স্বপ্নদোষ হওয়া মানুষের শারিরীকভিত্তিক নিয়ম।স্বপ্নদোষ হওয়া মানুষের শারিরীকভাবে কোন ক্ষতি হয় না।কিন্তু অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ শারিরীকভাবে ক্ষতিকারক।যেহেতু আপনার তিন থেকে চার দিন পর স্বপ্নদোষ হওয়া এটাকে অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ বলা হয়।এ ক্ষেত্রে আপনি একজন অভিজ্ঞ যৌনবিষয়ক ডাক্তারের কাছে পরামর্শ নিতে পারেন।আর হস্তমৈথুন স্বাথ্যের জন্য ক্ষতিকার।হস্তমৈথুন কাউকে পেয়ে বসলে এ থেকে মুক্তি পাওয়া অনেক কঠিন ব্যাপার হয়ে পড়ে।হস্তমৈথুন এর কারণে মানুষ দুই ধরণের সম্যাসায় ভুগতে পারে।১মানসিক।২শারিরীক।তাই আপনি হস্তমৈথুন বন্ধ করুন আর অতিরিক্ত স্বপ্নদোষের জন্য একজন অভিজ্ঞ যৌন বিষয়ক ডাক্তারের ধারে যান।
এই রোগের নাম হচ্ছে দ্রুত বীর্যপাত। আর, আপনি নিজে নিজে নিজের যৌন জীবন ধ্বংস সহ অনেক কবীরা গুনাহ
করতেছেন।
প্রিয় ভাই, আল্লাহ তায়ালা কে ভয় করুন এবং নিজেকে বাচান।
আজই পরিহার করুন অন্য মেয়ের প্রতি অবৈধ মেলামেশা এবং
অন্যান্য মেয়ের প্রতি কু-ভাবনা ও কু-চিন্তা। কারণ, এই কাজ
সম্পূর্ণ নিষেধ। শুধু তাই নয়, এই কাজ আমাদের যৌন জিবনকেও ধ্বংস করতে পারে।
আর, মনে মনে কু-চিন্তা সহ মোবাইলে খারাপ কিছু দেখা বাদ
দিন। তাহলে, হস্থমৈথুনও করতে হবে না এবং ঘন ঘন স্বপ্নদোষও হবে না। আর, এইসব কাজ থেকে বিরত থাকলে, আপনার রোগও ধূর হবে। এটাই এখন আপনার জন্য, একমাত্র চিকিৎসা। সাথে কবীরা গোনাহ থেকে মুক্তিও পাবেন।
সর্বোপরি আল্লাহ তায়ালাকে ভয় করুন এবং ইসলামি বিধান জানুন এবং বিশেষকরে, দৈনিক ৫ ওয়াক্ত নামায পরুন।
তা না হলে ভাই, আপনার দুনিয়া তো বরবাদ হবেই সাথে
পরকালও। এছাড়া, আপনি বিয়ে করার পর সুখি নাও থাকতে পারেন। আল্লাহ তায়ালা আমাকে এবং সবাইকে হেদায়াত
দান করুন। আমীন।
মাসে দুই একবার স্বপ্নদোষ হওয়াটা স্বাভাবিক, কিন্তু অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ শরীর স্বাস্থ্যের উপর বিরুপ প্রভাব পড়ে। আরেকটি বিষয় আপনি যদি হস্তমৈথুন করে থাকেন তাহলে তা এখনি ছাড়ুন। অশ্লীল চলচিত্রকে না বলুন। এ ধরনের চিত্র খুব বেশী দেখলে মানুষের মনে এর কিছুটা স্থায়ীত্ব পায়, তাই তা থেকে দূরে থাকুন। এবং অধিক রাত না জাগা। এসব নিয়ম মেনে চললে আপনার স্বপ্নদোষ নিয়ন্ত্রনে আসবে বলে মনে করি।