চিকিৎসা : সঠিকভাবে কারণ বুঝে এই রোগের চিকিৎসা দিতে হবে। * রোগীর শরীরে যদি জ্বর থাকে বা ব্যথা হয় তাহলে প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ দিতে হবে। যেমন: রোগীকে দেওয়া যেতে পারে; ট্যাব নাপা ৫০০ এমজি বা ট্যাব পাইরেক ৫০০ এমজি বা ট্যাব এইস ৫০০ এমজি বা ফাস্ট ৫০০ এমজি বা ট্যাব, রিসেট বা ট্যাব প্যারাসিটামল ৫০০ এমজি ইত্যাদি। খাওয়ার নিয়ম : একটা করে ট্যাবলেট দিনে তিনবার করে ভরা পেটে খেতে হবে। * বেশি করে নাক চুলকালে বা বন্ধ হলে মেবহাইড্রোলিন নাপাডিসাইলেট জাতীয় ওষুধ ব্যবহার করা হয়। এই ওষুধ ট্যাবলেট আকারে পাওয়া যায়। যেমন, ট্যাব, মেরলিন বা ট্যাব, ইনসিভাল বা ট্যাব মেপাডিস বা ট্যাব, মেবাশিন বা ট্রাব, মেড্রলিন ইত্যাদি। খাওয়ার নিয়ম হলো, একটা করে ট্যাবলেট দিনে দুইবার খেতে হবে। * টারফেনাডিন জাতীয় ওষুধ। এই ওষুধ ট্যাবলেট আকারে পাওয়া যায়। যেমন ট্যাবলেট, ডাইনাফেন বা ট্যাব, নোসিজন ইত্যাদি। এই ওষুধ খাওয়ার নিয়ম হলো একটা করে ট্যাবলেট দিনে দুইবার খাওয়াতে হবে। * যদি নাক বন্ধ হয়ে যায় এবং হ্যানছেনি বা শিরশির বন্ধ করার জন্য জাইলোমেটাজলিন জাতীয় ওষুধ ব্যবহার করা হয়। এটি স্প্রে ও ফোঁটা ফোঁটা আকারে ব্যবহার করা হয়। যেমন ড্রপ, এন্টাজন বা ড্রপ, রাইনোজল বা ড্রপ নোভিন ইত্যাদি। এই ওষুধ ব্যবহারের নিয়ম হলো: ছোট শিশুদের জন্য ০.০৫% এবং বয়স্কদের জন্য ০.১% বযস অনুযায়ী দিনে তিন থেকে চার ফোটা করে নাকের ভিতর দিয়ে নিঃশ্বাস টানতে হবে। মনে রাখতে হবে প্রাথমিক অবস্থা থেকে চিকিৎসা নিতে হবে। অন্যথায় জটিলতা বাড়ার আশঙ্কা থাকে।