আর আমি টিভিও দেখি সব সময় আমার নাম ফারজানা ৮ম শ্রেনীতে পড়ি
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Yakub Ali

Call

(১) প্রথমেই আপনাকে জানতে হবে কেন আপনি পড়ছেন। যখন আপনি বুঝবেন, এই পড়াটা ভালোভাবে করার

মাধ্যমেই আপনি পরীক্ষায়

ভালো রেজাল্ট করতে পারবেন

এবং আপনার

পক্ষে ধাপে ধাপে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব,

তখনই আপনি আগ্রহী হবেন। আর আগ্রহ

থাকলে যেকোনো কাজে মনোযোগ

এমনিতেই আসে। অর্থাৎ

আপনাকে জানতে হবে যে, কেন এই

কাজটা গুরুত্বপূর্ণ।

২) মনোযোগের একটা খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো আনন্দ।

পড়তে বসার আগে একটু চিন্তা করুন-

কী পড়বেন, কেন পড়বেন, কতক্ষণ

ধরে পড়বেন। প্রত্যেকবার পড়ার

আগে কিছু টার্গেট ঠিক করে নিন।

যেমন, এত পৃষ্ঠা বা এতগুলো অনুশীলনী।তাহলে দেখবেন আপনার সমস্ত মনযোগ ঐ পড়াটুকু কমপ্লিট করাতে নিবদ্ধ হবে।

(৩) বিষয়ের বৈচিত্র রাখুন।ভাগ ভাগ করে বিভিন্ন সাব্জেট পরুন।একঘেঁয়েমি আসবে না।নিত্য

নতুন পড়ার কৌশল চিন্তা করুন।রং বেরঙ্গের পেন দিয়ে বই দাগানোর অভ্যাস করতে পারেন,এটিও পড়াকে আনন্দঘন করে তুলতে সাহায্য করে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Taniatanjim

Call

আপনি আগে নিজের লখ্য ঠিক করুন । ফিউচারে কি হতে চান। রুটিন অনুযায়ি পড়ালেখা করুন। কনো খারাপ কাজের দিকে মনোযোগ দিবেননা ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আপন বড় হয়ে কি হতে চান ? যেমন ডাক্টার . আর ডাক্তার হতে হলে বেশি করে পরতে হবে তাই আপনি সবসময় মাথায় রাখবেন যে আমি ডাক্তার হতে চাই ,দিন মজুরি কাজ করতে চাইনা ,আর এটাও ভাববেন আমি সমাজে সম্মানীত লোক হতে চাই , মানুষ যেন আমাকে ভালবাসে আর এগুলো হতে হলে আমাকে বেশি করে পড়তে হবে । আর হ্যা আপনাকে পড়ার রুটিন করতে হবে আর তা মেন চলার চেষ্টা করতে হবে তাহলে পড়তে মন বসবে .আর খারাপ বন্ধু বান্ধবীর সাথে মেলা মেসা করবেন না .দেখবেন ধিরে ধিরে সব ঠিক হয়ে গেছে ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
TarikAziz

Call

কিছু উপায়--

1. আপনি একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়বেন।কারণ গবেষণায় দেখা গেছে,সাধারণত একটানা ৪০ মিনিটের বেশি একজন মানুষ মনোযোগ দিতে পারে না। তাই একটানা মনোযোগের জন্যে মনের ওপর বল প্রয়োগ না করে প্রতি ৩০-৪০ মিনিট পড়ার পর ৫-১০ মিনিটের একটা ছোট্ট বিরতি নিতে পারেন।কিন্তু এ বিরতির সময় টিভি বা কম্পিউটার নিয়ে ব্যস্ত হবেন না যা হয়তো পাঁচ মিনিটের নামে দুঘণ্টা নিয়ে নিতে পারে।একটু ফেসবুকে ঢুঁ মারলেন বা গান শুনলেন এই আরকি। পড়তে পড়তে মন যখন উদ্দেশ্যহীনতায় ভেসে বেড়াচ্ছে-জোর করে তখনবইয়ের দিকে তাকিয়ে না থেকে দাঁড়িয়ে পড়ুন। তবে রুম ছেড়ে যাবেন না।কয়েকবার এ অভ্যাস করলেই দেখবেন আর অন্যমনস্ক হচ্ছেন না।


(২) পড়ার পরিবেশ আপনার মনযোগ তৈরীতে তাৎপর্যপূর্ণ ভুমিকা রাখতে পারে।আপনার চোখের পরিধির মধ্যে বই এর আশেপাশের কোনো আকর্ষনীয় বস্তু(যেমনঃছবি,শোপিস,মোবাইল) যেন চলে না আসে তা খেয়াল রাখতে হবে।এ জন্য সাদামাটা পরিবেশ এ(যেমন টেবিলে বসে বা বিছানায় হেলান দিয়ে) পড়ার চেষ্টা করতে হবে এবং উল্লেখিত বস্তু গুলোকে এ সময় দূরে সরিয়ে রাখতে হবে।


(৩) দিনে যখনি সময় পান ঐ দিনের টার্গেট করে রাখা পড়া টুকু করতে থাকুন।এই টাইম পড়ার জন্য নয় ঐ টাইম পড়ার জন্য ভালো এসব কথা ভুলে যান।.আর সবশেষে,যদি টার্গেটমতো পড়া ঠিকঠাক করতে পারেন,তাহলে নিজেকে পুরস্কৃত করুন,তা যত ছোটই হোক।


(৪) পড়তে বসলেই বাইরের হাজারো গুরুত্ববহ কাজের কথা মনে আসে।কিন্তু,সাবধান! পড়তে বসার আগে কোনো অসমাপ্ত কাজে হাত দেবেন না বা সেটার কথা মনে এলেও পাত্তা দেবেন না। চিন্তাগুলোকে বরং একটা কাগজে লিখে ফেলুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

পড়তে বসলেই দুনিয়ার নানান চিন্তা তোমার মাথায় এসে ঘুরপাক খেতে থাকে। কারণ একটাই পড়াশোনাতে তোমার মনোযোগ নেই। সব সময় ইন্টারনেটে ডুবে থাকতে ইচ্ছে করে মানে, পড়াশোনার চেয়ে ইন্টারনেটেই তুমি বেশী মজা পাচ্ছ! ব্যাপারটা কি এমন না? চলুন এবার পড়াশোনায় মনোযোগ কিভাবে বৃদ্ধি করা যায়, এবিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা যাক। ধর তুমি পড়ার টেবিলে বসে আছ, পড়ছ কিন্তু পড়ায় মন নেই। তোমার পড়া কখনেই আয়ত্ত হবে না। তাই পড়াশোনায় মন বসানোটা আবশ্যক। এক্ষেত্রে কয়েকটি টিপস অনুসরণ করা যেতে পারে। তুমি কী আসলেই অমনোযোগী? তোমার পড়াশোনায় মন নেই মানে হচ্ছে তুমি অমনোযোগী। এ জন্য প্রথমেই নিজেকে প্রশ্ন কর আমি কি সত্যিই অমনোযোগী? তোমার মন যদি সায় দেয় আমি অমনোযোগী নই, তাহলে তুমি পড়। একজন ছাত্র হিসেবে অমনোযোগটা খারাপ এটা যখন তুমি বুঝতে পারছ। তুমি যখন মনোযোগী ছাত্র হিসেবে নিজেকে ভাবছ তাহলে মন দিয়েই পড়। কারণ চিহ্নিত কর ধরা যাক তোমার সত্যিই পড়ায় মন বসে না, তুমি অমনোযোগী। এ জন্য প্রথমেই কারণ চিহ্নিত কর ‘কেন তোমার পড়ায় মন বসে না? কারণ থাকতেই পারে। সে কারণগুলো চিহ্নিত করে সমাধান করার চেষ্টা কর। এমন হতে পারে তোমার ঘুম আসে বা তোমার শারীরিক দুর্বলতা আছে। সে জন্য তুমি ডাক্তারের শরণাপন্ন হও। হতে পরে বেশিক্ষণ পড়তে পড়তে অমনোযোগী হয়ে যাও, তখন একটু পর পর পাঁচ মিনিট বিশ্রাম নাও। হতে পারে একটা ঘটনায় তুমি মুষড়ে পড়েছ, সে ঘটনা দ্রুত মিট করার চেষ্টা কর। ব্যস! এবার মনোযোগী হও। মন বসাতে প্রেরণা প্রেষণা মানে অনুপ্রেরণা। তুমি যে পড়ছ, কেন পড়ছ তা তোমার কাছে স্পষ্ট থাকা চাই। ধরা যাক তুমি পরীক্ষায় পাসের জন্য পড়ছ, এটা তুমি জান কিন্তু পাস করলে কী হবে জান না। তোমাকে ভাবতে হবে ভালো পাস করলে আমি পুরস্কার পাবো, বড় ক্লাসে উঠব, বাহবা পাবো এভাবে সব পরীক্ষায় ভালো পাস করলে অনেক বড় হবো এ ধরনের অনুপ্রেরণা সৃষ্টি করে পড়, মন আসবে। টার্গেট করে পড়ুন পড়ায় মন বসাতে টার্গেট করে পড়। সাময়িক টার্গেট। ধর কাল ক্লাসে একটা পরীক্ষা। রাতে পড়তে বসলে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেল পরীক্ষায় আমি ভালো নাম্বার পাবোই, এই ভেবে পড়তে শুরু কর মন আসবে। কিংবা তুমি পড়তে চাওনা সবাই তোমাকে বকে। একটা জিদ ধর যে, এবার আমি সবাইকে দেখিয়ে দেবো পরীক্ষায় ভালো পাস করে, এ জিদই তোমার মনকে নিঃসন্দেহে পড়াশোনায় বসাবে। টার্গেটের ক্ষেত্রে কম করবে কেন? বেশিই কর। ঝামেলা মুক্ত হয়ে পড় পড়তে বসতে নানা ঝামেলা মাথায় নিয়ে বসলে মন না বসারই কথা। সেক্ষেত্রে তুমি সব ঝামেলাকে ঝেড়ে ফেলে, নিরিবিলি জায়গায় পড়তে বস, তখন তোমার চিন্তা একটাই থাকবে পড়া আর পড়া। তোমার ‘এক মন’ শুধুই পড়া। সুতরাং মন বসবে না কেন? পড়ছেন যেহেতু মন দিয়েই পড়ুন তুমি পড়ার জন্য সব প্রস্তুতি নিয়ে টেবিলে বসেছ। এর অর্থ এখন পৃথিবীর সব কাজ তোমার কাছে অর্থহীন, তোমার একমাত্র কাজ পড়া, তুমি টেবিলে যতক্ষণ বসে আছ পড়ার জন্য। সুতরাং তুমি পড়ছ যেহেতু অত্যন্ত নিবিষ্ট মনেই পড়। কারণ এখন নিবিষ্ট মনে না পড়ার তো কোনই মানে নেই। এটা তো ঠিক তুমি মনোযোগ দিয়ে এক ঘণ্টা পড়লে আর অমনোযোগী হয়ে পাঁচ ঘণ্টা পড়লেও তা কাভার হয় না। তোমার মনোযোগ দিয়ে পড়ার মাধ্যমে যে পড়াটা তোমার মাথায় ঢুকে গেছে তা তুমি কখনোই ভুলবে না। তোমার গড়িমসি কিংবা পড়তে বসি বসি করে নিজেকেই ফাঁকি দিচ্ছ। মনে রাখবে কেউ জোর করে তোমাকে পড়াতে পারবে না তোমার নিজের তাগিদ যদি না থাকে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ