ছেলেদের বয়ঃসন্ধিকালে পৌঁছালে তাদের বীর্যথলিতে বীর্য এবং অন্ডকোষে শুক্রাণু তৈরি হয়। সময়ের সাথে সাথে বীর্য ক্রমাগত বীর্যথলিতে জমা হতে থাকে। বীর্যথলির ধারণক্ষমতা পূর্ণ হওয়ার পর নিদ্রারত অবস্থায় অনিচ্ছাকৃতভাবে বীর্যপথে বীর্যপাত ঘটে দেহে বীর্যের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রিত হয়, একেই স্বপ্নদোষ বলা হয়
তবে স্বপ্নদোষ দুই রকম হয়ে থাকে :-
-
স্বাভাবিক
-
অস্বাভাবিক
স্বাভাবিক হলো:- একটি ছেলের বীর্যথলির ধারণক্ষমতা পূর্ণ হওয়ার পর নিদ্রারত অবস্থায় অনিচ্ছাকৃতভাবে বীর্যপথে বীর্যপাত ঘটে ইহা
মাসে ৩/৪ বার হতে পারে বা কারো কারো স্বপ্নদোষ নাও হতে পারে।
অস্বাভাবিক হলো:- অস্বাভাবিক ভাবে স্বপ্নদোষ নানা কারণে হতে পারে, যেমনঃ
-
স্বাভাবিকের চেয়ে অতিরিক্ত যৌন বিষয়ক চিন্তা করা
-
পর্ণগ্রাফি বা নীল ছবিতে আসক্ত হওয়া
-
যৌন উদ্দীপক বই পড়া
-
শয়নকালের পূর্বে যৌন বিষয়ক চিন্তা করা বা পর্নোগ্রাফি দেখা
-
প্রতিদিন পর্নোগ্রাফি দেখার অভ্যাস থাকলে।
অস্বাভাবিক ভাবে স্বপ্নদোষ হয় মাসে ১২--১৫ বার ইহা দিনের বেলায় ঘুমানোর সময়েও হতে পারে।