আপনি ফেসবুক কিংবা মোবাইলে কিংবা বাস্তবে কোনো মেয়ের দিকে দেখবেন না।এবং ভিডিও গান পর্যন্ত দেখবেন না।এবং যখন হস্তমৌথুন করার সংকল্প জাগবে আপনার মনে তখন, হস্তমৌথুনের ক্ষতিকর দিক গুলা ভাবা শুরু করবেন।যে এটা আমার জন্য ক্ষতিকর।এবং আপনার ভবিষ্যতে ক্যারিয়ারে প্রভাব ফেলতে পারে।এবং এটি ধর্মীয়ভাবে পাপ কাজ।এবং এতে আপনার যৌন শক্তি হ্রাস পাবে।এবং লিঙ্গের আগা মোটা গোড়া চিকন হবে।এবং লিঙ্গ বাকা হবে ছোট হবে।ইত্যাদি ক্ষতিকর দিকগুলা ভাবুন।আর পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়ার চেষ্টা করুন।
আপনার শরিরে কোন বল পান না, বসলে উঠে দারালে মাথা ঝিম ঝিম করে, শরীর দুর্বল, এই সব গুলোর সমাধান পেতে হস্তমৈথুন করা আর পর্ন গ্রাফিক্স দেখা বাথ দিতে হবে। আর শরীর এর জন্য পুষ্টিকর খাবার খাইতে হবে ।নিয়মিত ডিম,দুধ খেতে হবে।সাথে শরীর দুর্বল এর জন্য ক্যালসিয়াম ,আর ভিটামিনের ঔষধ খেতে হবে।
হস্তমৈথুন থেকে বাঁচার উপায়
.
নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে হস্তমৈথুন
করলে কি সমস্যা হয়-?
↓
•১) পুরো শরীর দুর্বল হয়ে যায়
এবং শরীর রোগ- বালাইয়ের
যাদুঘর হয়ে যায়।
•২)চোখের ক্ষতি হয়।
•৩) স্মরণ শক্তি কমে যায়।
•৪) মাথা ব্যথা হয়।
•৫) আর উভয়েরই সামান্য উত্তেজনায়
যৌনাঙ্গ থেকে তরল পদার্থ বের হয় ।
ফলে অনেক মুসলিম ভাই- বোনেরা
সালাত পড়তে পারেন না । -ইত্যাদি
আরো অনেক অজানা সমস্যা
হয় হস্তমৈথুনের কারণে ।
——————————————————
→ বাঁচার উপায়ঃ-
(ছেলে,মেয়ে উভয়ের জন্য)
•১)নামাযের পর সুরা তওবার শেষ দুই
আয়াত পড়ে গায়ে ফুঁক দিবে প্রতিদিন।
এটা পরীক্ষীত...
•২)কোন কারণে লিঙ্গ উত্তেজিত
হলে হাত দ্বারা স্পর্শ করবেন না।
•৩)অশ্লীলতার ধারে কাছেও যাবেন
না এবং খারাপ কিংবা অশ্লীল ছবি
দেখবেন না ।
•৪)ফেছবুকে বা অন্য কোথাও অশ্লীল
কিছু দেখলে নিজেকে বিরত রাখার
সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন ।
•৫)সর্বদা আল্লার প্রতি ভয় রাখবেন ।
•৬)যেহেতু এটি হারাম তাই আপনার
ইচ্ছা শক্তি দৃঢ় রাখবেন, তাহলেই হারাম
থেকে বাচতে আল্লাহও সাহায্য করবেন ।
এই প্রশ্নটি হয়তো অনেকের মনে
ছিলো কিন্তু লজ্জায়কারো কাছ
থেকে জানতে পারতেন না ।
—————————————————
অতিরিক্ত কিছু কথাঃ—
বিশেষ করে এটার একমাত্র ঔষুধ
হলো সূরা তাওবার শেষ দুই আয়াত।
আপনাদের সুবিধার্থে সূরা তওবার
শেষ দুই আয়াত দিলাম অনুগ্রহ করে
মুখস্ত করে নিন।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম,
পরম করুনাময় আল্লাহর নামে শুরু।
"লাকদ যা.. আকুম রসূলুম্মিন আংফুছিকুম
আঝীঝুন আলাইহি মা...আনিত্তুম হারীছুন
আলাইকুম বিল মু'মিনীনা রায়ুফুর রহীম।"
(সূরা তাওবাহ্∞ ১২৮)
"ফা ইং তাওয়াল্লাউ ফাকুল হাসবিয়াল্লাহু
লা.. ইলাহা ইল্লাহু আলাইহি তালাক্কালতু
ওয়াহুয়া রব্বুল আরশুল আযীম।"
(সূরা তাওবাহ্∞ ১২৯)
অর্থঃ—
"তোমাদের কাছে এসেছে তোমাদের
মধ্য থেকেই একজন রসূল। তোমাদের
দুঃখ-কষ্ট তার পক্ষে দুঃসহ। তিনি
তোমাদের মঙ্গলকামী, মুমিনদের
প্রতি স্নেহশীল, দয়াময়। (১২৮) "
"এ সত্ত্বেও যদি তারা বিমুখ হয়ে থাকে,
তবে বলে দাও, আল্লাহই আমার জন্য
যথেষ্ট, তিনি ব্যতীত আর কারো বন্দেগী
নেই। আমি তাঁরই ভরসা করি এবং তিনিই
মহান আরশের অধিপতি। (১২৯)"
নোটঃ অনেকেই আরবি পড়তে পারেন না,
তাই তাদের কথা ভেবে বাংলায় উচ্চারণ
লিখলাম। আশা করি সবাই গুরুত্ব দিবেন।