নারী-পুরুষের মধ্যে জন্মগত ভাবে এক অদৃশ্য আকর্ষণ দেয়া হয়েছে।একজন পুরুষ ও নারী যখন যৌবনে পদার্পণ করে, তখনই সেই আকর্ষণ প্রেম থেকে অপকর্ম পর্যন্ত পৌঁছিয়ে দেয়। ফেকাহ শাস্ত্রে একটি নিয়ম বা কানুন হল; যে ফরজ বা ওয়াজিব কাজ অন্য আরেকটি কাজ ছাড়া সম্পন্ন না হয়, তাহলে সেটিও ওয়াজিব বা ফরজ হয়ে যায়।(কাওয়ায়ীদুল ফিকহ) সেই দৃষ্টিকোণ থেকে বলা যায় যে, এখানে যদিও সরাসরি হারাম কর্মকাণ্ডে লিপ্ততা পাওয়া যায়না, কিন্তু এটি হারাম কাজে পৌঁছাতে সক্ষম।তাই এটিও হারাম হবে। একারণেই তো কুরআনে ব্যভিচারের নিকটবর্তী হতে নিষেধ করা হয়েছে।(সূরা বানী ইসরাইল) অর্থাৎ ব্যভিচার তো হারাম, তার নিকটতম কাজসমূহ; অহেতুক কথাবার্তা ইত্যাদিও হারাম।যেটা রাসূলে কারীমের হাদিস;যখন দুজন পুরুষ ও নারী নির্জনে একসঙ্গে হয়, তাদের তৃতীয়জন হয় শয়তান"থেকেও প্রতিয়মান হয়।