সুখী মানুষ হওয়ার জন্য সবসময় ইতিবাচক চিন্তা মাথায় রাখতে হয়। সুখী মানুষ কখনো অন্যায়-অত্যাচর, অশ্লীল, বিবেকহীন কোনো কাজ করে না। সে সবসময় সৎ চিন্তাভাবনা করে। সে সবসময় অন্যের কল্যাণ আশা করেন। সুখী মানুষ কখনো নিজের স্বার্থকে বড় করে দেখে না বা লোভ করে না। তার যেটুকু আছে সে ততটুকুই নিয়ে সন্তুষ্ট থাকে সে বড় কিছু আশা করে না। মোট কথা একজন সুখী মানুষ কখনো অন্যায়, অত্যাচার, গর্হিত, বর্জিত, অশ্লীল, অনৈতিক কোনো কাজ করেন না বা করতে চান না। তাই সহজেই নৈতিকতা মেনে, সদা-সত্য কথা বলে, অনৈতিকতা ত্যাগ করে, অপরের কল্যাণ কামনা করলে, সৎ চরিত্রবান, সহযোগিতাপূর্ণ, সৌহার্দপূর্ণ, বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের মাধ্যমে সুখী মানুষ হওয়া যায়।
বড় জটিল প্রশ্ন ভাই। কি লিখব ভেবে পাচ্ছি না। সবাই আমরা সুখের পেছনেই দৌড়াচ্ছি। কিন্তু আমাদের চাইতে সুখের গতি বেশি। তাই আমরা এর নাগাল পাই না। নাগাল পেতে পেতে হয়তোবা পরের জীবনে চলে যেতে হবে! আর পরের জীবন হল সীমাহীন সুখ অথবা দুঃখের জীবন। তাই আমার পরামর্শ থাকবে এই সীমিত সময়ের জন্য সুখটা না পেলে আফসোস করবেন না। আল্লাহ্র রাস্তায় চলুন আর সৎ জীবন যাপন করুন। কাউকে ক্ষতি করবেন না সম্ভব হলে সাহায্য করুন। সুখী হতে না পারলেও আপনার জীবনটা স্বার্থক হবে। আর পুরষ্কার পরকালে পাবেন। ধন্যবাদ।
ইতিমধ্যে ২ জন ভালো উত্তর দিয়েছে। তারপরও আমি কিছু বলতে চাই। জানিনা কথাগুলো কতটুকু গ্রহণযোগ্য হবে। যায় হোক, সুখ কে না চায়। সুখের পিছনে সবাই ছুটে। 'সুখ' এমন একটি শব্দ যা সকলেই ভালবাসে। প্রত্যেকেই জীবনে সুখী হতে চায়। কিন্তু মানবজীবনে সুখ ও দুঃখের মিশ্রণে গঠিত।পর্যায়ক্রমে তা মানব জীবনে পদার্পন করে। চিরদিনের জন্য কেউ সুখের রাজ্যে বসবাস করতে পারে না। তাকে অবশ্যঈ দুঃখের দহনে পুড়তে হয়। সুখকে টাকা দিয়েও কেনা যায় না যদিও অনেকে মনে করে যে যদি তার নিকট টাকা থাকত তবে সে সুখী হত। বাস্তবিকপক্ষে এটি ভ্রান্ত ধারণা। কারণ সুখ একটি নৈর্ব্যক্তিক ব্যাপার এবং সুখের ধারণাও বিভিন্ন জনের নিকট বিভিন্ন রকমের।ধনী লোকের নিকট অধিক হচ্ছে সুখ,যে গরিব লোকটি তার খাবার উপার্জন করতে পারে না তার কাছে খাবার পাওয়াটাই হচ্ছে সূখ। যেহেতু টাকা দিয়ে কেনা যায় না তাই পরিতৃপ্তির মধ্যেই সুখ নিহিত।তাই বলা যায় যে, সুখ একমাত্র আত্মতৃপ্তিতেই অর্জন করা যায়। সুতরাং, আপনি সুখ পেতে চাইল ইসলামিক জীবনযাপন করুন,ধৈয্যশীল,অধ্যাবসায়ী,পরিশ্রমী লোক হোন তাহলে প্রকৃত সুখ পাবেন।