Call

আপনাকে ওযু করতে হবে|কিন্তু যদি পানি না পাওয়া যায় তাহলে তায়াম্মুম করতে হবে

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

পানি যদি না পাওয়া যায় তাহলে মাটি দ্বারা তায়াম্মুম করতে হবে।


  ‘আর যদি তোমরা অসুস্থ হও কিংবা সফরে থাক অথবা তোমাদের কেউ পায়খানা থেকে আসে অথবা তোমরা স্ত্রীদের সাথে সহবাস কর অতঃপর পানি না পাও, তবে পবিত্র মাটি দ্বারা তায়াম্মুম কর। সুতরাং তোমাদের মুখ ও হাত তা দ্বারা মাসাহ কর। আল্লাহ তোমাদের উপর কোন সমস্যা সৃষ্টি করতে চান না, বরং তিনি চান তোমাদের পবিত্র করতে এবং তার নে‘মত তোমাদের উপর পূর্ণ করতে, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন কর’ (মায়েদাহ  ৬)।


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
amisumi

Call

বাসটি চলমান থকলে আপনি কিভাবে নামাজ পরবেন! কারন নামাজ পরার জন্য কেবলা মুখি হতে হবে। আর মুসাফিরের জন্য কাজা নামাজ পরার নিয়ম আছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

পানি থাকলে আপনাকে অবশ্যই অজু করতে হবে। আর যদি পানি না থাকে, কিন্তু নামাজের ওয়াক্ত শেষ হওয়ার আগেই যদি বাস থেকে নেমে পানি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তাহলে তায়াম্মুম করে নামাজ পড়া যাবে না। বরং বাস থেকে নেমেই অজু করে নামাজ পড়তে হবে। তবে যদি ওয়াক্ত শেষ হওয়ার আগে বাস থেকে নেমে পানি পাওয়ার সম্ভাবনা না থাকে, আর ওয়াক্ত শেষ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা হয়, তাহলে তায়াম্মুম করেই নামাজ পড়বে। তবে কিবলার দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
নামায অতীব গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদাত। যে পরিস্থিতিই সৃষ্টি হোক নামাযের সময় হলে নামায পড়া আবশ্যক। যেভাবেই সম্ভব সেভাবেই নামায আদায় করে নিবে। এমন কি যদি কারো সকল অঙ্গ প্রত্যঙ্গ অচল হয়ে যায় এবং জ্ঞান বুদ্ধি সচল থাকে তাহলে সে চোখের ইশারায় হলেও নামায আদায় করে নিবে। চোখের ইশারায় নামায আদায় করা সম্ভব হওয়া সত্ত্বেও নামায আদায় না করলে সে গুনাহগার হবে। এটাই ইসলামী শরীয়ার বিধান। কারো পক্ষে কোনো ভাবেই পবিত্রতা অর্জন করা সম্ভব না হলে সে অপবিত্র অবস্থায়ই নামায আদায় করে নিবে। তবে পরবর্তীতে এ নামায পুনরায় আদায় করে নিবে। সুতরাং চলন্ত গাড়িতে যেভাবে সম্ভব নামায আদায় করে নিবে। কিবলামুখী হওয়া সম্ভব না হলে এবং যথা নিয়মে রুকু সেজদা করা সম্ভব না হলেও যথাসাধ্য রুকু সেজদা করে নামায আদায় করে নিবে। এতে কিবলা পরিবর্তন হলেও কোনো সমস্যা নেই। তবে এ অবস্থায় পরবর্তীতে পুনরায় নামায আদায় করে নিবে। প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে যদি ড্রাইভারকে বলে বাস থামিয়ে ওযু করে নেয়া সম্ভব হয় তাহলে বাস থামিয়ে ওযু করে যেভাবে সম্ভব নামায আদায় করে নিবে। যদি এটা সম্ভব না হয় এবং গন্তব্যে পৌঁছার পর নামাজের সময় থাকে বলে প্রবল ধারণা হয় তাহলে গন্তব্যে গিয়ে ওযু করে নামায আদায় করে নিবে। আর যদি গন্তব্যে পৌঁছার পর সময় থাকবে না বলে প্রবল ধারণা হয় তাহলে গাড়ির ভিতরে গাড়ির গ্লাস কিংবা বডির সাথে লেগে থাকা ধুলো-বালু দ্বারা তায়াম্মুম করে যেভাবে সম্ভব নামায আদায় করে নিবে। 
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
usmanahmad

Call

বর্তমানে বাস থামানোর কথা বললে নামাজের বিরতি দেয়।

যদি এমন না হয় তবে দেখতে হবে নামাজের ওয়াক্তের ভিতর

কি আপনি গন্তব্যে পৌঁছে যাবেন? যদি পৌছে যাওয়া সম্ভবপর

হয়,তবে আপনি বিলম্ব করে গাড়ি থেকে নেমে আদায় করবেন।

আর যদি ওয়াক্ত চলে যাওয়ার আশঙ্কা হয়,তবে তায়াম্মুম

করে কিবলা ঠিক রেখে নামায আদায় করবেন।

গাড়ির বডিতে প্রায়শ বালি লাগানো থাকে,সেখান থেকে

আপনি তায়াম্মুম করতে পারেন।

অবশ্য লোকাল বাসে চললে কোথায় আজান হবে, একটি হিসেব

করে গাড়িতে উঠা ভালো।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ