আমার বয়স ১৮ বছর ৪ মাস ৷ আমার উচ্চতা ৫ ফিট ৩ ইনচি ৷ আমার সবসময় আমার এ কম উচ্চতার জন্য দুশ্চন্তা হয় ৷ আমার বাইরে বেরতে ও লজ্জা করে এমনকি কোন মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দিতে গিলেও আমি হিনমন্ন্যতায় ভুগি ৷ এমনকি আমার উচ্চতা নিয়ে এ দুশ্চিন্তার জন্য আমি আমার পরালেখা ও ঠিকভাবে করতে পারছি না ৷ আমি কিভাবে আমার এ দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে পারি ?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

আপনি হয়তো জানেন না এশিয়াতে মানুষের গড় উচ্চতা ৫'৫".. আর আপনার বয়স ১৮,আপনার লম্বা হওয়ার চান্স এখনো আছে। কারো জুতার দিকে না তাকিয়ে যার পা নেই তার দিকে তাকান দু:ক্ষ চলে যাবে। নিজেকে সবার সাথে মিলাবেন না,বরং এটা ভাবুন যে আপনার কাছে যা আছে হয়তো তার কাছে তা নেই,মানসিকতা পরিবর্তন করুন,আর লম্বা হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় পদ্ধতি অনুসরণ করুন। নিজেকে ছোট না ভেবে ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে নিজেকে বড় ভাবুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

এটা দুশ্চিন্তার কোনো বিষয় বলে আমি মনে করি না।কারন আপনার বয়স অনুযায়ী উচ্চতা প্রায় ঠিকই রয়েছে।আর একজন মানুষ ২৫ বছর পর্যন্ত লম্বা হয়।আর আপনার উচ্চতা তো একেবারেই কম না।একবার চিন্তা করে দেখুন তো আপনার সমবয়সী অনেকে আছে যাদের উচ্চতা আপনার চেয়েও কম তারা কি করবে? আমার মনে এখন এই বিষয় টা নিয়ে চিন্তা করা নিতান্তই বোকামী ছাড়া আর কিছুই নয়।একা কখনো থাকবেন না।বন্ধুদের সাথে সময় কাটান আর যা আছে সেটা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকার চেষ্টা করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

এতে মন খারাব করার কিছু নাই। আপনি যে রোকম আছেন সেই রকোম জদি না থাকতে চান তাহলে কিছু।ব্যায়াম কোরে লম্বা হতে পয়ারেন। জিনতত্ত্বের উপর ভিত্তি করে আমরা বেশিরভাগ মানুষ ভেবে থাকি যে আমাদের বৃদ্ধি সম্পূর্ণ নির্ভর করে। আমাদের বংশের উপর অর্থাৎ আমরা বংশগতভাবে ঠিক যতটুকু বৃদ্ধি পাবো তার থেকে এক চুলও বেড়ে উঠা সম্ভব নয়। তবে বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত যে আপনার বৃদ্ধির ৮০% নির্ভর করে আপনার বংশের উপর। আর বাকি ২০% ই আপনার উপর বা অন্যান্য কিছু কৌশল বা পরিবেশের উপর। যদি একজন ব্যক্তির উচ্চতা হয় ৫ফুট তাহলে তার উচ্চতা ২০% করলে হয় ১ফুট আর এর থেকে পরিবেশ গত ভাবে ৬ ইঞ্চি ধরলেও আরও ৬ইঞ্চি নিজে বাড়ার জন্য থেকে যায়। The School of Medicine of the University of Southern California in Los Angelesএর একদল চিকিৎসক যাদের দলনেতা ডঃ মিচেল ই জেনিফার, তারা কয়েক বছর ধরে পরীক্ষা চালিয়ে একটি চূড়ান্ত উচ্চতার পূর্বাভাস সূত্র প্রকাশ করেছেন। তা হল : মেয়েদের জন্য: [(পিতার উচ্চতা - 5 ইঞ্চি) + মা এর উচ্চতা] দুই দ্বারা বিভক্ত ছেলেদের জন্য: [(মায়ের উচ্চতা + 5 ইঞ্চি) + পিতার উচ্চতা] দুই দ্বারা বিভক্ত তবে সকল ক্ষেত্রে যে তা হবে সেটা কিন্তু নয়। আপনারা সবাই জানেন যে জেনেটিক্স এবং পুষ্টির মাধ্যমে উচ্চতা রয়েছে। বেশী পরিমাণ ক্যালরি, প্রোটিন, খনিজ পদার্থ এবং প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন খাদ্যাভ্যাস যা আপনার নতুন কোষ এবং হাড় নির্মাণ 'উপকরণ' এবং সেলের গঠন নির্মাণে সহায়তা করবে। এছাড়াও দিনে আট ঘন্টা ঘুম আপনার বৃদ্ধি ক্ষমতা বাড়াতে আরো সহায়তা করবে। এখন ব্যাপার হল আপনি দিনে আট ঘন্টা কেন ষোল ঘন্টা ঘুমান তারপর আবার পরিমাণ মত খাবারও খান এর পর যথাযথ উচ্চতা লাভ হচ্ছে না বা আপনি তার উপর সন্তুষ্ট না। তাই এবার আপনাদেরকে দেখানো হবে কিভাবে আপনি আপনার শরীরের ৯৯% উচ্চতা বৃদ্ধি করবেন। আসলে এটি একটি প্রক্রিয়া যা আপনি আপনার সর্বাধিক সম্ভাব্য বৃদ্ধি নিতে সাহায্য করবে। এই উপাদান কী? আপনার উচ্চতা বাড়ার মূল উপাদান হল একটি পদার্থ যা আমাদের শরীরের প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এবং এটাকে বলা হয় মানুষের গ্রোথ হরমোন। এটি একটি হরমোন যে আপনার শরীরের উত্পাদন (ভালো টেসটোসটের এবং ইস্ট্রজেন) শুধু তাই নয় উচ্চতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে অত্যন্ত কার্যকরী - এই বায়োকেমিক্যাল রসূল যার মাধ্যমে আপনি লম্বা হন, এটি আপনার শরীরের হাড় বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় এবং আপনার কোষ প্রয়োজনিও সেল গুলিকে দ্রুততর বিভক্ত করে। এটা 1920 এর মধ্যে প্রথম আবিষ্কৃত হয় এবং এর উচ্চতা বৃদ্ধির উপকারিতা শুধুমাত্র সম্প্রতি আবিষ্কৃত হয়েছে। আপনি কি জানেন যে দ্রুত বড় হওয়া শিশুদের হরমোন স্বাভাবিক বড় হওয়া শিশুদের থেকে খুব উচ্চ স্তরের আছে। তাই, এখানে আপনাদেরকে বলা হবে কিভাবে আপনি আপনার হরমোনকে সেই স্তরে নিয়ে যাবেন যা আপনার পরিপূর্ণ বৃদ্ধির জন্য সহায়ক। হরমোনের ক্রমবর্ধমান বৃদ্ধি সংক্রান্ত মাত্রা পদ্ধতি খুব কার্যকর, বৈজ্ঞানিকভাবেও প্রমাণিত যে এটি সম্পূর্ণ নিরাপদ। ৮ টি সহজ ও স্বাভাবিক উপায়ে উচ্চতা বৃদ্ধি ১. এই বৃদ্ধি পদ্ধতিটি সবচেয়ে কার্যকর উপায়। এই পদ্ধতিতে ইঞ্জেকশন দ্বারা মানবদেহে হরমোন বৃদ্ধি করা হয়, কিন্তু এটি সম্পূর্ণ বেআইনি যার কারণে একজন ডাক্তার কখনই আপনাকে এরকম কিছু প্রেস্ক্রাইব করবে না, এবং এটি খুবই ব্যয়বহুল যার কারণে এটি সাজেশন করা উচিত হবে না। ২. দুধ পান আপনাকে লম্বা হওয়ায় অনেক সাহায্য করবে কারণ ক্যালসিয়াম আপনার শরীররের হাড়ের বৃদ্ধি ঘটায়। আরেকটা ব্যাপার যা আমাদের দেশে নেই সেটা হল আমেরিকায় তাদের গরুর মধ্যে বিভিন্ন হরমোন ইনজেকশন দেওয়া হয় যার মাধ্যমে - হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি হয় এবং সেই প্রকিয়াজাতকরণ দুধ হয় সাধারণ দুধ এর বিকল্প। ৩. নিয়মিত কিছু নির্দিষ্ট ব্যায়াম (ওজন উদ্ধরণ) হরমোন (HGH) বৃদ্ধি করে। এটি বৃদ্ধি সংক্রান্ত হরমোনের মাত্রা আরও উন্নত করার জন্য বহুল পরিচিত এবং পদ্ধতি খুবই কার্যকর। আর অতিরিক্ত পেশী আপনাকে আরো সাহয্য করবে আকর্ষণীয় চেহারার অধিকারী হতে। ৪. তীব্র sprinting ব্যায়াম মানব বৃদ্ধির হরমোনে একটি বিস্ফোরণ ঘটায় এছাড়াও আপনার হরমোনকে আরও উন্নত করে। আসলে যে কোনো কঠিন শারীরিক ব্যায়াম আপনাকে লম্বা হতে সাহায্য করবে। তবে অবশ্যই সেটা ২১ বছর বয়স হওয়ার পর। ৫. Niacin supplementation : Niacin একটি প্রাকৃতিক ভিটামিন নামক ভিটামিন B3। একটি গবেষণা থেকে জানা যায়, ৫০০গ্রাম নিয়াসিন নেওয়া মানুষের থেকে সাধারণ মানুষের বৃদ্ধি কম ঘটে। ৬.মানসিক চাপ কমান : স্ট্রেস বা মানসিক চাপ যা হচ্ছে আপনার লম্বা বৃদ্ধি হওয়ার ক্ষেত্রে একটি বাঁধা। যাতে আপনার হরমোনের মাত্রা কমে যায় এবং করটিসল উত্পাদিত হয়। ভিটামিন C সম্পূরকসমূহ যা করটিসল কমাতে জোর সহায়তা করে। ৮. ঘুম : কমপক্ষে ৮ ঘন্টা ঘমানো । এটি সবচেয়ে সহজ এবং অনেক কার্যকরী উপায়। সঠিক এবং সু

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Mdnurnabi

Call

উচ্চতা বাড়ানোর উপায়: আশ্বগন্ধা (Ashwagandha) গ্রহণ করুণ: আয়ুর্বেদ মতে, আশ্বগন্ধা (বৈজ্ঞানিক নাম: Withania somnifera) এছাড়াও ভারতীয় ginseng হিসাবে পরিচিত যা উচ্চতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। আশ্বগন্ধায় বিভিন্ন খনিজ পদার্থ রয়েছে যেযা হাড়ের কঙ্কাল এর ঘনত্ব বৃদ্ধিতে সহায়তা করে ফলে শরীরের হাড় প্রসারিত হয়। এর ফলে আপনার উচ্চতাও বৃদ্ধি পাবে। যে কোনো ভেষজ দোকানে আপনি এটা খুজে পেতে পারেন। সেবন পদ্ধতি: ১। প্রতিদিন ২ টেবিল চামচ করে আশ্বগন্ধার গুড়া গরম পানি অথবা গরুর দুধের সাথে মিলিয়ে পান করুণ। ২। স্বাদ অনুযায়ী চিনি বা গুড় যোগ করুন এবং ভালোভাবে মিশ্রিত করুণ। ৩। আপনার উচ্চতা বৃদ্ধি জন্য প্রথম অন্তত ৪৫ দিন ঘুমোতে যাওয়ার আগে প্রতি রাতে পান করুণ। বিশেষ দ্রষ্টব্য: এই ওষুধ সেবনের সময় ফাস্ট ফুড সম্পূর্ণরূপে এড়াতে হবে। # দুধ পান করুণ: দুধ পান আপনাকে লম্বা হওয়ার জন্য অনেক সাহায্য করবে কারণ ক্যালসিয়াম আপনার শরীররের হাড় এর বৃদ্ধি ঘটায়, আরেকটা বেপার যা আমাদের দেশে নেই সেটা হল আমেরিকায় তাদের গরু মধ্যে বিভিন্ন হরমোন ইনজেকশন দেওয়া হয় যার মাধ্যমে - হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি হয়, এবং সেই প্রকিয়াজাতকরন দুধ হয় সাধারণ দুধ এর বিকল্প। # নিয়মিত ব্যায়াম করুনঃ উচ্চতা বাড়ানোর অন্যতম ভাল উপায় হল নিয়মিত ব্যায়াম করা। ব্যায়াম বা খেলাধূলা করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। প্রথমে শুরু করতে পারেন বেশ কিছু স্ত্রেচিং দ্বারা। ধীরে ধীরে ব্যায়ামের মাত্রা বাড়িয়ে নিন। নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীরের বিভিন্ন জোড়াগুলোতে ভাল প্রভাব পড়ে ফলে উচ্চতা দ্রুত বৃদ্ধি পায়। # শ্বাসপ্রশ্বাসের চর্চা করুন: স্বাভাবিক নয়, শ্বাস নিন গভীরভাবে। বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় দেখা গেছে যে, গভীরভাবে শ্বাসপ্রশ্বাস গ্রহন ও বর্জন করলে তা শারীরিক নানা জটিলতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে অনেকাংশেই। যেহেতু সব সময় গভীরভাবে শ্বাস নেয়া সম্ভব নয় তাই দিনের যেকোনো একটি সময় নির্বাচন করে গভীরভাবে শ্বাস প্রশ্বাস নেয়ার ব্যায়াম করুন। চাইলে মেডিটেশন করতে পারেন কারণ মেডিটেশনও একই ফল দেয়। # পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান : আমরা যখন ঘুমিয়ে থাকি বা বিশ্রাম নিই তখন শরীরের টিস্যু পুনরুৎপাদন হয় এবং আকার বৃদ্ধি পায়। গবেষণায় জানা গেছে হিউম্যান গ্রোথ হরমোন (HGH) আমাদের শরীরে প্রাকৃতিক ভাবে উৎপন্ন হয় তখনই যখন আমরা ঘুমিয়ে থাকি। তাই উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম (proper sleep) অপরিহার্য। কৈশোর থেকেই দৈনিক ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা ঘুমানোর অভ্যাস করুন। # বদভ্যাস ত্যাগ করুন: শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে এমন বদভ্যাস দ্রুত ত্যাগ করুন। মাত্রাতিরিক্ত চা বা কফি কোনটাই খাবেন না। এগুলো শরীরের উপরে বাজে প্রভাব ফেলে যা পরবর্তীতে আপনার উচ্চতা বৃদ্ধিতে বাধার সৃষ্টি করতে পারে। ধূমপান ও মদ্যপানের অভ্যাস থাকলে তাও ত্যাগ করতে হবে। বোতলজাত জুস ও কোমলপানীয়ও আপনার শরীরের একইভাবে ক্ষতি সাধন করে। তাই এগুলোও ত্যাগ করা বাঞ্ছনীয়। এসবের বদলে খেতে পারেন গ্রিন টি বা তাজা ফলের জুস। এতে পাবেন আপনার জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি । ফলে বেড়ে যেতে পারে আপনার উচ্চতা। -সূত্র: টপটেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ