শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Rubidium

Call

আলোক রশ্মি মাধ্যমের তল ঘেষে চলাচল করে একেই আলোর ব্যতিচার বলে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

 সুসঙ্গত উৎস থেকে নিঃসৃত দুটি আলোকতরঙ্গের উপরিপাতনের ফলে কোন বিন্দুর আলোকতীব্রতা বৃদ্ধি পায়,আবার কোন বিন্দুর তীব্রতা হ্রাস পায়। এর ফলে কোন তলে পর্যায়ক্রমে আলোকজ্জ্বল ও অন্ধকার অবস্থার সৃষ্টি হয়। আলোর তীব্রতার এই পর্যায়ক্রমিক তারতম্যকে আলোর ব্যতিচার বলে৷

ব্যতিচার ২ ধরনের হতে পারে।
ক। গঠনমূলক ব্যতিচার
খ। ধ্বংসাত্মক ব্যতিচার
ক। গঠনমূলক ব্যতিচার: দুটি উৎস থেকে নিঃসৃত প্রায় সমান তরঙ্গদৈর্ঘ্য ও সমান বিস্তার বিশিষ্ট দুটি আলোকতরঙ্গের উপরিপাতনের ফলে সমদশায় মিলিত হলে কোনো বিন্দুর আলোক তীব্রতা বৃদ্ধি পেলে উজ্জ্বল আলোর সৃষ্টি হয়,এই ঘটনাকে গঠনমূলক ব্যতিচার বলে।
খ। ধ্বংসাত্মক ব্যতিচার: দুটি উৎস থেকে নিঃসৃত প্রায় সমান তরঙ্গদৈর্ঘ্য ও সমান বিস্তার বিশিষ্ট দুটি আলোকতরঙ্গ উপরিপাতনের ফলে বিপরীত দশায় মিলিত হলে কোন বিন্দুর আলোক তীব্রতা হ্রাস পায় ও অন্ধকার হয়ে যায়। এই ঘটনাকে ধ্বংসাত্মক ব্যতিচার বলে।
ব্যতিচারের শর্ত:
১। আলোর উৎস দুটি সুসঙ্গত হতে হবে।
২। উৎস দুটির বিস্তার সমান বা প্রায় সমান হতে হবে।
৩। উৎস দুটি কাছাকাছি থাকতে হবে।
৪। উৎস দুটি খুব সুক্ষ হতে হবে।

  

বিস্তারিতঃ এখানে  

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Ronu

Call

আলোর ব্যতিচার
দুটি আলোক তরঙ্গের উপরিপাতনের ফলে সৃষ্ট নতুন তরঙ্গের আলোর বিস্তারের পর্যায়ক্রমিক হ্রাস-বৃদ্ধির ঘটনা বা আলোকতরঙ্গের মাধ্যমে উপরিপাতনের ফলে কোন বিন্দুর উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়, আবার কোন বিন্দুর উজ্জ্বলতা হ্রাস পায়, একে আলোর ব্যাতিচার বলে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ