ছোট খাট দু একটি ব্যাতিক্রম ছাড়া, ধাতু ও অধাতুর মাঝে যে উপায়ে বন্ধন গঠিত হয়, তা আয়নিক বন্ধন। যেমনঃ Nacl, CaO, MgBr2 ইত্যাদি।

আর অধাতু ও অধাতুর মাঝে যে উপায়ে বন্ধন গঠিত হয়, তা সমযোজী বন্ধন।

যেমনঃ- HCl, CO2, NH3, H2O ইত্যাদি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
mangso

Call

ধাতু ও অধাতু মৌলের রাসায়নিক বিক্রিয়া সময়কালীন ধাতুর পরমাণুর বহি:স্তর হতে এক বা একাধিক ইলেকট্রনসমূহ অধাতু পরমাণুর বহি:স্তরে স্থানান্তরিত হওয়ার মাধ্যমে সৃষ্টক্যাটায়ন ও অ্যানায়নের মধ্যে স্থির বৈদ্যুতিক আকর্ষণ দ্বারা যে বন্ধন সৃষ্টি হয় তাকে আয়নিক বন্ধন বা তড়িৎযোজী বন্ধন বলে। আর উক্ত সৃষ্ট যৌগকে আয়নিক বা তড়িৎযোজী যৌগ বলে। যেমন ধাতবসোডিয়ামতার শেষ কক্ষপথের ১ টি ইলেকট্রন অধাতবক্লোরিনকেদিয়ে আয়নিক বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে NaCl সৃষ্টি করে। সমযোজী বন্ধন(ইংরেজি:Covalent bond) হল এমন এক ধরনের রাসায়নিক বন্ধন যেখানে পরমানুসমূহ তাদের নিজেদের মধ্যে ইলেকট্রন শেয়ারের মাধ্যমে আবদ্ধ থাকে। পরমানুসমুহের মধ্যে সমযোজী বন্ধন তখনই গঠিত হয় যখন এদেরতড়িৎ ঋণাত্মকতাসমান বা অতি নিকটবর্তী হয়। শেয়ারকৃত ইলেকট্রন যদি দুটি পরমানুর মধ্যে নির্দিষ্ট না থেকে অনেকগুলি পরমানু দ্বারা শেয়ার হয়ে থাকে তখন একেডিলোকালাইজড ইলেকট্রনবলা হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ