Call

আমার মনে হয় ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদন্ড(বিশেষ করে শিশু ধর্ষণ)  করলে ধর্ষণ অনেক কমে যেতে পারে।তাহলে মহিলারা রাস্তাই চলাচল করতে কিছুটা নিরাপদ বোধ করবে।ধর্ষণ ও নারী নির্যাতন বেড়ে যাওয়ার কারণ হচ্ছে বাংলাদেশে বিকৃত মস্তিষ্কসম্পন্ন মানুষ বেড়ে যাওয়া।            

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Msmsrand1

Call

বাংলাদেশ কেন, বিশ্বের  যে কোন রাষ্টে নারী ধর্ষনের প্রধান কারন হলো  ইসলামী আইন প্রতিষ্ঠিত না থাকার কারন,সুতরাং বাংলাদেশকে ধর্ষন মুক্ত করতে হলে এই দেশে ইসলামী আইন বাস্তবায়ন করতে হবে তা হলে এই দেশকে ধর্ষন মুক্ত করা যাবে, ইসলামী আইন   ছাড়া, হাজার চেষ্ট করলেও কোন কাজ হবেনা,           

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
RushaIslam

Call

আমার মনে হয় সামাজিক অবস্থান,দৃষ্টিভংগী এবং নারীদের অশালীন চালচলন ই ধর্ষণের মূল কারণ। এটার প্রতিকার এবং প্রতিরোধ একই রকম হওয়া উচিৎ বলে আমি মনে করি। নারীদের সামাজিক অবস্থান বদলানো উচিৎ, পুরুষদের দৃষ্টিভঙ্গি  পালটানো উচিৎ এবং নারীদেরকে শালিন এবং ইসলামি অনুশাসন মেনে চলা উচিৎ। এছাড়া ধর্ষক দের কঠিনতর শাস্তি দেয়া উচিৎ, এটা থেকেও সবাই সাবধান হয়ে যাবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Ronu

Call

যৌনতা মানুষের জীবনের একটি অন্যতম অধিকার। তবে এই যৌনতাকে বিকৃত করে উপস্থাপনই হচ্ছে ধর্ষণ। ধর্ষণের সঙ্গে যৌনতার চেয়েও ক্ষমতার বিষয়টি বেশি সম্পর্কিত। আমি পুরুষ, আমার ক্ষমতা আছে যেকোনো সময় যেকোনো নারী বা শিশুকে ভোগ করার। একজন যৌনকর্মীরও অধিকার আছে তিনি কার সঙ্গে যৌনকাজ করবেন আর কার সঙ্গে করবেন না। একজন যৌনকর্মী যদি ‘না’ করেন, তা মানা নাহলে তা হবে ধর্ষণ। একইভাবে একজন স্ত্রী স্বামীর সঙ্গে সহবাস করতে অনিচ্ছা প্রকাশ করতেই পারেন। স্ত্রীর ইচ্ছার সম্মান না দিয়ে জোর করে সহবাস করা হলেও সেটি হবে ধর্ষণ। কিন্তু এই বিষয়গুলো সমাজে প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব হয়নি বলেই ধর্ষণের ঘটনা বাড়ছে। ধর্ষকের হাত থেকে তিন বছরের শিশুরাও রেহাই পাচ্ছে না। পরিচিতজনদের মাধ্যমে ধর্ষণের ঘটনাও বাড়ছে। সবকিছুর মূলে আছে মূল্যবোধের অভাব। অবাধ পর্নোগ্রাফির বিস্তার, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে স্বল্প পরিচয়ের পর ওই ছেলের সঙ্গে বাছবিচার না করে মেলামেশা, বিভিন্ন চ্যানেল, বিশেষ করে পাশের দেশের বিভিন্ন চ্যানেলে যা দেখানো হয়, তা-ও ধর্ষণের মতো অপরাধকে উসকে দিচ্ছে। বিজ্ঞাপন দেখে একটি ছোট ছেলেও জানতে পারছে, শরীরকে উত্তেজিত করতে হলে কী খেতে হবে। ছেলেমেয়েরা ইন্টারনেটে কোন সাইট দেখছে, তা-ও অভিভাবকেরা কখনো নজরে আনছেন না।




প্রথমত একেকটা ঘটনা ঘটে, তারপর গণমাধ্যমসহ সব জায়গায় তুমুল আলোচনা হয়, তারপর একসময় থেমে যায় সবকিছু। এ সময়ের মধ্যে তালিকায় আরও একটি ঘটনা যোগ হয়। ঘটনা যাতে ঘটতেই না পারে, সে জন্য একটি সামাজিক আন্দোলন খুব জরুরি হয়ে দেখা দিয়েছে। ধর্ষণ প্রতিরোধে বিচারহীনতার যে সংস্কৃতি, তা থেকে বের হতে হবে। ধর্ষককে দৃষ্টান্তমূলক সাজার আওতায় আনতে হবে। ২০০৩ সালে সংশোধিত নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ধর্ষণের বিচারে যে সময় নির্ধারণ করা আছে, সেই সময়ের মধ্যেই তা শেষ করতে হবে। এই আইনের বিধিমালা প্রণয়ন করাও জরুরি। আমরা এখন পর্যন্ত ভিকটিম ও সাক্ষীর সুরক্ষা নিশ্চিত করতে পারেনি। এটি অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে। আর ধর্ষণের জন্য শুধু পুরুষদের দায়ী না করে পুরুষতান্ত্রিক মনোভাবকে দায়ী করতে হবে। আর এ মনোভাব ভাঙতে হলে পুরুষদের সঙ্গে নিয়েই ধর্ষণের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। একটি ধর্ষণের ঘটনা ঘটার পর বিভিন্ন গণমাধ্যম এমনভাবে খবরটা প্রকাশ বা প্রচার করছে, তাতে বিষয়টিতে অন্যদের আরও বেশি করে সুড়সুড়ি দেওয়া হচ্ছে। এ প্রবণতা থেকে বের হতে হবে। ধর্ষণ প্রতিরোধে পরিবার এবং নারীদের সচেতনতাও বাড়াতে হবে। পাচারের শিকার যে নারী ও শিশুদের আমরা উদ্ধার করি, তাদের বেশির ভাগ বাল্যবিবাহের শিকার। তারপর ভারতসহ বিভিন্ন দেশে পাচার করার আগে বেশির ভাগকেই ধর্ষণের শিকার হতে হয়। রাজধানীসহ বিভিন্ন শহরে যে হোটেল, রেস্তোরাঁ আছে, সেগুলোতে প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নজরদারি বাড়াতে হবে। রাস্তাঘাটে নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারকে বিশেষ ভূমিকা নিতে হবে।


তথ্যসূত্র

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ