নিউট্রন থেকে বিটাক্ষয়ের মাধ্যমে এটি প্রোটনে পরিণত হয় এবং পাশাপাশি ১ টি মুক্ত ইলেকট্রন ও অ্যান্টিনিউট্রিনো উউৎপন্ন করে।
বিটাক্ষয়ের প্রসেস-
-
একটি আপ (u) ও দুটি ডাউন (d) কোয়ার্ক নিয়ে নিউট্রন গঠিত।
-
একটি ডাউন কোয়ার্ক আপ কোয়ার্কে পরিণত হয়, যেহেতু ডাউন কোয়ার্কের চার্জ -১/৩ এবং আপ কোয়ার্কে চার্জ ২/৩, এই ট্রান্সফর্মেশনে W-boson নামক সার্বজনীন কণা মধ্যস্ততা করে। এই কণা (-১) চার্জ সংরক্ষণ করে।
-
উৎপন্ন আপ কোয়ার্ক W-কণা থেকে আলাদা হয়ে যায়, অর্থাৎ নিউট্রনটি একটি স্বতন্ত্র প্রোটনে পরিণত হয়।
-
সার্বজনীন W-boson কণা থেকে একটি ইলেকট্রন এবং একটি অ্যান্টিনিউট্রিনো আবির্ভূত হয়।
-
প্রোটন নিউক্লিউয়াসে অবস্থান নেয়, ইলেকট্রন ও অ্যান্টিনিউট্রিনো পরস্পর বিচ্যুত হয়ে মুক্তভাবে বিচরণ করে।
লক্ষণীয়: এই প্রসেসে শুধু এক কণা অন্য কণায় রুপান্তরিত হচ্ছে, কোনো নতুন কণা যুক্ত হচ্ছেনা। বিটাক্ষয়ের ফলে প্রোটন সংখ্যা ১টি বেড়ে যায়, ফলে উক্ত মৌলটি অন্য মৌলে পরিণত হয়। বিটাক্ষয়ের মাধ্যমে প্রোটন সংখ্যা পরিবর্তিত হলেও ভরসংখ্যা অপরিবর্তিত থাকে।
Photo Credit: Particleadventure.org