এর মূলত কারন হলো যৌনতা যার কারনে সে আনন্দিত পায় । অর্থাৎ আপনার ছেলে যৌন বিষয়ে বা সেক্সুয়াল বিষয়ে ধাবিত হচ্ছে।এর মূল কারন হলো আপনি নিজেই।
এর জন্য আপনাকেই জবাবদিহি করতে হবে কেনো না
-
৭+ বছর ছেলে মেয়ের সামনে মিলন করা যাবে না
-
৭+ বছর ছেলে মেয়ের সাথে একই বেডে ঘুমানো যাবে না,
-
৭+ বছর ছেলে মেয়ের সামনে শাজুগুজু করা যাবে না
-
৭+ বছর ছেলে মেয়ের সামনে অর্ধনগ্ন(অর্ধ উলঙ্গো) হওয়া যাবে না।
-
৭+ বছর ছেলে মেয়ের সামনে সেক্সুয়াল বিষয়ে কোন কিছু কথা বলা যাবে না।
-
৭+ বছর ছেলে মেয়ের সামনে সেক্সুয়াল কিছু দেখা যাবে না।
-
৭+ বছর ছেলে মেয়ের সামনে স্বামী স্ত্রী ঘুমাতে পারবে না।
-
৭+ বছর ছেলে মেয়ের সামনে অশালীন ভাষা ব্যবহার করা যাবে না।
এছাড়াও আরো কিছু আছে যা ৭+ বছর ছেলে মেয়ের সামনে করা যাবে না।
যদি আপনি উক্ত বিষয় গুলো আপনার ছেলের সামনে করেন তাহলে আপনার ছেলের আচরন এমন হবেই।
কাজেই প্লিজ প্লিজ আপু আপনি আপনার ছেলেকে অন্য রুমে রাখুন তাকে ইসলামের পথে(মুসলিম হলে) আনুন। তাকে নামাযের জন্য মসজিদ পাঠান। তাকে এসব(সেক্সুয়াল ) থেকে শাসনে রাখুন। তানা হলে সৃষ্টকারীর কাছে আপনাকে জবাবদিহি করতে হবে।
একজন ৭+ বছর ছেলে মেয়ের বাবা মায়ের দায়ীত্ব কিরকম ও কেমন হওয়া উচিৎ নিশ্চিই আপনার জানা আছে কাজেই এএসব জানা থাকা সত্যেও আপনার ছেলে কে ধংশের দিকে আপনি নিজেই ফালাচ্ছেন।
আপনি বললেন → সে কোনো করে এমন?
সে কেনো এমন করে আপনি হয়তো বুঝতে পেরেছেন আমার উপরের লেখাগুলো পড়ে।কাজেই চেস্টা করুন তাকে আলাদা রুমে রাখার। ও এমন টা করার কারন যৌনতা যা সেক্স করার প্রতি আকৃষ্ট করে তুলে। যদি এ থেকে সাবধান না হোন তাহলে এখন তো বয়স ১৩ তেই এতো কিছু, আগামী ৩/৪ বছর পর যে সে কি করবে তা হয়তো আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন।
কাজেই প্লিজ প্লিজ প্লিজ সাবধান হোন তাকে এসব থেকে দূরে রাখন লেখাপড়া করান আপনার নিজ ধর্মীয় দিকে ধাবিত করুন এসব খারাপ বিষয়ে নয়।
আর হ্যা যখন অন্যরা শাজুগুজু করে তখন তাকে পার্লারে আনবেন না পার্লারের ভিতরে প্রবেশ করাবেন না
আশা করি আমার কথা গুলো বুঝতে পারছেন ।
কিছু বলার থাকলে মন্তব্য বা বার্তা করবেন।
ধন্যবাদ