ভিটামিন ই-ক্যাপ খাওয়ার উপকারিতা কি কি?

ই-ক্যাপ আপনার শরীরের ভিটামিন ই এর অভাব দূর করবে।এবং আপনার মুখ ফ্রেশ রাখবে।সিনকারার সাথে আপনি ই-ক্যাপ ২০০ মিঃগ্রাঃ/৪০০ মিঃগ্রাঃ খেতে পারেন।

সকাল বিকাল,চুল গজায়,আরো অনেক কাজ করে

যদি ২০০ mg হয় তাহলে সাকালে এবং রাতে খাওয়ার পর ১ কি করে। আবার ৪০০ হলে শুধু রাতে খাওয়ার পর ১ টা করেও খাবেন। অথবা ডাক্তারের পারামর্শ অনুযায়ী সেবন করুুুন। ...

শরির সুন্দর ও আর্কষনিয় করতে ই ক্যাপ অত্যান্ত কার্জ কর ,শরিরের ত্বকের পুষ্ট জোগায়,শরির করে স্মার্ট আর্কষনিয়

স্বাস্থবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে জানানো হয় ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ি ভিটামি-ই ক্যাপসুল  খাওয়া যেতে পারে। ভিটামিন ই ক্যাপসুলের উপকারিতা নিম্নে কিছুটা হলেও তুলে ধরার চেষ্টা করছি। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ড:  কোষ নষ্ট হওয়া থেকে বাঁচতে শরীরে চাই...

এই পাউডারটি সাধারণত পুরুষের হরমোন ও শারীরিক শক্তি বৃদ্ধিতে কাজ করে। এটির তেমন কোনো সাইড ইফেক্ট নেই,তবে শরীরে র‍্যাশ উঠতে পারে,শরীর দুর্বল হতে পারে।এটি বেশ ভাল কাজ দেয় বলে অনেকেই...

ভিটামিন E cap খেলে কোন সমস্যা হবে না ॥ এরা তেমন side effect নাই । 

মূলত ত্রুটিপূর্ণ দাঁতকে তার স্বাভাবিক কার্যক্রমে রাখার জন্য ধাতব পদার্থ দিয়ে তৈরি ক্যাপটিকেই আমরা দাঁতের ক্যাপ বলি।সাধারণত দাঁতে প্রদাহজনিত রোগ হলে সেই দাঁতে রুট ক্যানেল করার পর দাঁতটি যেন স্বাভাবিক...

পুরো ক্যাপসুল জল দিয়ে গিলে খাবেন নরমাল মেডিসিনের মতোন।এক্ষেত্রে পুরোটাই ক্যাপসুল বা ট্যাবলেটের মত খেতে হয়। খোসা ফেলেও খাওয়া যায়। তবে সেটার প্রয়োজন নাই। ওটাও এক প্রকার ক্যাপসুল যেটা অন্য ক্যাপসুলের...

যদি ভবিষ্যতে কোনো ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা না থাকে, তাহলে যোগ দিতে পারবেন।