মেছতা, ব্রণ, তিল থেকে কালো দাগ হয়।ব্রণের ইনফেকশন হলে মুখে কালোদাগ পড়ে। ইনফেকশন না হলে মুখে কালো দাগ হয় না। ব্রণ হলে যদি কেউ খেঁটে তাহলে কালো দাগ হয়। মেছতা রোগই একটা কালো দাগ। মেছতা তৈরি হয় কালো দাগ হিসেবে। মেছতা বলতেই আমরা কালো দাগকেই বুঝি।
মুখের কালো দাগ অন্য কোনো রোগের জন্য সৃষ্টি হয় না, এটি মেছতার কারণেই হয়। তিল মুখের অনেক জায়গায় হয়। প্রথম দিকে তিল ছোট থাকে।
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বড় হয় এবং সূর্যের আলোর কাছে গেলেও বাড়ে। তিল পুরুষদের বেশি হয়। যারা একটু ফর্সা, তিল তাদের একটু বেশি হয়।
পদ্ধতি:১: পাকা পেঁপে আপনার এই সমস্যা দূর করে দেবে৷ যদি মুখে কালো দাগ হয়ে যায় তাহলে শশা, পেঁপে আর টমেটোর রস সম পরিমাণে মিশিয়ে মুখে লাগান৷ এই লেপটা যখন শুকিয়ে যাবে তখন দ্বিতীয় বার আবার এই লেপটা লাগান৷ এই ভাবে তিনচার বার এই লেপটা লাগান৷ 20 মিনিট লেপটা লাগিয়ে রাখার পরে মুখটা ভালো করে উষ্ণ জল দিয়ে ধুয়েনিন৷ এই
ভাবে দিন 15-20 আপনি ঐ লেপটা লাগাতে পারেন আপনার মুখের কালো ছাপ অনায়াসেই দূর হয়ে যাবে৷
পদ্ধতি:২: চেহারায় কোনো খুঁত বা আঘাতের চিহ্ন থাকলে দু’টি ঘরোয়া সমাধানের মাধ্যমে তা দূর করা সম্ভব। প্রথমে শুকনো হলুদের গুড়ার সঙ্গেদেশি ঘি মিশান। তারপরে মিশ্রিত গুড়া আঙ্গুলের ডগা দিয়ে খুঁত বা দাগের ওপর আলতো ভাবে মাখুন। ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এভাবে পরিপূর্ণভাবে দাগ দূর করা সম্ভব।
পদ্ধতি:৩: হচ্ছে দুভাগ পানি ও এক ভাগ আগুনে পোড়া সোডা মিশিয়ে ক্রিম তৈরি করুন। মিশ্রিত সোডা খুঁত বা দাগযুক্ত স্থানে এক মিনিট পর্যন্ত লাগিয়ে রাখুন। এরপর পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। তবে জোরে জোরে ক্ষত স্থানে কোন ক্রিম বা মালিশ ব্যবহার অনুচিত। এ
পদ্ধতি ক্ষত টিস্যুকে ধীরে ধীরে মুছে ফেলে। আর মনে রাখবেন প্রতিদিন প্রচুর পরিমান পানি ও ফল খাবেন।
বি:দ্র: তবে যে কোনো সৌন্দর্য প্রসাধনী ব্যবহারের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া ভালো।