শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Ayesha

Call

অ্যান্ড্রোজেনিক হরমোন যেমন টেস্টোস্টেরন, অ্যান্ড্রোস্ট্রেনডিয়ন, ডিএইচটি হরমোনগুলো সাধারণত পুরুষের বেশি ও মহিলাদের কম পরিমাণে থাকে। এ হরমোনগুলো হেয়ার ফলিকলের ওপর কাজ করে ও চুল পড়া ত্বরান্বিত করে। সে কারণে পুরুষের চুল বেশি পড়ে। দুশ্চিন্তায় ভুগলে বা মানসিক সমস্যা থাকলে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি করে চুল পড়তে পারে। তবে এ চুল পড়া সাময়িক এবং পুনরায় চুল গজায়। কিন্তু দীর্ঘদিন মানসিক দুশ্চিন্তায় থাকলে এবং দুশ্চিন্তা কাটিয়ে উঠতে না পারলে অনেক বেশি চুল পড়ে যেতে পারে। চুলের গোড়ায় রক্ত সঞ্চালন না হলে, অ্যানিমিয়া থাকলে চুল পড়া শুরু হতে পারে। বংশগত সমস্যার কারণে চুল পড়ে যেতে পারে। হয়তো আপনার দাদা-বাবা-চাচার কিংবা নানা-মামার কারো টাক নেই। কিন্তু আপনার বাবা বা মায়ের মামা-চাচার টাক থাকায় বংশগত কারণে আপনারও টাক পড়তে পারে। রোগের প্রকোপে মাথার চুল পড়তে পারে। যেমন, অনেকে টাইফয়েড জ্বরে চুল হারিয়েছেন বলে জানা যায়। মাথায় খুশকি ও স্ক্যাল্পের রোগে মাথার চুল পড়তে পারে। অনেক সময় ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায়ও মাথার চুল পড়ে যেতে পারে। চুলের বৃদ্ধি এবং গজানোর জন্য কী করণীয় যে কারণেই চুল পড়ুক না কেন, চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এ ছাড়াও যে যে বিষয়গুলোর প্রতি আপনার দৃষ্টি দেয়া জরুরি, সেগুলো হলো : সুষম খাদ্যে গ্রহণ : প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় থাকা চাই প্রচুর শাক-সবজি ও মৌসুমী ফল আর আমিষের মধ্যে দুধ, ডিম, মাছ তো থাকছেই। পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন – আমাদের চুল মূলত কেরাটিন দিয়ে গঠিত। এটি অ্যামিনো এসিড দিয়ে তৈরি এক ধরণের প্রোটিন। তাই নতুন চুল গজানোর জন্যে অবশ্যই আপনার শরীরকে পর্যাপ্ত অ্যামিনো এসিড সরবরাহ করতে হবে। মাছ, মাংস, পনির, দুধ, ডিম – আপনার খাদ্য তালিকায় প্রতিদিনই এগুলোর অন্তত একটি রাখার চেষ্টা করুন। সয়াবিন, মটরশুঁটি, কলা, বাদাম ইত্যাদি থেকেও পেতে পারেন। তবে নন-ভেজিটেরিয়ান খাবারে প্রোটিনের পরিমাণ তুলনামূলক বেশি।আয়রন আর জিঙ্ক সমৃদ্ধ খাবার আপনার মাথার কোষে অক্সিজেন পরিবহন করে, নতুন টিস্যু তৈরিতে এবং ক্ষয়রোধে সহায়তা করবে। মটরশুঁটি, বাদাম, কলিজা, মাংস, দুধে আপনার প্রয়োজনীয় জিংক আর আয়রন বিদ্যমান। ভিটামিন সি যুক্ত ফলমূল খান। পরিমিত ঘুম : ঘুম ঠিক মতো না হলে শরীর সুস্থ রাখা সম্ভব নয়। তাই ঘুম হতে হবে পর্যাপ্ত পরিমাণের। এছাড়া চুল পড়া রোধে মেডিটেশনও করা যেতে পারে। চুলের যত্নে প্রসাধনী : সপ্তাহে অন্তত তিন দিন চুল ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে। প্রয়োজনে শ্যাম্পু করতে পারেন। তবে শ্যাম্পু করার আগে অবশ্যই তেল দিয়ে এক ঘণ্টা রাখতে হবে। নাহলে চুল রুক্ষ হয়ে যাবে। চুলের যত্নে প্রাকৃতিক উপাদান : সপ্তাহে এক দিন হট অয়েল ম্যাসাজ করুন আর সাথে লেবুর রস দিতে পারলে আরও ভালো। আমলকী, বহেরা,হরিতকী ও মেথি একসাথে গুঁড়ো করে নারিকেল তেল অথবা অলিভ অয়েলের সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে। কালোজিরা নতুন চুল গজানোর জন্যে সহায়ক। মাথায় কালোজিরার তেল ব্যবহার করা আর খাবারে কালোজিরা ব্যবহার খুব ভালো ফল দেয়। তথ্যসূত্র : টাইমওয়াচ

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে চুল পড়ার সমস্যা। অনেক সময় এটা এতই বিরক্তির যে নিজের চুল নিজেই ছিঁড়তে ইচ্ছে করে। কিন্তু সমস্যা যেমন আছে তেমনই রয়েছে সমাধানও। ঘরোয়া উপায়ে কীভাবে চুলের পরিচর্যা করবেন তারই কিছু উপায় তুলে ধরা হল-

১. পানিতে সামান্য চা পাতা দিয়ে ফুটিয়ে নিন। তারপর সেই লিকার ছেঁকে তার সঙ্গে মিশিয়ে নিন লেবুর রস। চুলের শুষ্কভাব এড়াতে শ্যাম্পুর পর চুলে লাগান লেবু ও চায়ের লিকারের এই মিশ্রণ।

২. এই সময় প্রায়ই স্কাল্পে দুর্গন্ধ হয়ে থাকে, তা এড়াতে চুল ধোয়ার সময় লেবুর রস লাগান। কখনও কখনও লেবুর রসের সঙ্গে মিশিয়ে নিন গোলাপ জল কিংবা গ্লিসারিন।

৩. সবসময় চুল পরিস্কার রাখা খুবই জরুরি। সর্বদা শ্যাম্পু না করে কখনও কখনও পানি দিয়েই ভাল করে চুল ধুয়ে ফেলুন। চুল ধুয়ে লাগিয়ে নিন ডিমের সাদা অংশ ও লেবুর সংমিশ্রণ। কিছুক্ষণ রেখে শ্যাম্পু করে নিন। ডিমের সাদা অংশ চুলের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।

৪. বৃষ্টিতে একটি প্রধান সমস্যা খুশকি। তা থেকে মুক্তি পেতে টি ট্রি অয়েল বা অন্য কোনও এসেনসিয়াল অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে নিন গোলাপ পানি। হাতেনাতে উপকার পাবেন।

৫. হাতে যদি সময় থাকে, তাহলে বেসন, পাকা পেঁপে ও লেবুর রস দিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে ফেলুন। মিশ্রণটি স্কাল্পে লাগিয়ে রাখুন ঘন্টাখানেক। তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

৬. চুলের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে রাতে তেল গরম করে ম্যাসাজ করুন। সকালে ঘুম থেকে উঠে চুল ধুয়ে ফেলুন লেবুর রস বা অ্যাপেল সিডার ভিনিগার দিয়ে। ব্যস তাহলেই কেল্লাফতে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Porimolray

Call

*আপনি চুল পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করুন। *প্রতিদিন প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ই জাতীয় খাবার খাবেন। *ইক্যাপ খাওয়া যেতে পারে *পেয়াজ বেটে মাথায় লাগালে বেশ উপকার পাবেন ও এটা বেশ কার্যকরী পদ্ধতি। *প্রতিদিন শ্যাম্পু না করাই ভালো। শ্যাম্পু সপ্তাহে ২দিন করবেন এর বেশি নয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

অাপনি অাপনার চুলে নারিকেল তেলের সাথে ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে চুলে লাগালে খুব তারতারি চুল পড়া রোধ হবে

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ