আমার গত সপ্তাহে এবং গতকালও স্বপ্নদোষ হয়, এর কারন কি?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
HarryPotter

Call

স্বপ্নদোষ বা ভেজা স্বপ্ন (ইংরেজি: Nocternal emission, wet dream) হল ঘুমের সময় স্বতঃস্ফূর্তভাবে অর্থাৎ কোন কর্মকান্ড ছাড়াই আপনা আপনি রাগমোচন ঘটে, যেখানে পুরুষ বা ছেলেদের ক্ষেত্রে বীর্যপাত ঘটে এবং মহিলা বা মেয়েদের ক্ষেত্রে শুধু রাগমোচন বা শুধু যোনি পথ ভিজে যাওয়া বা উভয় ঘটে থাকে| স্বপ্নদোষ বয়ঃসন্ধি বা উঠতি তারুণ্যে সবচেয়ে বেশী ঘটে থাকে, তবে কোন কোন ক্ষেত্রে বয়ঃসন্ধিকাল পার হবার অনেক পরেও এটি ঘটতে পারে| মহিলাদের ক্ষেত্রে যোনিপথ পিচ্ছিল থাকা সকল ক্ষেত্রে স্বপ্নদোষের বিষয়ে নিশ্চিয়তা প্রদান করতে পারে না| কয়েকটি কারন হলঃ ১.অতিরিক্ত পর্ন দেখা ২.কাউকে নিয়ে খারাপ চিন্তা করা ৩.অতিরিক্ত মসলা যুক্ত খাবার খেলে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

অনুগ্রহ পূর্বক আপনাকেই বলছি, আপনি পর্ণ মুভি, নগ্ন ছবি ও মেয়েদের নিয়ে চিন্তা ভাবনাটা একটু বন্ধ করেন দেখবেন সব ঠিক হয়ে গেছে। তবে মাসে যদি দু’একবার হয় তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই। এটা স্বাভাবিক। অধিক হলেই ক্ষতিকর। সবশেষে একটি কথাই বলব হস্তমৈথুন বন্ধ করেন নইলে কিন্তু সারা জীবন পস্তাইতে হবে। লিঙ্গে কোন ভাবেও হাত দেওয়া যাবে না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

স্বপ্নদোষ, স্বপ্নদোষ রোগেরআকার ধারণ, লক্ষণ, কারণ ও চিকিতসা পদ্বতি। স্বপ্নদোষ, স্বপ্নদোষ রোগেরআকার ধারণ, লক্ষণ, কারণ ও চিকিতসা পদ্বতি। বালেগ হওয়ার পর প্রত্যেক যুবকই সর্ব প্রথম যে রোগের মুখামুখী হয় তা হলো স্বপ্নদোষ। হালকা ঘুমে যৌন উত্তেজনা কর স্বপ্ন দেখার পর অনাকাংতি ভাবে বীর্যপাত হওয়াকেস্বপ্নদোষ বলে। হালকা ঘুমে যৌন উত্তেজনা কর স্বপ্ন দেখার পর অনাকাংতি ভাবে বীর্যপাত হওয়াকেস্বপ্নদোষ বলে। কল্পনা ও চিন্তা চেতনায় যদি পবিত্রতার চিহ্ননা থাকে, তাহলে মানসিক কামোউত্তেজনা স্বপ্নের মধ্যে লিঙ্গে উত্তেজনাসৃষ্টি করে দেয়। যারা পরিনত বয়সে উপনীত হয়ে এখনও বিবাহ করে নাই এবং সে বীর্যস্খলনের কোন অবৈধ পন্থাও অবলম্বন করে নাই তাহলে এমন লোকদের মাসে ২/১ বার স্বপ্নদোষ হয় এবং তারপর দুর্বলতা অনুভব না করে তাহলে তাকে রোগ বলা যাবে না। কিন্তু যদি ঘনঘন স্বপ্নদোয় হতে থাকে তাহলে তাকে রোগ মনে করে চিকিতসা করানো উচিত। একদিন দুইদিন পর বা প্রত্যেক দিন অথবা প্রত্যহ কয়েকবার স্বপ্নদোষ হলে তদ্বারা শরীর দুর্বল, মাথায় ব্যাথা, মাথা ঘোরা, মেজাজ রূতাইত্যাদি রোগ সৃষ্টি হয়। রুগী দুর্বল ও শক্তিহীন হয়ে পড়ে আর চেহারাও হয়ে যায় ফেকাশে। স্বপ্নদোষ রোগের আকার ধারণ করার কয়েকটি কারণ- (১) কামভাবের অনুভূতি উত্তেজনা সৃষ্টিঅশীল চিন্তাভাবনার বেশি হওয়া। (২) পেট অতি মাত্রায় পূর্ণ হওয়া। অতিরিক্ত উদর পুর্তিতে পেটে গ্যাস জন্ম হয়। যার কারণে কামোত্তেজনাকর স্বপ্ন বেশি দেখা হয়। (৩) অধিক ঝাল তরকারী, বেশি টক এবং গুরুপাক খাদ্য খাওয়া। (৪) হস্ত মৈথুন ও সমকামের ন্যায়-অশীল অভ্যাসে লিপ্ত হওয়া। (৫) অশীল নভেল পড়া ও ফিল্ম দেখা, সহবাস সংক্রান্ত আলোচনা শ্রবণ করা। লক্ষণঃ রুগী নিজেই অনুভব করে যে সে এই রোগে আক্রান্ত হয়েছে, রোগ বৃদ্ধি পেলে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া শুরুহয়। মুত্রথলীতে ব্যথা অনুভব করে স্বভাবে অলসতা, কোমরে ব্যথা, মানসিক দুর্বলতাইত্যাদি এ রোগের বিশেষ লণ। চিকিতসাঃ এ রোগের চিকিতসার মধ্যে সবচেয়ে অধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল রুগী নিজচিন্তা চেতনাকে পরিচ্ছন্ন রাখবে। কাম উত্তেজনাকর কল্পনাকে ধারে কাছেও স্থান দিবে না। সত নিষ্ঠাবান মনীষীদের সঙ্গ অবলম্বন করবে, হজম শক্তির প্রতিও লক্ষ্য রাখবে। গুরুপাক বিলম্বে হজম হয় এমন খাবার, মশলা যুক্ত, গরম খাবারথেকে সংযত হবে। স্বাভাবিক ও দ্রুত হজম হয় এমনখাবার খাবে। রাত্রে অল্প আহার করবে। শোবার কমপে ২/৩ ঘন্টা পূর্বে আহার করবে। শোবার পূর্বে প্রস্রাব- পায়খানা থেকে ফারেগ হবে। কেননা এগুলোর সংমিশ্রণ লিঙ্গেউত্তেজনা ও উত্থানের সৃষ্টিকরে। পরবর্তীতে স্বপ্নদোষের কারণ হতে পারে। কোষ্ঠ কাঠিন্য হতে দিবে না। কেননা, কোষ্ঠ কাঠিন্য (কষা) স্বপ্ন দোষের বিশেষ সহায়ক। তাছাড়া নরম ও গরমবিছানায় এবং বন্ধ কামরায় বা কে শয়ন করাও স্বপ্নদোষের বিশেষ কারণ। এজন্য বিছানা শক্ত হওয়া এবং আলো বাতাস লাগে এমন স্থানে শয়ন করা উচিত। চিত হয়ে শয়ন করা অবস্থায় স্বপ্নদোষ বেশি হয়।তাই সুন্নত মত ডান কাত হয়ে শোবার অভ্যাস করা উচিত। শেষ রাত্রে জাগ্রত হয়ে প্রস্রাবের বেগ পেলে সঙ্গে সঙ্গে উঠে প্রস্রাব করে নিবে। শোয়ার পূর্বে গরম দুধ, চা, কফি পান করবে না। বরং শয়ন কালেলিঙ্গে পানির ছিটা দেয়াও উপকারী। বিঃদ্রঃ- রুগী যদি বিবাহিত হয় এবং দীর্ঘদিন যাবত স্ত্রী থেকে পৃথক ও বিচ্ছিন্ন থাকারকারণে এ রোগ হয়ে থাকে তাহলে স্ত্রী সহবাস বিশেষ ফলপ্রদ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

স্বপ্নদোষ একটি সাভাবিক প্রক্রিয়া। তবে অনেকেরই এটি অতিরিক্ত মাত্রায় পৌছায়। এর কারণ, অতিরিক্ত যৌন সম্পর্কিত বিষয় নিয়ে চিন্তা করা, পর্নগ্রাফ দেখা, সেক্সুয়ালি ফিল্ম দেখা, মেয়েদেরকে চোখের নজরে বেশি রাখা ইত্যাতি। ফলে ঘুমানোর সময় মস্তিষ্কে এসব কিছুর চাপ বেড়ে যায়। গবেষনায় দেখা গেছে, মানুষ দিনের বেলায় যেসব বিষয় নিয়ে বেশি পর্যালোচনা করেন। রাত্রিবেলা ঠিক একই বিষয় নিয়েই স্বপ্ন দেখেন। আর উক্ত কারনেই স্বপ্নদোষ বেশি হয় বলে বিবেচিত//////

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
mpratanhili

Call

আপনি যা যা করবেন না,ঘুমানোর আগে মনের মধ্যে বাজে চিন্তা আনবেন না,কোন প্রকার খারাপ পিকচার বা ভিডিও দেখবেন না,রাতে খাবারের কমপক্ষে ১ঘন্টা পর ঘুমাতে যান।প্রসাব চাপ রেখে ঘুমাতে যাবেন না।ঘুমানোর সময় মনে মনে আসসামীয়ু ওয়ালমুমিতু এই দোয়াটি ১৫বার পড়ে বুকে ফুক দিয়ে ঘুমান।এই নিয়মগুলো মেনে চলুন সব ঠিক হয়ে যাবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ