ভিটামিন ডি এর ভালো খাবার কি?

ভাজ্য তেল, দুগ্ধজাত খাবার,বিভিন্ন মাছের তেল, ডিমের কুসুম, মাখন, ঘি, চর্বি, ইত্যাদি। 

ছোটবেলায় আমরা স্কুলে পড়েছি, কেবল দুধ এবং সূর্যের আলো ভিটামিন-ডি’র উৎস। তবে রোদের তাপ বেশিক্ষণ গায়ে মাখানো কঠিন কাজ। তাহলে বাকি রইল ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট। গবেষকরা বলছেন, কিছু খাবার রয়েছে, যার মধ্যে পাওয়া যাবে ভিটামিন-ডি। ★মাছঃ বিভিন্ন মাছে রয়েছে ভিটামিন-ডি। বিশেষ করে চর্বিযুক্ত মাছ, যেমন : স্যালমন, সারদিনস, টুনা, ম্যাককেরেল ইত্যাদি। দৈনিক ভিটামিন-ডি’র চাহিদার ৫০ শতাংশ পূরণ হতে পারে একটি টুনা মাছের স্যান্ডউইচ বা তিন আউন্স ওজনের একটি স্যালমান মাছের টুকরো থেকে। ★মাশরুমঃ মাশরুমে রয়েছে ভিটামিন-ডি। পরটোবেললো মাশরুম সূর্যের আলোয় বড় হয়, এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন-ডি। তাই চাহিদা পূরণে নিয়মিত মাশরুম খেতে পারেন। ★সুরক্ষিত কমলার জুসঃ বাজারে কিছু ভালো ব্র্যান্ড রয়েছে, যারা কমলার জুস তৈরিতে ভিটামিন-ডি যোগ করে। অন্যান্য জুসের মধ্যে এটি দেওয়া হলেও কমলার জুস ভিটামিনের উপাদান ধরে রাখতে পারে। তাই ভিটামিন-ডি’র জন্য ভালো ব্র্যান্ডের জুসও খাওয়া যেতে পারে। তবে খাওয়ার আগে প্যাকেটের গায়ে দেখে নিন, কী কী উপাদান দিয়ে তৈরি হয়েছে এটি। ★ডিমঃ ডিমে হালকা পরিমাণ ভিটামিন-ডি রয়েছে। তবে যাঁদের উচ্চ রক্তচাপ এবং উচ্চ কোলেস্টেরল রয়েছে, তাঁদের ডিমের কুসুম খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। ★ অঙ্গপ্রত্যঙ্গ জাতীয় খাবারঃ অঙ্গপ্রত্যঙ্গ জাতীয় খাবারে ভিটামিন-ডি রয়েছে, যেমন : গরুর মাংসের লিভারে ভিটামিন-ডি আছে। তবে এটা রান্না করে খাওয়ার চেয়ে অনেকেই হয়তো দুধ থেকে ভিটামিন-ডি খেতে বেশি পছন্দ করবেন। সূত্রঃ দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়া।

ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার নিম্নে দেওয়া হলো 1. দুধ : দুধ আমাদের কাছে একটি পরিচিত পুষ্টিকর খাবার। দুধে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি রয়েছে। দুধ হাড়কে ও দাঁত গঠনে প্রয়োজনীয় উপাদান। 2. ভোজ্য তেল : ভোজ্য তেলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর উপাদান যা আমাদের দেহ গঠনে হার মজবুত ও শক্ত করতে সহায়তা করে, যা আমাদের অনেকের কাছে অজানা। তবে ভোজ্য তেলের অতিরিক্ত ব্যবহার করা উচিত নয়। ৩. বৃক্ক : বৃক্ক আমাদের দেহের বৃদ্ধি করতে এবং দেহে ক্যলসিয়াম সরবরাহ করে তাই এসব খাদ্য আমাদের গ্রহণ করা উচিত। 4. মাছের তেল : মাছের তেলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি এবং ভিটামিন এ যা দেহে সুস্থ সবল হাড় দাঁত গঠনে প্রয়োজন। ৫. ডিমের কুসুম : ডিমের কুসুম একটি উচ্চ পুষ্টিকর উপাদান যুক্ত খাদ্য এবং এতে ভিটামিন ডি রয়েছে। তবে যাদের ডিম খেলে সমস্যা হয়ে তাদের এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। ৬. ঘি, মাখন : ঘি এবং মাখনে প্রচুর পুষ্টিগুণ রয়েছে এবং ঘি, মাখন এ, ডি, ই এর যোগান দেয় এবং পুষ্টিগুণ ক্ষয় থেকে রক্ষা করে। তথ্যসূত্র বিডিপ্রতিদিন