রমজানের একটি বিশেষ ফজিলত হচ্ছে, এই মাসেই পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে। রমজান মাসের রোজা মানুষকে পাপ-পঙ্কিলতা থেকে মুক্তি দেয়, মানুষের কুপ্রবৃত্তি ধুয়ে মুছে দেয় এবং আত্মাকে দহন করে ঈমানের শাখা প্রশাখা সঞ্জিবীত করে। সর্বোপরি, রোজার মাধ্যমে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের নৈকট্য ও সন্তুষ্টি লাভ করা যায়। এই মর্মে মহানবী (সঃ) ইরশাদ করেছেনঃ “রোজাদারের জন্য দুটি খুশি। একটি হলো তার ইফতারের সময়, আর অপরটি হলো আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাতের সময়।” (বুখারী ও মুসলিম)
রোজা রাখার সওয়াবঃ এ মর্মে একটি হাদীস বর্ণিত হয়েছে। হাদীসটি হলোঃ “হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলে করীম (সঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি পূর্ণ ঈমান ও একীনের সঙ্গে আল্লাহ পাকের সন্তুষ্টি ও সওয়াবের আশায় রমযানের রোযা রাখবে, আল্লাহ পাক তার পূর্বের সকল গোনাহ মাফ করে দিবেন।” (সহীহ বোখারী, হাদীস নং ২০১৪)
যেভাবে রোজা রাখতে হয়ঃ সুবহে সাদেক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সকল প্রকার পানাহার এবং সেই সাথে যাবতীয় ভোগ-বিলাস থেকে বিরত থাকতে হবে। এছাড়াও রোজার উল্লেখযোগ্য কয়েকটি দিক হলোঃ