আছরের ওয়াক্ত শুরু না হওয়া পর্যন্ত আপনি আছরের নামায পড়তে পারবেন না। এজন্য ওয়াক্তের পরে না পড়তে পারলে আপনাকে পরে কাজা নামায আদায় করতে হবে।এক ওয়াক্ত নামায কাজা করলে ১হোবকা জাহান্নামে শাস্তি ভোগ করতে হবে।১হোবকা সমান ২লক্ষ৮৮হাজার বছর।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
না, ভাই এভাবে আপনার নামায আদায় হবে না। কারণ, আপনি যেসময় আছরের নামায পড়েবেন, সেসময় তো আপনার
উপর (আছরের) নামাযের হুকুম অর্পিত হবে না। আর, হুকুম তখন অর্পিত হয়, যখনই ওয়াক্ত...
হাদিসে আসে যে ঘরে কোনো ছবি থাকে ঐ ঘরে নামায হয়না। হক সে যে কোনো প্রানির ছবি। যেহেতু রাসুল সা. নিশেধ করেছে সেহেতু নামায় পরা যাবেনা আর মসজিদের ভিতোর টাকা...
ভাই এসব ভুল কথা। কখনো এক সাথে ২ওয়াক্তের নামাজ পড়া যায় না। প্রত্যেক ওয়াক্তের নামাজের নির্দিষ্ট সময় আছে। যেমন,
ফজর - সুবহেসাদিক থেকে সূর্য উঠার আগ পর্যন্ত।
যোহর- দ্বিপ্রহরের পর থেকে ছায়া আসলি ২ গুন হওয়া পর্যন্ত।
আসর- যোহরের পর থেকে সূর্য অস্তের আগ পর্যন্ত।
মাগরিব - সূর্যাস্তের পর থেকে আকাশে লালিমা থাকা পর্যন্ত।
এশা- মাগরিবের পর থেকে সুবহেসাদিকের আগ পর্যন্ত।
ধন্যবাদ
আপনার জন্য করনীয় হল যখন ওজু ভেঙ্গো যাবে সাথে সাথে নামাজ ছেরে দেওয়া৷ এতটুকু সুযোগআছে যে ঐ নামাজ শেষ পর্যন্ত থাকা৷ নতুন করে ওজু বিহীন নামাজ শুরু করা গুনাহ হবে৷
5 Answers
2859 views
Close ×
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ