সাধারণ নফল নামাজের মতই নামাজ আদায় করবেন। যা দুই রাকআত করে যত খুশি পড়া যায়। ইবনু উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেনঃ রাতের সালাত হলো দুই রাকআত করে। (সূনান তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ৪৩৭) জনাব! নফল নামাজের কোনো সীমা নেই। যে যত বেশি পড়বে, সে তত বেশি সওয়াব লাভ করবে। তাই শবে বরাতের নামাজ দুই রাকআত করে যত বেশী পড়া যায় তত বেশী সাওয়াব। নামাজের প্রতি রাকআতে সূরা ফাতিহা পড়ার পর যেকোন সূরা মিলিয়ে পড়তে পারবেন। তবে নামাজে তারতীল সহকারে কিরাআত পাঠ করতে হবে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর স্ত্রী হাফসা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নফল সালাত বসে আদায় করতেন। তাতে তারতীল 'তাজবীদ' সহকারে কিরাআত পাঠ করতেন। ফলে তা দীর্ঘ সূরার চেয়ে দীর্ঘতর মনে হতো। (সহীহ শামায়েলে তিরমিযী, হাদিস নম্বরঃ ২০৯ হাদিসের মানঃ সহিহ)।