এটা জানা খুব দরকার
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

প্রাকিতিকভাবে ত্বককে উজ্জ্বল করতে শসা খুব উপকারী উপাদান হিসেবে কাজ করে। প্রতিদিন বাসায় ফিরে মুখ ধোয়ার আগে শসার টুকরো দিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট মুখ ঘষে ঘষে পরিষ্কার করে নিন। প্রতিদিন ব্যাবহারে ত্বক অনেক পরিষ্কার হয়। এছাড়া শসার রস ত্বকে প্রাকিতিক মশ্চারাইজার হিসেবেও কাজ করে। এক চামুচ কাচা হলুদের সাথে কাচা দুধ মিশিয়ে পেষ্ট তৈরী করে সম্পুর্ন মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। কাচা হলুদ ত্বকের কোমলতা ধরে রাখে এবং কাচা দুধ স্কিনের কমপ্লেকশনকে আরো ফর্সা করতে সাহায্য করে। এলোভেরার জেলোতে প্রচুর পরিমানে আন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা ফাটা ত্বক সারিয়ে তুলতে অনেক উপকারী। সপ্তাহে ১ থেকে ২ দিন এলোভেরা জেলো মুখে মেখে কিছুক্ষন অপেক্ষা করে মুখ ধুয়ে নিন। এটি ত্বকের মৃত কোষগুলো বের করে ত্বককে আরো উজ্জ্বল করে তোলে। শুষ্ক ত্বকের জন্য মধু অনেক উপকারী। আধা চামুচ মধুর সাথে এক টুকরো লেবুর রস মিশিয়ে মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর কুসুম গরম পানিতে মুখ ধুয়ে নিন। ---সংগৃহীত

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Rabbe

Call

ত্বককে বাইরের ধুলাবালি ও রোদ থেকে রক্ষা করুন। কারন বাইরের রোদের তাপ ত্বকে পিগমেন্টেশন তৈরী করতে পারে। ফলে ত্বকে সহজে কালচে ছোপ পড়ে। তাই বাইরে বের হওয়ারসময় রোদের তাপ থেকে ত্বককে দূরে রাখতে হবে। বাইরে বেশীক্ষন অতিরিক্ত ধুলাবালি ও কড়া রোদে কাজ করা থেকে বিরত থাকতে হবে। সারাদিনে ৩ থেকে ৪ বার মুখে ঠান্ডা পানিরঝাপ্টা দিতে হবে।সপ্তাহে কমপক্ষে দুই থেকে তিন দিন মুখে স্ক্রাব করতে হবে। এখন বাজারে অনেক ধরনেরস্ক্রাব পাওয়া যায়। বিশেষ করে সাইট্রিক এসিড, গ্লিসারিন অয়েল, ফ্রুট যুক্ত স্ক্রাবগুলো ছেলেদের স্কিন এর জন্য অনেক ভাল হয়। কারণ স্ক্রাব ত্বক থেকে ধুলা, অতিরিক্ত তেল দূর করে স্কিনকে পরিষ্কার করে তোলে।রাতে ঘুমানোর আগে একটা আইস কিউব নিয়ে সম্পুর্ন মুখে ভালোভাবে ঘষে নিন। এতে করে ত্বকে রক্ত চলাচল সচল থাকে। আর ত্বকের রক্ত সঞ্চালন প্রবাহ ভালো থাকলে ত্বক দ্রুত উজ্জ্বল হয়। এরপর যেকোনো একটা মশ্চারাইজার ক্রীম লাগিয়ে আঙ্গুল দিয়ে ঘষে ম্যাসাজ করে নিন।একটা লেবু কেটে খোসাসহ মুখে ভালভাবে ঘষে নিন। লেবুর সাইট্রিক এসিড আপনার ত্বকের অতিরিক্ত তেল, পিগমেন্টেশন, রোদে পোড়া দাগ দূর করতে সাহায্য করে। এর ভিটামিন সি মুখের কালো দাগ দূর করে ত্বককে আরো ফর্সা করতে সাহায্য করে।প্রাকিতিকভাবে ত্বককে উজ্জ্বল করতে শসা খুব উপকারী উপাদান হিসেবে কাজ করে। প্রতিদিন বাসায় ফিরে মুখ ধোয়ার আগে শসার টুকরো দিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট মুখ ঘষে ঘষে পরিষ্কার করে নিন। প্রতিদিন ব্যাবহারে ত্বক অনেক পরিষ্কার হয়। এছাড়া শসার রসত্বকে প্রাকিতিক মশ্চারাইজার হিসেবেও কাজ করে।এক চামুচ কাচা হলুদের সাথে কাচা দুধ মিশিয়ে পেষ্ট তৈরী করে সম্পুর্ন মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। কাচা হলুদ ত্বকের কোমলতা ধরে রাখে এবং কাচা দুধ স্কিনের কমপ্লেকশনকে আরো ফর্সা করতে সাহায্য করে।এলোভেরার জেলোতে প্রচুর পরিমানে আন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা ফাটা ত্বক সারিয়ে তুলতেঅনেক উপকারী। সপ্তাহে ১ থেকে ২ দিন এলোভেরা জেলো মুখে মেখে কিছুক্ষন অপেক্ষা করেমুখ ধুয়ে নিন। এটি ত্বকের মৃত কোষগুলো বের করে ত্বককে আরো উজ্জ্বল করে তোলে।শুষ্ক ত্বকের জন্য মধু অনেক উপকারী। আধা চামুচ মধুর সাথে এক টুকরো লেবুর রস মিশিয়ে মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর কুসুম গরম পানিতে মুখ ধুয়ে নিন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

প্রতিদন সকালে কাচা হলুদের রস আর আখের গুড় মিশ করে খেতে হবে। মাএ অল্প কয় একদিনেই আপনি নিজেই আপনার মুখের চেন্জ বুঝতে পাড়বেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
MHR

Call

মাত্র দুই সপ্তাহে গায়ের রঙ ফর্সা করার ৫টি দারুণ উপায়! হ্যালোটুডে ডেস্ক : গায়ের রঙটা একটু ফর্সা করতে আমাদের সকলেরই যেন চেষ্টার কমতি নেই। আর কেনই বা হবে না? প্রতিদিন রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে ক্রমশ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে সৌন্দর্য, নষ্ট হয়ে যাচ্ছে ত্বকের স্বাভাবিক রঙ। আজ রইলো ত্বকের রঙ ফর্সা করার শতভাগ প্রাকৃতিক, কিন্তু অব্যর্থ কিছু উপায় যা আপনি অবলম্বন করতে পারবেন বাড়িতে বসেই। যেতে হবে না পার্লারে, করতে হবে না ব্যয়বহুল কোন কসমেটিক সার্জারি। বিউটি পার্লারে স্কিন পলিশ বা ফেয়ার পলিশ নামক ব্যয় বহুল বিউটি ট্রিটমেনট অনেকেই করিয়ে থাকেন, এটা না জেনেই যে কী ভীষণ ক্ষতিকর এই কাজ। কারণ সকলের ত্বকে সবকিছু মানানসই নয়, অনেকেরই হতে পারে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। অন্যদিকে মেলানিন সার্জারি করে রঙ ফর্সা করাটাও কিন্তু নিরাপদ নয়। তাহলে উপায়? উপায় হচ্ছে ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করা। আজ রইলো প্রাকৃতিকভাবেই ত্বকের রঙ ফর্সা করার ৫টি দারুণ ফেসপ্যাকের কথা। এগুলোর কিছু ব্যবহারেই আপনার ত্বকে ফুটে উঠবে অন্যরকম এক সৌন্দর্য। না, রাতারাতি দুধে আলতা হয়ে যাবেন না। তবে ত্বকের রঙ কয়েক শেড পর্যন্ত ফর্সা হবে, যা কিনা যে কোন ফেয়ারনেস ক্রিমের চাইতে অনেক অংশে ভালো। ফুটে উঠবে আপনার ত্বকের আসল সৌন্দর্য। সাথে দূর হবে ব্রণ এবং অন্যান্য ত্বকের সমস্যাও। মাত্র দুই সপ্তাহেই দেখতে পাবেন পার্থক্য! ফেসপ্যাক-১ মসুর ডাল গুঁড়ো করে নিন মিহি করে। তার মধ্যে ডিমের হলুদ অংশটা মেশান। রোদের মধ্যে এই পেস্টটা শুকিয়ে নিন ভালো করে। একদম মচমচে হয়ে গেলে গুঁড়ো করে শিশির মধ্যে ভরে রেখে দিন। প্রতিদিন রাতে শোবার আগে ২ ফোটা লেবুর রসের সঙ্গে ১ চামচ দুধ ও এই গুঁড়ো খানিকটা মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগান। আধ ঘন্টা রাখার পরে মুখটা ধুয়ে ফেলুন। মুখ ধোয়ার পর কাঁচা দুধ খানিকটা তুলোতে নিয়ে মুখে বুলিয়ে নিন। আরও ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। ফেসপ্যাক-২ তিল বেটে নিন অথবা গুঁড়ো করে নিন। এতে সামান্য পানি মিশিয়ে ভালো করে চটকে নিন। এবার ছেঁকে নিন। ছাঁকার পর একটা সাদা রঙের তরল পাবেন সেটা মুখে লাগান, বিশেষ করে রোদে পোড়া জায়গায়। আধা ঘণ্টা পর ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। অচিরেই ত্বকের রঙ ফিরে পাবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ