প্রস্রাবের সময় কোথ দিলে যদি বীর্য বের হয় এটা কি গনোরিয়ার লক্ষন?দীর্ঘ বছর যদি হস্তমৈথুন করার কারনে সেক্সের প্রতি অনাগ্রহ দেখা দেয় তার করণিয় কি? যৌনাংখা বাড়ানোর পদ্বতি কি? ধন্যবাদ
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

গনোরিয়াঃ গনোরিয়া ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংক্রামিত একটি যৌন রোগ৷ সাধারণত মূত্রনালি, পায়ুপথ, মুখগহ্বর এবং চোখ গনোরিয়ার জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত হতে পারে৷ এই রোগ সাধারণত যৌনমিলন থেকে ছড়ায় এবং পুরুষ ও মহিলা উভয়েই আক্রান্ত হতে পারে৷ কারণ: এক বিশেষ ধরনের ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে এই রোগ হয়৷ গনোরিয়া রোগের লক্ষণঃ পুরুষের ক্ষেত্রে • মূত্রনালিতে সংক্রমণ। • মূত্রনালি হতে পুঁজের মতো বের হয়। • প্রস্রাব করতে কষ্ট হয়, জ্বালাপোড়া করে এবং প্রস্রাব বন্ধ হয়ে যেতে পারে৷ • হাঁটু বা অন্যান্য গিঁটে ব্যথা করে, ফুলে ওঠে • প্রস্রাব করতে কষ্ট হয় এবং এমনকি জটিল অবস্থায় প্রস্রাব বন্ধ হয়ে যেতে পারে৷ • পুরুষত্বহীন হয়ে যেতে পারে৷ মহিলাদের ক্ষেত্রে • অনেকসময় মহিলাদের কোনও লক্ষণ নাও দেখা যেতে পারে৷ • যোনিপথ আক্রান্ত হতে পারে৷ • যোনিপথে এবং মূত্রনালিতে জ্বালা- পোড়া করে৷ • পুঁজ সদৃশ হলুদ স্রাব বের হয়৷ • তলপেটে ব্যথা হতে পারে৷ • ঋতুস্রাব সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ • বন্ধ্যা হয়ে যেতে পারে৷ চিকিৎসা: লক্ষণ প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে৷ ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হবে৷ নাহলে পরবর্তী সময়ে নানা জটিলতা দেখা দিতে পারে৷ প্রতিরোধ: • যৌনমিলনে কনডম ব্যবহার করতে হবে৷ • মহিলাদের মাসিকের সময় পরিষ্কার কাপড় এবং প্যাড ব্যবহার করতে হবে৷ • স্বামী বা স্ত্রী একজন অসুস্থ হলে দুজনেরই চিকিৎসা করাতে হবে৷ • স্বামী বা স্ত্রী ছাড়া অন্য কোনও নারী বা পুরুষের সঙ্গে দৈহিক মিলন অনুচিত৷ • যৌনমিলনে স্বামী- স্ত্রীর বিশ্বস্ততা জরুরি৷ পরামর্শ: গনোরিয়ায় সংক্রমণ হওয়ার পর কোনও পুরুষ যদি তার স্ত্রী সঙ্গে সহবাস করে তবে স্ত্রীকেও চিকিৎসা করাতে হবে৷ গর্ভবতী মহিলাদের গনোরিয়া থাকলে প্রসবের আগেই চিকিৎসা করাতে হবে৷ অন্যথায় শিশুর চোখে সংক্রমণ হতে পারে এবং শিশু অন্ধ হয়ে যেতে পারে৷

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call
গনোরিয়া ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংক্রামিত একটি যৌন রোগ৷ সাধারণত মূত্রনালি, পায়ুপথ, মুখগহ্বর এবং চোখ গনোরিয়ার জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত হতে পারে৷ এই রোগ সাধারণত যৌনমিলন থেকে ছড়ায় এবং পুরুষ ও মহিলা উভয়েই আক্রান্ত হতে পারে৷

কারণ:
এক বিশেষ ধরনের ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে এই রোগ হয়৷

গনোরিয়া রোগের লক্ষণঃ পুরুষের ক্ষেত্রে
•    মূত্রনালিতে সংক্রমণ।
•    মূত্রনালি হতে পুঁজের মতো বের হয়।
•    প্রস্রাব করতে কষ্ট হয়, জ্বালাপোড়া করে এবং প্রস্রাব বন্ধ হয়ে যেতে পারে৷
•    হাঁটু বা অন্যান্য গিঁটে ব্যথা করে, ফুলে ওঠে
•    প্রস্রাব করতে কষ্ট হয় এবং এমনকি জটিল অবস্থায় প্রস্রাব বন্ধ হয়ে যেতে পারে৷
•    পুরুষত্বহীন হয়ে যেতে পারে৷

মহিলাদের ক্ষেত্রে

•    অনেকসময় মহিলাদের কোনও লক্ষণ নাও দেখা যেতে পারে৷
•    যোনিপথ আক্রান্ত হতে পারে৷
•    যোনিপথে এবং মূত্রনালিতে জ্বালা-পোড়া করে৷
•    পুঁজ সদৃশ হলুদ স্রাব বের হয়৷
•    তলপেটে ব্যথা হতে পারে৷
•    ঋতুস্রাব সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দিতে পারে৷
•    বন্ধ্যা হয়ে যেতে পারে৷

চিকিৎসা:
লক্ষণ প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের সঙ্গেযোগাযোগ করতে হবে৷ ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ীওষুধ সেবন করতে হবে৷ নাহলে পরবর্তী সময়ে নানা জটিলতা দেখা দিতে পারে৷

প্রতিরোধ:
•    যৌনমিলনে কনডম ব্যবহার করতে হবে৷
•    মহিলাদের মাসিকের সময় পরিষ্কার কাপড় এবং প্যাড ব্যবহার করতে হবে৷
•    স্বামী বা স্ত্রী একজন অসুস্থ হলে দুজনেরই চিকিৎসা করাতে হবে৷
•    স্বামী বা স্ত্রী ছাড়া অন্য কোনও নারী বা পুরুষের সঙ্গে দৈহিক মিলন অনুচিত৷
•    যৌনমিলনে স্বামী-স্ত্রীর বিশ্বস্ততা জরুরি৷

পরামর্শ:
গনোরিয়ায় সংক্রমণ হওয়ার পর কোনও পুরুষ যদি তার স্ত্রী সঙ্গে সহবাস করে তবে স্ত্রীকেও চিকিৎসা করাতে হবে৷ গর্ভবতী মহিলাদের গনোরিয়া থাকলে প্রসবের আগেই চিকিৎসা করাতে হবে৷ অন্যথায় শিশুর চোখে সংক্রমণ হতে পারে এবং শিশু অন্ধ হয়ে যেতে পারে৷

আর আপনি হস্তমৈথুন ছেরে দোয়ার চেষ্টা করুন। 
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ