বিষণ্ণতা বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা রয়েছে।এবং এর গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, রাতারাতি বিষণ্তা দূর হওয়া সম্ভব নয়। এ জন্য ধৈর্য ধরতে হবে। মনোরোগ চিকিৎসককে সময় দিতে হবে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বিষণ্নতার চিকিৎসায় বিষণ্নতারোধী ওষুধ ও সাইকোথেরাপি দুই-ই প্রয়োজন পড়ে। কেবল ওষুধ প্রয়োগে এটি পুরোপুরি দূর হয় না। এ জন্য চিকিৎসক যদি একটু সময় নিয়ে রোগীকে সাইকোথেরাপি দেন, তবে নিরাময় দ্রুত হয়। চিকিৎসকের যদি সময়ের সংকট থাকে, তবে তিনি মনোবিজ্ঞানীর কাছে সাইকোথেরাপির জন্য পাঠাতে পারেন। আবার অনেক রোগী, রোগীর স্বজন ও মনোরোগ বিশেষজ্ঞ বাদে অনেক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরও বিষণ্নতার চিকিৎসা নিয়ে ভুল ধারণা রয়েছে। তাঁরা মনে করেন, ওষুধ বাদে কেবল সাইকোথেরাপি দিয়ে বিষণ্নতা দূর করা সম্ভব। অথচ গবেষণায় দেখা গেছে, এর চিকিৎসায় ওষুধ ও সাইকোথেরাপি উভয়ই দিলে সবচেয়ে ভালো ফল পাওয়া যায়। কেবল ওষুধ দিলে মাঝারি ফল পাওয়া যায় আর শুধু সাইকোথেরাপি গুরুতর বিষণ্নতায় তেমন কোনো ফল দিতে পারে না। তাই বিষণ্নতার পরিপূর্ণ চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন ‘বায়ো-সাইকো-সোশ্যাল’ মডেলধর্মী চিকিৎসা। অর্থাৎ, রোগীকে ওষুধ খাওয়াতে হবে, সাইকোথেরাপি দিতে হবে আর পারিবারিক ও সামাজিক সহায়তা দিতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Yakub Ali

Call

হোমিওপ্যাথিতে ডিপ্রেশনের কোন ফলাফল

ই পাবেন না। অ্যালোপ্যাথীতে পূর্ণাঙ্গ চিকিত্সা

আছে, তবে দীর্ঘমেয়াদী ঔষধ খেতে হবে।


6 মাস থেকে 1 বছর বা তারো বেশি, ঔষধ

1 দিনের জন্যও বন্ধ করা যাবেনা। ভাত

খেতে ভুলে গেলেও ঔষধ খেতে ভুল করা

যাবেনা। ঔষধ হঠাৎ করে বন্ধ করলে সমস্যা

বেড়ে যাবে।


ডিপ্রেশন কী? জানতে ক্লিক করুন

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ