হস্তমৈথুন এর পর ফরজ গোসল না করে সেহরী খেলে কি রোজা হবে?

স্বপ্নদোষ হওয়ার পর গোসলে দেরি করতে নেই। এটা মাকরুহ। যে কোনো সময় যে কারো মৃত্যু  হতে পারে। আর নাপাক অবস্থায় কোন মুসলমান  মরতে চায়! তাই সর্বাবস্থায় পাক থাকাই কর্তব্য। স্বপ্নদোষ হয়ে গেলে তাড়াতাড়ি গোসল করে নেওয়া উচিত। তাছাড়া সকালে গোসল না করে বিকেলে করলে দুপুরে জোহরের নামাজ পড়বেন কীভাবে!! তাই নামাজ পড়ার প্রয়োজনেই দুপুরের আগে গোসল করে নেওয়া জরুরি। 

আপাতত কোন চিকিৎসা নেওয়ার দরকার নাই।হস্তমৈথুন বন্ধ করে দিন।ঠিক হয়ে যাবে।

অবশ্যই করতে হবে। যে কোন অবস্থায় আপনি যদি উপলব্ধি করতে পারেন যে আপনার বীর্যস্খলন হয়েছে তাহলে আপনার জন্য গোসল ফরজ হয়ে যাবে।

হ্যা আপনার রোযা সহি হবে। তবে ফজরের আগে অবস্যই গোসল করতে হবে।  তানাহলে আপনার ফজরের নামাজ কাযা হয়ে যাবে। তাই যথাসম্ভব অতি তারাতারি গোসল করাই ভালো।

হস্তমৈথুন করা হারাম আর রোযা রেখে হস্তমৈথুন করলে রোযা নষ্ট হয়ে যাবে।

সেহেরী খেয়ে তারপর গোসল সেড়ে নামায পড়বেন।রোজা হবে কোনো সমস্যা হবেনা।

মজি ও মনির মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। উত্তেজনা বশত যে পাতলা পানি বের হয়,তাই মজি। মজি বের হলে গোসল ফরজ হয়না,তবে অজু ভেঙে যায় আর যে কাপড়ে লাগে তা ও ধুয়ে...

শরীয়তের পরিভাষায় প্রস্রাবের আগে পরে যে আঠালো বা তরল ঘোলাটে পদার্থ বের হয় তাকে "ওদী"বলে। আর কামুত্তেজনার সাথে সুখানুভতি ছাড়া যে পদার্থ বের হয়,যা বের হওয়ার পরও লিঙ্গ শিথিল হয়না...

প্রস্রাবের সাথে বীর্য বের হলে ফরজ গোসল করতে হবে না, ভাল ভাবে প্রসাবের স্থান ধুয়ে নিলেই চলবে । তবে তেমন কোন অসুবিধা না হলে এবং মনের তৃপ্তির জন্য গোসল করাই ভাল।

হস্তমৈথুন খুবই ক্ষতিকর ও গুনাহের কাজ|হস্তমৈথুন না করলে কোন সমস্যা বা ক্ষতি নেই|হস্তমৈথুনের ফলে দ্রুত বীর্যপাত, বীর্য পাতলা, ঘনত্ব কমে যাওয়া সহ নানা ক্ষতি হয়ে থাকে|হস্তমৈথুন ছেড়ে দিয়ে নিয়মিত দুধ,...