আমার স্ত্রির বয়স ১৫ বছর এখন আমার স্ত্রি আমার কাছে আস্তেই চায় না তার বাপ মার কাছে থাকে।মেয়েটি কে জিজ্ঞাস করলে বলে আমার ভাত খাবে না।           আমি বলি তাহলে ডিবোজ দিয়ে দাও।মেয়ে ডিবোজ ও দেয় না। ও হে মেয়েটি অন্য  জায়গায় প্রেম করে। এখন আমি ওকে রাখতে চাই না। মেয়েকে বললি ডিফোজ দিতে। কিন্তু দেয় না। এখন আমি কি করব। কোন জামেলায় পরতে চাই না?


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

এখন আপনি মেয়ে টিকে ডিভোর্স দিলে দেনমহর যত

টাকা আছে সব টাই দিতে হবে।

আপনি আপনার এলাকার মুরুব্বিদের কে ব্যাপার টা জানান।

এবং তাদের বলুন ব্যাপার টা ঠিক করে দিতে

আপনি চাইলেও আইন এর সাহায্য নিতে পারবেন না।

কারন মেয়ে নাবালিকা

আইন এ গেলে অনেক ঝামেলা হবে।

আপনি মেয়ে এবং তার পরিবারের সবাই কে বোঝান।

নিজে না পারলে অন্য দের সাহায্য নিন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

সমাজে কিছু জিনিসে ভুল বুঝাবুঝি হয়। ইসলাম মূলত তালাক দেওয়ার ক্ষমতা পুরুষকেই দিয়েছে, নারীকে নয়। কিন্তু সমাজে বলে নারী ডিভোর্স দেয়। আরে, নারী ডিভোর্স দিতে পারেনা, ডিভোর্স গ্রহণ করতে পারে। যেমন, রেজিস্ট্রি কাগজে পুরুষ বুঝে শুনে সিগনেচার দেয়, যদি কোন কারণে নারী নির্যাতনে স্বীকার হয় তবে এই নারী ডিভোর্স গ্রহণের ক্ষমতা রাখে। এই কথা জেনে বুঝে পুরুষরা এইখানে সাইন করে। এর মানে হলো, পুরুষ কতৃক নারীকে বিশেষ প্রয়োজনে ডিভোর্স গ্রহণের ক্ষমতা দিয়ে দিল। যাই হোক, এবার আসি মূল কথায়। আপনাকে ইসলাম তালাকে ক্ষমতা দিয়েছে। বিশেষ প্রয়োজনে তালাক দেওয়া জায়েয। সুতরাং আপনি তালাক দিতে পারেন। এতে স্ত্রীর রাজি খুশি বা তালাক নিতে চায় না এমন কিছু বিষয়ের কোন মূল্য নেই। আপনি তালাক দিলে, অবশ্যই তালাক হয়ে যাবে। আর আপনাকে ২,৫০০০ টাকা মহর দিতে হবে, যদি মিলন না হয়ে থাকে। আর মিলন হলে পূর্ণ টাকা দিতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
AsifRana

Call

করার কিছু নাই। সে অথবা আপনি যে কেউ ডিভোর্স দিলে দেনমোহরের পুরো টাকাই আপনাকে শোধ করতে হবে, এটাই আইন। তাই তাকে বুঝিয়ে ঘরে আনাই বুদ্ধিমানের কাজ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ