RafiaBegum

Call

যে ঈমানের মাধ্যমে আকীদাহ্‌ উদ্দেশ্য, তার রুকন মোট ছয়টি। সেগুলো হাদীছে জিবরাঈলে উল্লেখিত হয়েছে। জিবরীল (আঃ) যখন নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)কে ঈমান সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলেন, উত্তরে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, ঈমান হল তুমি বিশ্বাস করবে আল্লাহর প্রতি, ফেরেশতাদের প্রতি, আসমানী কিতাবসমূহের প্রতি, রাসূলগণের প্রতি, পরকালের প্রতি এবং ভাগ্যের ভাল-মন্দের প্রতি। অপর পক্ষে যেখানে ঈমানের সত্তরের অধিক শাখা-প্রশাখা থাকার কথা বলা হয়েছে, সেখানে ঈমানের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকার সৎ আমল উদ্দেশ্য। এই জন্য নামাযকে ঈমানের মাধ্যমে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। আল্লাহ্‌ বলেন, )وَمَا كَانَ اللَّهُ لِيُضِيعَ إِيمَانَكُمْ إِنَّ اللَّهَ بِالنَّاسِ لَرَءُوفٌ رَحِيمٌ( “আল্লাহ তোমাদের ঈমানকে বিনষ্ট করবেন না। নিশ্চয়ই আল্লাহ মানুষের প্রতি অতীব দয়ালু”। (সূরা বাকারাঃ ১৪৩) তাফসীরকারকগণ বলেছেন, এখানে ঈমান দ্বারা বায়তুল মুক্বাদ্দাসের দিকে ফিরে আদায় করা নামায উদ্দেশ্য। কেননা ছাহাবীগণ কা’বার দিকে মুখ করে নামায আদায়ের পূর্বে বাইতুল মুক্বাদ্দাসের দিকে ফিরে নামায আদায় করতেন। বিষয়/প্রশ্নঃ (১০) গ্রন্থের নামঃ ফাতাওয়া আরকানুল ইসলাম বিভাগের নামঃ ঈমান লেখকের নামঃ শাইখ মুহাম্মাদ বিন সালিহ আল-উসাইমীন (রহঃ) অনুবাদ করেছেনঃ আবদুল্লাহ শাহেদ আল মাদানি - আবদুল্লাহ আল কাফী

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ