* ব্যক্তির পছন্দ ও রুচি অনুযায়ী খাবার খেতে হবে। * অল্প করে বারবার খাবার খেতে হবে। * উচ্চ ক্যালরি, উচ্চ শর্করাসম্পন্ন খাবারে সমন্বয় হবে। * পুষ্টিহীনতা থাকলে সাপ্লিমেন্ট নিতে হতে পারে। * খাবারে অরুচি থাকলে অ্যাপিটাইজার বা রুচি বাড়াতে খাবার বা সাপ্লিমেন্ট নিতে পারেন। * পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে, ফলের রসও পান করতে হবে নিয়ম করে। * পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে। * এ ছাড়া খালি হাতে ব্যায়াম, সাইকেল চালাতে বা সাঁতার কাটতে পারেন। এসব ব্যায়াম ক্ষুধা ও হজমশক্তি বাড়াবে। * ওজন বাড়াতে একটি খসড়া ডায়েট চার্ট দেখে নিন। সকালের খাবার * ভাত/পরোটা/খিচুড়ি * ডিম: পোজ/ভাজি * সবজি: ভর্তা/ভাজি * মিষ্টিজাতীয় খাবার মধ্যসকাল * পুডিং/মিল্ক সেক/ব্রেড টোস্ট * মিষ্টি ফল: একটি/শরবত/মিষ্টি দুপুর * ভাত, পোলাও, খিচুড়ি, ফ্রাইড রাইস, মাছ ভাজি, মাংস ভুনা, কাবাব/ টিকিয়া, ঘন ডাল * সবজি: ভাজি/ভর্তা * সালাদ: ড্রেসিংসহ সালাদ (অয়েল ড্রেসিং) সন্ধ্যা * হালিম, ডিম-পরোটা, নুডলস, কেক, মিষ্টি, পিঠা, ফলের রস, ফল। * রাতের খাবার: দুপুরের ধাঁচে হবে। * ঘুমাতে দেরি হলে মিল্ক সেক, দুধ- সেমাই/ফিরনি/হালুয়া খেতে পারেন এটি একটি সর্বজনীন খাদ্যতালিকা। ব্যক্তিভেদে এই খাবারের তালিকা পরিবর্তন ও পরিবর্ধিত হতে পারে।
মোটা মানে স্বাস্থ্যবান নয়। শারিরীক মানসিক ভাবে যে পুরোপুরি সুস্থ তাকেই স্বাস্থ্যবান বলে। আপনার ওজন কত জানান নি। তারপর ও বলছি, ঔষধ ক্ষেয়ে আপনি ক্ষনস্থায়ী মোটা হতে পারবেন। তবে সেটি আপনার জন্য ক্ষতি হবে উপকার নয়। তাই মোটা হওয়ার সব ঔষধই ভুয়া। যেমন পিউটন, আমলকি প্লাস, এগুলো খেলে খাবারের চাহিদা বেড়ে যায় তাই ক্ষনস্থায়ী মোটা হয়। কিন্তু শরিরের জন্য খুবই ক্ষতিকর।
কিছু নিয়ম মাফিক চললে সাস্থ্য বাড়াতে পারবেন ১। পুষ্টিকর, ভিটামিন যুক্ত ফলমূল, শাকসবজি খান ফ্যাট জাতীয় খাবার গ্রহণ করুণ ২.হালকা ব্যায়াম করুন। ৩. পরিমিত ঘুমান, বিশ্রাম নিন ৪. প্রচুর পরিমানে পানি পান করুন। ৫. দুপুরে ৩,৪টা সিদ্ধ আলু খান, ৬. ভাতের মাট না পেলে দিয়ে সেগুলো খান, ৭. বাদাম, ছোলা, দুধ, ডিম, মুরগীর কলিজা, পনির, লাল আটার রুটি ইত্যাদি নিয়ম অনুযায়ী খেতে হবে ৮.সকালে চিরতা ভিজিয়ে খান ৯. উচ্চ ক্যালরি, উচ্চ শর্করাসম্পন্ন খাবার গ্রহণ করুন, ১০.চিন্তা টেনশন বাদ দিতে হবে। উপরের নিয়ম মেনে চলুন, তাহলে ঘরোয়া উপায়ে শরীর বাড়াতে, সাস্থ্য ঠিক রাখতে পারবেন।