অরজিনাল android আর copy android এর মধ্যে প্রধান পার্থক্য হল আইএমইআই (IMEI) কোড নাম্বার ।
অরজিনাল android মোবাইলের আইএমইআই (IMEI) কোড নাম্বার
মোবাইলের ব্যাক-কভারটি খুলে ফেললে ব্যাটারীর নিচে আইএমইআই কোডটির সাথে মিলে যায় । এবং অনলাইন থেকে আইএমইআই (IMEI) কোড ভেরিফিকেশন করলে আসল বুঝা যাবে ।
copy android মোবাইলের আইএমইআই (IMEI) কোড নাম্বার
মোবাইলের ব্যাক-কভারটি খুলে ফেললে ব্যাটারীর নিচে আইএমইআই কোডটির সাথে মিলে যায় না । কিছু মোবাইলের মিলে গেলেও অনলাইন থেকে আইএমইআই (IMEI) কোড ভেরিফিকেশন করলে copy android বুঝা যায় ।
আপনার মোবাইলের ডায়াল বক্সে গিয়ে *#06# লিখে আইএমইআই (IMEI) কোড নাম্বার বের করতে পারবেন ।
উপরে বেশ ভালো উত্তর এসেছে.......
এন্ড্রয়েড অরজিনাল এবং কপি হ্যান্ডসেটের
আরোও কিছু পার্থক্য হলো....
সাধারণত, অরজিনাল গুলোতে কনফিগারেশন
অনুসারে প্রসেসরের গতি, র্যামের স্পিড, ক্যামেরার
মান থাকে কিন্তু "কপি" গুলোতে কনফিগারেশন
উন্নত মানের হলেও সেভাবে হ্যান্ডসেট টি সাজানো
থাকে না।
কপি ফোনের দাম অনেক কম হবে আসল
ফোনের চেয়ে। কারণ এটা তৈরি হয়েছে নকল
যন্ত্রপাতি আর নিম্ন মানের জিনিস দিয়ে।
ভালোভাবে দেখলে কপি ফোনন এর রঙ,
বাটনের অবস্থান, সাইজ অথবা ব্র্যান্ডের নামের বানানে
ত্রুটি থাকতে পারে তবে সবক্ষেত্রই থাকবে তা নয়।
অরিজিনাল হ্যান্ডসেটের প্রিন্ট করা লোগো টি নখ বা
কিছু দিয়ে স্ক্রেচ করলে মলিন বা উঠে যাবেনা,
তবে কপি হ্যান্ডসেট গুলোর প্রিন্ট করা লোগো টি
স্ক্রেচ করলে ঝাপসা হয়ে যাবে।