান যে, ওয়াকী বলেন, অর্থ ইসতিনজা করা। ৪/হযরত আয়িশা (রাঃ)থেকে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন তাঁর ঘরে প্রবেশ করতেন তখন প্রখমেই মিসওয়াক করতেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

হযরত আয়েশা (রা:) থেকে বর্ণিত,রসুলুল্লাহ (সা:) এরশাদ ফরমান,কোরআন পারদর্শী ব্যাক্তি উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন ফেরেশতাগণের সমমর্যাদাভুক্ত।আর যে কষ্ট করে থেমে থেমে কোরআন পঠ করে,তার জন্য দ্বিগুণ সওয়াব।

(বুখারী ও মুসলিম) মান- সহীহ

ধন্যবাদ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ইসহাক ইবনু ইবরাহীম আল হানযালী (রহঃ) সুরাইয়া ইবনু হানী (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আয়িশা (রাঃ)-এর কাছে এলাম মোযার ওপর মাসেহ করার মাস’আলা জিজ্ঞেস করতো তিনি বললেন, আবূ তালিবের পূত্র (আলী (রাঃ)-এর কাছে গিয়ে এ মাসআলা জিজ্ঞেস কর। কারণ সে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর সাথে সফর করত। অতঃপর আমরা তাঁকে গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম। তিনি বললেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মুসাফিরের জন্য তিন দিন রাত নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন এবং মুকীমের জন্য একদিন এক রাত। এ হাদীসের রাবী সুফিয়ান সাওরী (রহঃ) যখন তার উস্তাদ আমর (রাঃ)-এর উল্লেখ করতেন তখন তাঁর প্রশংসা করতেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ