মাসিকের সময় কিছু পরিমাণে পেটে ব্যাথা করতেই পারে, এতে ভয়ের কিছু নেই। কিন্তু যদি এমন ব্যাথা হয় যেটা সহ্য করায় কঠিন ব্যাপার হয়ে দাড়ায় তাহলে চিন্তার ব্যাপার। কিশোরী বয়সে মাসিক...
স্বপ্নদোষ সাধারণত দুই কারণে
হয়ে থাকে:
যৌন উত্তেজক কিছু দেখলে, পড়লে, ভাবলে কিংবা করলে। যখন উত্তেজনা চরমে পৌঁছে যায়, কিন্তু বীর্যপাতের কোনো ব্যবস্থা হয় না, তখন স্বপ্নদোষের মাধ্যমে বীর্যপাত হয়।
বীর্যথলি পূর্ণ হয়ে গেলে। অনেকদিন ধরে বীর্যপাত না ঘটলে বীর্য বেড়ে বেড়ে একসময় থলি পূর্ণ হয়ে যায়। তখন আরো বীর্য উৎপাদন হলে এবং বীর্যপাতের কোনো ব্যবস্থা না হলে সেটা স্বপ্নদোষের মাধ্যমে বীর্যপাত হয়।
.
যদি স্ত্রী সঙ্গম করেন কিংবা হস্তমৈথুন করেন,
তাহলে স্বপ্নদোষ না হওয়াটা স্বাভাবিক।
সবসময় হস্তমৈথুন করলে সারা জীবনেও যদি
স্বপ্নদোষ না হয়, তাহলে কোনো সমস্যা নেই।
তাই হস্তমৈথুনের অভ্যাস থাকলে, সেটা
পরিত্যাগ করুন।
যদি স্ত্রী সঙ্গম, হস্তমৈথুন বা অন্য কোনো উপায়েই
বীর্যপাত না ঘটে থাকে এবং স্বপ্নদোষও না হয়,
তাহলে বুঝতে হবে, আপনার বীর্য উৎপাদন
ক্ষমতা কমে গেছে। তাই স্বপ্নদোষ হচ্ছে না। এক্ষেত্রে
ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া ভালো।
পিরিয়ড চলাকালীন মানুষ যৌন
মিলন করে না। কারণ, ওই সময়
যৌন মিলন করা শরিয়তের দৃষ্টিতে
হারাম এবং স্বাস্থ্যগত দিক থেকে
মারাত্মক ক্ষতিকর।
মূলত ধর্মীয়ভাবে নিষিদ্ধ হওয়ার
কারণেই মানুষ পিরিয়ড চলাকালীন
যৌন মিলন করে না এবং অন্যকেও
বাধা দেয়।
আর সাথে স্বাস্থ্যগত ক্ষতি থাকার
কারণে বিধর্মীরা এবং ডাক্তাররাও
এ সময় যৌন মিলন করতে নিষেধ
করেন।
একটু উন্নত মানের কীট দিয়ে আবার প্রেগনেন্সী টেষ্ট করান।অন্য কোনো শারীরিক সমস্যার জন্য বা পিল সেবনের জন্যও মাসিকের তারিখ পেছাতে পারে।বুঝতে না পারলে সঠিক সমাধানের একজন গাইনী ডাক্তারের শরনাপন্ন হোন।
মিলনের পর পিরিয়ড হলে গর্ভধারণের সম্ভবনা নেই|আর পিরিয়ডে ব্যথা গর্ভধারণের লক্ষণ নয়|
অনেক সময় পিরিয়ড চলাকালীন পেট ব্যথা করে থাকে|সেটা এমনিতেই সেরে যায়|ব্যথা তীব্র বা না সারলে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করেন|
বেশী স্বপ্নদোষ হলে সমস্যা।শরীর খারাপ হয়ে যাই। মাসে২-৩ বার স্বপ্নদোষ হলে কোনো সমস্যা নাই। আর স্বপ্নদোষ হয় না যদি সেক্স করে বা হস্তমৈথন করে। অতিরিক্ত হস্তমৈথন স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর।