ভ্রমণের সময়ের অর্থাৎ সফরের সময় যে নামাজ ফউত হবে; ঐ নামাজের ‘কাজা’ আদায় মুসাফির অবস্থায় যেমন হবে; মুকিম (স্থায়ী হওয়ার পর)অবস্থায় সে হুকুমই থাকবে। অর্থাৎ কোনো মানুষ যদি সফরের যথা সময়ে নামাজ আদায় করতে না পারে। তবে সে মুকিম (বাড়িতে আসার পর) অবস্থায়ও ‘কাজা’ কসর (জোহর, আসর ও ইশার নামাজ ২ রাকাআত) আদায় করবে।
মাসআলা হলো-"সফর অবস্থায় ছুটে যাওয়া নামাজ মুকিম অবস্থায় কাজা করলে 'কসর'ই আদায় করবে, আর মুকিম অবস্থার ছুটে যাওয়া নামাজ সফরে কাজা করলে তা পূর্ণ আদায় করবে"।- (হেদায়া ১/৮১)
সুতরাং-সফরের কাজা আসরের নামাজ মুকিম বা বাড়ি ফিরার পরও সফরের মতো কছর বা দু'রাকাতই পড়বে৷