শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
BisnuRay

Call

চিরো তরে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনাকে হামদর্দ কম্পানির ছাফি ওষুধ ৩ মাস খেতে হবে । আমিও এই ওষুধ খেয়ে এলার্জি ও চর্মরোগ থেকে মুক্তি পেয়েছি ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

এলার্জি বা চুলকানিতে চিরতার ক্বাথ (জলে সিদ্ধ করে প্রস্তুত ঘন নির্যাস বা সার অংশ) তৈরি করে প্রত‍্যহ সকালে মিছরী চূর্ণসহ খাওয়া উচিত, যতদিন না পর্যন্ত এলার্জি সম্পূর্ণরূপে ভালো না হয়। ধন্যবাদ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

কোন খাদ্যদ্রব্য গ্রহণ বা কোন জিনিসের সংস্পর্শে শরীরে যে অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া উৎপন্ন হয় তারই নাম এলার্জি। মানুষের শরীরে একটি রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা বা ই-মিউন সিস্টেম আছে। কোন কারণে এই ই-মিউন সিস্টেমে গণ্ডগোল দেখা দিলে এলার্জির বহির্প্রকাশ ঘটে। ঘরের ধূলা-বালি, ফুলের ঘ্রাণ, গরুর মাংস, চিংড়ি, ইলিশ, গরুর দুধ, বেগুন ইত্যাদি সাধারন ব্যাপারে গা চুলকানি শুরু হলে অথবা চামড়ায় লাল লাল চাকা হয়ে ফুলে ওঠলে ধরে নিতে হবে আপনার এলার্জি আছে। এর থেকে চিরস্থায়ীভাবে মুক্তি পেতে হলে যা যা করতে হবেঃ ১. কিছু খাওয়ার পর দেহে চাকা চাকা হয়ে ফুলে ওঠে, লাল হয়, এক্ষেত্রে নিমপাতা, হলুদ ও আমলকীর মিশ্রণ অত্যন্ত কার্যকরী নিমপাতার গুড়ো এক ভাগ, কাচা হলুদ শুকিয়ে গুড়ো করে সেটা দুইভাগ, গুকনো আমলকী তিনভাগ এক সঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে। এই মিশ্রণ থেকে একগ্রাম মাত্রায় নিয়ে সকালে খালি পেটে কয়েকদিন খেলে এলার্জি দূর হবে। ২. খুব ছোট বয়সে এলার্জি হতে দেখা যায় না। যে বয়স থেকে শুক্রবহ স্রোত শরীরে সক্রিয় হতে থাকে তখন থেকেই এই রোগ প্রকাশ পেতে থাকে। এক্ষেত্রে উচ্ছে করোল্লা রস করে দুবেলা দু-চামচ করে খেতে হবে। তাহলে আর এলার্জির ভয় থাকবে না। ৩. আমলকী চুর্ণ ষাটগ্রাম লৌহ চুর্ণ ত্রিশ গ্রাম যষ্ঠিমধু চুর্ণ ষোল গ্রাম একত্রে মিশিয়ে আমলকীর রসের সাথে সাতদিন ঢাকনা দিয়ে রোদের তাপে শুকিয়ে নিতে হবে। এই রস ঘি ও মধু সহ খাবারে আগে খেতে হবে। এতে এলার্জি ভাল হবে এবং ভবিষ্যতেও আর এলার্জি হবে না ইংশাআল্লাহ। এছাড়াও, বেলপাতার রস গোল মরিচ চুর্ণ সহ খেলেও এলার্জি নিবারিত হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ