শরীরের ওজন বাড়ানোর কোনো সহজ উপায় আছে নাকি আর মোটা হওয়ার অষুধ খেলে ক্ষতি আছে কি না?

প্রথমে আপনাকে হস্ত্যম্যথুন ছেড়ে দিতে হবে তারপর আপনাকে মোটা হওয়ার জন্য যা করতে হবে। মোটা হবার মত কিছু খাবার আছে ,যেগুলোতে রয়েছে প্রচুর পরিমান ফ্যাট যা শরির্পোট কে মোটা করতে...

ইসলামে ওজন রাড়ানোর কেন টিপস নেই!।। আপনি যে কোন উপারে ওজন বাড়াতে পারেন!

ঔষুধ ছাড়া আপনি এই নিয়ম গুলো অনুশীলন করলে  নিশ্চয়ই আপনার ওজন কমতে পারে অতিরিক্ত ওজন কমানোর সহজ উপায় হলো সঠিক ও পরিমিত খাদ্য গ্রহণ এবং প্রচুর কায়িক পরিশ্রম ব্যায়াম করা। যারা কায়িক...

14 বছর বয়সে ডেকাসন খাবেন, আপনার বিবেক বলতে কিছু আছে? আপনি এখনো বাচ্ছা মানুষ ডেকাসন খেলে এই বয়সে আপনার জীবনে 11 নং মহাবিপদ নেমে আসতে পারে, এই সব মোটা হওয়ার চিন্তাধারা মাথা থেকে দুর করুন।

আপনার ওজন হওয়া উচিত ৫৬ থেকে ৭০ কেজির  মধ্যে। তবে এর মাঝামাঝি অর্থাৎ ৬১ বা ৬২ কেজি হওয়াই উত্তম।এবার বলছি কিভাবে ওজন বাড়াবেন।  আমরা সাধারনত ৩ বেলা খাই আপনি চেষ্টা করুন ৪ বার খেতে। এই যে আপনি দিনে একবার বেশি খেলেন এই বাড়তি খাবারটাই আপনার শরীরে ফ্যাট হিসেবে জমা হবে। প্রতিবার চেষ্টা করুন আগের চেয়ে একটু বেশি পরিমাণ খেতে। যেমন ধরুন আপনি মাছ মাংশ দিয়ে খাওয়া প্রায় শেষ করলেন। এ অবস্থায় আপনার আর খেতে ইচ্ছে করছেনা। তখন আরও ভাত নিন এবং যে কোন ধরনের ডাল নিন। ডাল দিয়ে আপনি সহজেই খেতে পারবেন। রুচি বাড়ানোর জন্য তেতো খাবার বেশি বেশি খান, যেমন করল্লা।তবে দশ কথার এক কথা হল ওজন বাড়াতে চাইলে আপনাকে খাবারের পরমাণ বাড়াতেই হবে। তবে সাবধান ওজন বাড়ানোর জন্য কোন ঔষধ খাবেন না।

মোটা হওয়ার নিরাপদ কোনো ঔষধ নাই। আর হ্যাঁ, মোটা হওয়ার যে ঔষধ গুলো পাওয়া যায়, সে গুলোতে অবৈধ ভাবে স্টেরয়েড মিশিয়ে অসাধু ব্যবসায়ীরা বাজারজাত করে থাকে। এগুলো সেবন করলে খাওয়ার...

আপনি প্রতিদিন ১ টি করে সিদ্ধ ডিম খাবেন এর বেশি খাওয়া উচিৎ না। কেনো না জার্নাল অব অ্যাথেরসক্লেরোসিস রিসার্চ নামের একটি গবেষণা সংস্থা অতিরিক্ত ডিম খাওয়ার ক্ষতিকর বিষয়টি সামনে আনে।গবেষকরা...

ইউটিউবে ডাঃ জাহাঙ্গীর কবীর স্যারের ভিডিও দেখলে সমাধান পেয়ে যাবেন।

কার্বোহাইড্রেটযুক্ত খাবার খান । যেমনঃ ভাত, আলু, আটার রুটি, সুজি ইত্যাদি । তাছাড়া চর্বিও মোটা হতে সাহায্য করবে । তবে চর্বি নিরাপদ পরিমাণ খাবেন । আর পর্যাপ্ত ঘুমান ।

নোনতা ভাব কাটানোর বা কমানোর জন্য আপনি পাম্প দিয়ে নতুন পানি সরবরাহ করুন এবং  পানির উপরিভাগে ঢেউ সৃষ্টি করুন। অতিরিক্ত নোনতা পানি মাছের জন্য ক্ষতিকর।আপনি ব্যাপারটি নিশ্চিত করতে নিকটস্থ কৃষ্টি...