শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Sanjoyrand1

Call

ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর শরীর থেকে সুস্থ লোকের দেহে ভাইরাস ছড়াতে পারে খুব দ্রুত। রোগীরা যখন হাঁচি-কাশি দেয়, নাক ঝাড়ে, ভাইরাসগুলো তখন বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণিকারূপে। এগুলো শ্বাসের মাধ্যমে সুস্থ মানুষের শরীরে ঢুকে যেতে পারে। আবার রোগী যখন তার হাত দিয়ে নাক ঝাড়ে, হাত বা রুমাল দিয়ে মুখ ঢেকে হাঁচি-কাশি দেয়, তখন হাত বা রুমালে ভাইরাস লেগে যায়। হাত ও রুমালে লেগে থাকা ভাইরাস বেঁচে থাকতে পারে কয়েক ঘণ্টা। ভাইরাস লেগে থাকা হাত দিয়ে রোগী যখন সুস্থ কাউকে স্পর্শ করে বা হ্যান্ডশেক করে, তখন সুস্থ লোকটি সংক্রমিত হয়। রুমাল বা এ-জাতীয় বস্তু থেকেও সুস্থ মানুষ ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হতে পারে। ঘনবসতিপূর্ণ স্থানে রোগটি ছড়ায় দ্রুত। স্কুল-কলেজ বা অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা আক্রান্ত হয় বেশি। সাধারণত বন্ধু, বাবা, মা, ভাইবোনের কাছ থেকে শিশুরা সংক্রমিত হয়। রাইনো ভাইরাসের এক শরও বেশি প্রকারভেদ রয়েছে। এ জন্য এই ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে পরিপূর্ণ প্রতিরোধ গড়ে ওঠে না। একই বছরে একটা লোক বেশ কয়েকবার আক্রান্ত হতে পারে

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ