স্বপ্ন তিন প্রকার: এক. মনে মনে যা সারাদিন কল্পনা করে তার প্রভাবে ঘুমের মধ্যে ভাল-মন্দ কিছু দেখা। এগুলো আরবীতে আদগাছু আহলাম বা অলীক স্বপ্ন বলে। দুই. শয়তানের কুমন্ত্রণা ও প্রভাবে স্বপ্ন দেখা। সাধারণত এ সকল স্বপ্ন ভীতিকর হয়ে থাকে। তিন. আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে ইশারা, ইঙ্গিত হিসাবে স্বপ্ন দেখা। হাদীস আছে→ এক. মুমিনের জীবনে স্বপ্ন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কেয়ামত যত নিকটে আসবে ঈমানদারের স্বপ্ন তত বেশী সত্য হতে থাকবে। দুই. ঈমানদারের জীবনে স্বপ্ন এত গুরুত্ব রাখে যে, তাকে নবুওয়তের ছিচল্লিশ ভাগের এক ভাগ বলা হয়েছে। তিন. মানুষ যত বেশী সততা ও সত্যবাদিতার চর্চা করবে সে ততবেশী সত্য স্বপ্ন দেখতে পাবে। চার. যদি কেউ চায় সে সত্য স্বপ্ন দেখবে, সে যেন সৎ, সততা ও সত্যবাদিতার সাথে সুতরাং বুঝতে পারছেন আপনি মনে সত্যবাদী লোক যার কারনে আপনার সপ্ন সত্য হয়।
√√ ভাইয়া আসলে সব সপ্নের ব্যাখ্যা হয়না,
যদিও হাদিসে বলা হয়েছে, সপ্নের মাধ্যমে
মানুষের আগাম কিছু আলামত পাওয়া যায়।
√√আর বিজ্ঞানের ভাষায় স্বপ্ন হচ্ছে নিজের মনের গভীরের কল্পনা,
√√ইচ্ছা অার অাকাঙ্খার প্রতিফলন মাত্র।
তাই এটা নিয়ে দুঃচিন্তা করার দরকার নেই।
সব মানুষই জীবনে কিছু উদ্ভট স্বপ্ন দেখে যেগুলোর বাস্তব জীবনের সাথে কোন সম্পর্ক
নেই।
√√মনে রাখবেন যারা সপ্নের ব্যাখ্যা দিয়ে
আপনার ভবিষ্যত বলে দিবে, তারা কারা??
একমাত্র আল্লাই যানে, অন্য কেউ নয়।
তাই ভয়ের কিছু নাই।