১=>অল্প করে ভিনেগার সপ্তাহে ২ বার সম্পূর্ণ মাথায় ব্যবহার করে দেখতে পারেন এতে খুশকি দূর হতে পারে । তবে সমস্যার সমাধান হলে ভিনেগার আর ব্যরহার করা যাবে না কারণ এতে চুল পড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে । ২=>অলিভ অয়েলের সাথে সাথে ৪/৫ ফোটা লেবুর রস ব্যবহার করতে পারেন । তবে সরাসরি লেবুর রস মাথায় ব্যবহার করবেন না এতে চুলের ক্ষতি হতে পারে ।
খুশকি তাড়ানোর সবচেয়ে ভালো উপায় হলো নিম। প্রতিদিন মাথার তালুতে নিমের তেল ম্যাসাজ করুন । ত্রিশ মিনিট পর শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। নারকেল তেল বা ক্যাস্টর তেল মাথায় ম্যাসাজ করলে খুশকির বৃদ্ধি কমে যায়। ডিম ভালো করে ফেটিয়ে সাথে দই মেশান। এই মিশ্রণটি মাথায় দিয়ে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন। হেনা পাউডার, রিঠা পাউডার দিয়ে তৈরি ভেষজ প্যাক ব্যবহার করতে পারেন খুশকি দুর করতে। খুশকি দুর করতে জন্যে এলোভেরাও বেশ কার্যকর। নারকেল তেলের সাথে সমপরিমাণ লেবু মেশান। এবার চুলে লাগান। এই পদ্ধতি খুশকি থেকে আপনাকে শত হাত দূরে রাখবে।
খুশকি দূর করার কিছু সহজ উপায়:
১. জবা ফুল, আমলকি ও জলপাই একসঙ্গে বেটে পেস্ট করে চুলে লাগিয়ে, আধ ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করলে খুশকি কমে যায়।
২. দুর্বা ঘাস ও নিমপাতা বাটা, ভিনেগার ও শসার রস মিশিয়ে পেস্ট করে মাথার তালুতে লাগিয়ে আধঘণ্টা পর শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। খুশকি চলে যাবে।
৩. কাঁচা আমলকি ছেঁচে নারকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে চুলায় গরম করে অথবা রোদে ২-৩ দিন শুকিয়ে বোতলে ভরে রেখে দিন। সপ্তাহে ২ দিন সেই তেল মাথায় লাগালেও খুশকি থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
৪. মেথি বাটা, আমলকির রস, ডিমের সাদা অংশ ও টকদই পানিতে পেস্ট করে মাথায় দিয়ে আধ ঘণ্টা পর চুল শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন তাতেও খুশকি চলে যাবে।
৫. আমলকি ও শিকাকাই গুঁড়ো, নারকেল তেলের সঙ্গে পেস্ট করে চুলে দিন। শুকিয়ে গেলে শ্যাম্পু করলে খুশকি চলে যাবে।
৬. পেঁয়াজের রস মাথার তালুতে দিয়ে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এতে ভালো ফল পাওয়া যাবে।
৭. লেবু খুশকি দূর করে। এজন্য শ্যাম্পু করার পর এক মগ পানিতে লেবু মিশিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।
৮. এক চা চামচ লেবুর রসের সাথে ৫ চা চামচ নারকেলের তেল ভালো করে মিশিয়ে নিন। তারপর মাথার তালুতে লাগিয়ে ৩০-৩৫ মিনিট পর শ্যাম্পু করে ফেলুন। এটিও খুশকি দূর করতে কাজ করবে। সূত্র: লাইফস্টাইল ডটকম
খুসকি দুর করার উপায়: লেবু;দুই টেবিল-চামচ লেবুর রস মাথার ত্বকে ভালোভাবে ম্যাসাজ করতে হবে। মিনিট খানেক অপেক্ষার পর অল্প পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে চুল ধুয়ে নিতে হবে। খুশকির সমস্যা পুরোপুরি দূর না হওয়া পর্যন্ত এইভাবে চুলে লেবু ব্যবহার করা যাবে। আপেল সাইডার ভিনেগার: কুসুম গরম পানির সঙ্গে খানিকটা আপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে নিতে হবে। পুরো মিশ্রনের পরিমাণ নির্ভর করকে চুলের ঘনত্ব এবং দৈর্ঘ্যের উপর। পুরো চুল এই মিশ্রণে ভিজিয়ে কিছুক্ষণ আলতো হাতে মাথার ত্বকে ঘষে নিতে হবে। এরপর চুল ধুয়ে ফেলতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে গোসলের আট থেকে দশ ঘণ্টা আগে যেন চুলে অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার ব্যবহার করা হয়। অন্যদিকে চুলে নিয়মিত নারিকেল তেল ব্যবহার করলে ফাঙ্গাসের কারণে খুশকির প্রকোপ কমাতে সাহায্য করবে। তাছাড়া চুলে গোড়ায় ময়েশ্চারাইজ করে খুশকি এবং চুলকানি থেকে রেহাই পেতে সাহায্য করবে নারিকেল তেল। মাথার ত্বকে তেল ম্যাসাজ করে ২০ মিনিট পরে ভালো করে চুল ধুয়ে ফেলতে হবে। ধন্যবাদ